বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেট: মালিক-ইউসুফে বিরক্ত পাক নির্বাচকেরা
এ মুহূর্তে পাকিস্তানের ক্রিকেটে মোহাম্মদ ইউসুফ ও শোয়েব মালিক নাম দুটি ব্রাত্যই। নির্বাচকেরা তাঁদের বিশ্বকাপ দলে রাখেননি। অদূর ভবিষ্যতে আদৌ দলে সুযোগ পাবেন কি না, তা নিয়েও এ দুই ক্রিকেটারের মধ্যে রয়েছে ঘোরতর সন্দেহ। অনেকটা রাগে-ক্ষোভেই নিজেদের প্রমাণের জন্য বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটকে বেছে নিয়েছেন এ তারকাদ্বয়। মোহাম্মদ ইউসুফ মোহামেডানের হয়ে কয়েকটি ম্যাচ খেলে ইতিমধ্যে দেশে ফিরে গেলেও, শোয়েব মালিক একই ক্লাবের হয়ে খেলছেন এবং সাম্প্রতিক সময়ে পরপর দুটি সেঞ্চুরি করে জানান দিয়েছেন, তিনি এখনো ফুরিয়ে যাননি।
এদিকে মালিক বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলে রান করে চললেও সেই পারফরম্যান্স পাকিস্তানি নির্বাচকেরা কতটা গুনতির মধ্যে ধরবেন, সেটা নিয়েও সংশয় থেকে যাচ্ছে। কারণ, খবরে জানা গেছে, ইউসুফ-মালিকের বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলা নিয়ে পাকিস্তানি ক্রিকেট নির্বাচকেরা প্রচণ্ড বিরক্ত। তাঁরা সরাসরিই নাকি বলেছেন, বাংলাদেশে শোয়েব মালিক ও মোহাম্মদ ইউসুফ যতই ভালো খেলুন, পাকিস্তান দলে বিবেচিত হতে হলে তাঁদের পাকিস্তানি ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলতেই হবে।
এ মুহূর্তে পাকিস্তানে ঘরোয়া ওয়ানডে প্রতিযোগিতা ‘কায়েদে আজম ট্রফি’ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সেখানে মালিকের পিআইএর হয়ে খেলার কথা। প্রথম দিকে পিসিবির কাছে বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার অনুমতি চেয়েও ব্যর্থ হয়েছিলেন মালিক। কিন্তু, পরে সেই পিসিবিই মালিককে বাংলাদেশে খেলার অনুমতি দেন। ইউসুফের ক্ষেত্রেও নাকি ঘটেছে একই ব্যাপার। তবে, নির্বাচকেরা পুরো ব্যাপারটিকেই মালিক-ইউসুফের ‘দেশের প্রতি ভালোবাসার চেয়ে টাকার প্রতি টান’ হিসেবে দেখেছেন ।
‘দল থেকে বাদ পড়ার পর যেখানে দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলে নিজেদের প্রমাণের কথা, ঠিক সে সময়ে মালিক-ইউসুফের টাকার জন্য বাংলাদেশ লিগে খেলাটা খুবই আপত্তিকর।’ নির্বাচকদের ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে তাঁদের এভাবেই উদ্ধৃত করেছে পাকিস্তানি ইংরেজি দৈনিক ডেইলি টাইমস।
এদিকে, মালিক ও ইউসুফের ঘনিষ্ঠ সূত্র ডেইলি টাইমসকে জানিয়েছে, এ দুই ক্রিকেটারই নির্বাচকদের অবহেলার শিকার হয়ে ত্যক্ত-বিরক্ত। কায়েদে আজম ট্রফিতেই কয়েকটি ম্যাচে বড় রান করলেও বিশ্বকাপ দলে সুযোগ না পেয়ে হতাশায় ভেঙে পড়েছেন ইউসুফ। শোয়েব মালিকও নির্বাচকদের উন্নাসিক আচরণে মানসিকভাবে বিদ্রোহী হয়ে উঠেছেন। যার ফলে বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলে অর্থ উপার্জনের সুযোগটা তাঁরা ছাড়েননি। যেখানে পাকিস্তানি ঘরোয়া ক্রিকেটের চেয়ে অনেক বড় অঙ্কের অর্থ তাঁরা পাচ্ছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটে।
এদিকে মালিক বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলে রান করে চললেও সেই পারফরম্যান্স পাকিস্তানি নির্বাচকেরা কতটা গুনতির মধ্যে ধরবেন, সেটা নিয়েও সংশয় থেকে যাচ্ছে। কারণ, খবরে জানা গেছে, ইউসুফ-মালিকের বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলা নিয়ে পাকিস্তানি ক্রিকেট নির্বাচকেরা প্রচণ্ড বিরক্ত। তাঁরা সরাসরিই নাকি বলেছেন, বাংলাদেশে শোয়েব মালিক ও মোহাম্মদ ইউসুফ যতই ভালো খেলুন, পাকিস্তান দলে বিবেচিত হতে হলে তাঁদের পাকিস্তানি ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলতেই হবে।
এ মুহূর্তে পাকিস্তানে ঘরোয়া ওয়ানডে প্রতিযোগিতা ‘কায়েদে আজম ট্রফি’ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সেখানে মালিকের পিআইএর হয়ে খেলার কথা। প্রথম দিকে পিসিবির কাছে বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার অনুমতি চেয়েও ব্যর্থ হয়েছিলেন মালিক। কিন্তু, পরে সেই পিসিবিই মালিককে বাংলাদেশে খেলার অনুমতি দেন। ইউসুফের ক্ষেত্রেও নাকি ঘটেছে একই ব্যাপার। তবে, নির্বাচকেরা পুরো ব্যাপারটিকেই মালিক-ইউসুফের ‘দেশের প্রতি ভালোবাসার চেয়ে টাকার প্রতি টান’ হিসেবে দেখেছেন ।
‘দল থেকে বাদ পড়ার পর যেখানে দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলে নিজেদের প্রমাণের কথা, ঠিক সে সময়ে মালিক-ইউসুফের টাকার জন্য বাংলাদেশ লিগে খেলাটা খুবই আপত্তিকর।’ নির্বাচকদের ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে তাঁদের এভাবেই উদ্ধৃত করেছে পাকিস্তানি ইংরেজি দৈনিক ডেইলি টাইমস।
এদিকে, মালিক ও ইউসুফের ঘনিষ্ঠ সূত্র ডেইলি টাইমসকে জানিয়েছে, এ দুই ক্রিকেটারই নির্বাচকদের অবহেলার শিকার হয়ে ত্যক্ত-বিরক্ত। কায়েদে আজম ট্রফিতেই কয়েকটি ম্যাচে বড় রান করলেও বিশ্বকাপ দলে সুযোগ না পেয়ে হতাশায় ভেঙে পড়েছেন ইউসুফ। শোয়েব মালিকও নির্বাচকদের উন্নাসিক আচরণে মানসিকভাবে বিদ্রোহী হয়ে উঠেছেন। যার ফলে বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলে অর্থ উপার্জনের সুযোগটা তাঁরা ছাড়েননি। যেখানে পাকিস্তানি ঘরোয়া ক্রিকেটের চেয়ে অনেক বড় অঙ্কের অর্থ তাঁরা পাচ্ছেন বাংলাদেশের ক্রিকেটে।
No comments