বাংলাদেশকে ভোলেননি শেবাগ
এমন দুঃসহ স্মৃতি কি চাইলেই ভোলা যায়? পারেননি বীরেন্দর শেবাগও। গত চার বছরে অনেক এগিয়েছে ভারতের ক্রিকেট। উঠেছে টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে, ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে দুইয়ে। কিন্তু ২০০৭ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের কাছে হারের ক্ষতটা শুকায়নি এখনো! বাংলাদেশের বিপক্ষে ‘প্রতিশোধের ম্যাচ’ জিতে সেই ক্ষতে এবার প্রলেপ দিতে চান শেবাগ।
ওয়েস্ট ইন্ডিজে গত বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেই বাংলাদেশের কাছে ৫ উইকেটে হেরেছিল ভারত। পোর্ট অব স্পেনে বাংলাদেশ ভারত-বধ শুরু করেছিল শেবাগকে দিয়েই। মাশরাফি বিন মুর্তজার বলে মাত্র ২ রানে ছত্রখান হয়েছিল শেবাগের স্টাম্প। বারমুডাকে পরের ম্যাচে হারালেও শেষ ম্যাচে শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে টুর্নামেন্ট থেকেই ছিটকে পড়ে আগেরবারের রানার্সআপরা।
সমমানের শ্রীলঙ্কার কাছে হারটা তবু মেনে নিয়েছেন। কিন্তু বাংলাদেশের বিপক্ষে পরাজয়টা শেবাগকে যে কুরে কুরে খাচ্ছে, এর প্রমাণ কালকের কথাতেই। ভারতের সংবাদ চ্যানেল সিএনএন-আইবিএনকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে বাংলাদেশকে হুমকিই দিয়ে রাখলেন ভারতীয় ওপেনার, ‘যেহেতু বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে আমরা বাংলাদেশেই খেলছি, বাংলাদেশের মানুষ আশা করছে ওরা আমাদের আবার হারাবে। কিন্তু এবার আমাদের ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে...বলতে পারেন এটা আমাদের জন্য প্রতিশোধের ম্যাচ এবং ম্যাচটিকে আমরা মোটেও হালকা করে দেখতে চাই না। আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা দেব এবং বাংলাদেশের কঠিন পরীক্ষা নেব।’
গত বছরের শুরুতে ভারতের বাংলাদেশ সফরে ‘বাংলাদেশ অর্ডিনারি’ বলে বেশ হইচই ফেলে দিয়েছিলেন শেবাগ। শেবাগের ওই মন্তব্য, গত বিশ্বকাপের ইতিহাস, এবারের বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ—সব মিলিয়ে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ নিয়ে এমনিতেই ছিল দারুণ উত্তেজনা। শেবাগের ‘প্রতিশোধ-স্পৃহা’ সেই উত্তেজনার আগুনে ঘি ঢালবে, সন্দেহ নেই।
গত বিশ্বকাপের ওই ম্যাচের পর ভারতকে আর হারাতে পারেনি বাংলাদেশ। তবে বাংলাদেশের বিপক্ষে কখনোই খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি শেবাগ। ওয়ানডেতে ক্যারিয়ার গড় যেখানে ৩৪.৬৪, বাংলাদেশের বিপক্ষে সেখানে ২৯.৮১। ‘প্রতিশোধের ম্যাচ’ তাই ভারতীয় দলের জন্য যেমন, তেমনি হয়তো শেবাগের জন্যও!
তবে শুধু প্রতিশোধের ম্যাচ নয়, শেবাগ কথা বলেছেন গ্রুপের অন্য তিন বড় ম্যাচ নিয়েও, ‘ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বশেষ যখন খেলেছি, আমরা ৫-০-তে জিতেছি। সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওদের মাটিতেও আমরা ভালোই করেছি। এর আগে ভারতে হওয়া সিরিজে শচীন টেন্ডুলকার যখন ডাবল সেঞ্চুরি করল, ওই সিরিজটা আমরাই জিতেছিলাম। ওয়েস্ট ইন্ডিজে গেইল, পোলার্ডের মতো দুর্দান্ত ক্রিকেটাররা আছে, ওরা জ্বলে উঠলে আমাদের জন্য কাজটা কঠিন হবে। তবে আমাদেরও ভালো ভালো ক্রিকেটার আছে।’
ফিটনেসের চূড়ান্ত অবস্থা জানতে শেবাগ দিন দুয়েক কাটাবেন বেঙ্গালুরুর জাতীয় ক্রিকেট একাডেমিতে। কাঁধের চোটের কারণে দক্ষিণ আফ্রিকায় ওয়ানডে সিরিজে না খেলা এই ব্যাটসম্যান অবশ্য দাবি করেছেন, তিনি এখন পুরোপুরি ফিট।
ওয়েস্ট ইন্ডিজে গত বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচেই বাংলাদেশের কাছে ৫ উইকেটে হেরেছিল ভারত। পোর্ট অব স্পেনে বাংলাদেশ ভারত-বধ শুরু করেছিল শেবাগকে দিয়েই। মাশরাফি বিন মুর্তজার বলে মাত্র ২ রানে ছত্রখান হয়েছিল শেবাগের স্টাম্প। বারমুডাকে পরের ম্যাচে হারালেও শেষ ম্যাচে শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে টুর্নামেন্ট থেকেই ছিটকে পড়ে আগেরবারের রানার্সআপরা।
সমমানের শ্রীলঙ্কার কাছে হারটা তবু মেনে নিয়েছেন। কিন্তু বাংলাদেশের বিপক্ষে পরাজয়টা শেবাগকে যে কুরে কুরে খাচ্ছে, এর প্রমাণ কালকের কথাতেই। ভারতের সংবাদ চ্যানেল সিএনএন-আইবিএনকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে বাংলাদেশকে হুমকিই দিয়ে রাখলেন ভারতীয় ওপেনার, ‘যেহেতু বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে আমরা বাংলাদেশেই খেলছি, বাংলাদেশের মানুষ আশা করছে ওরা আমাদের আবার হারাবে। কিন্তু এবার আমাদের ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে...বলতে পারেন এটা আমাদের জন্য প্রতিশোধের ম্যাচ এবং ম্যাচটিকে আমরা মোটেও হালকা করে দেখতে চাই না। আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা দেব এবং বাংলাদেশের কঠিন পরীক্ষা নেব।’
গত বছরের শুরুতে ভারতের বাংলাদেশ সফরে ‘বাংলাদেশ অর্ডিনারি’ বলে বেশ হইচই ফেলে দিয়েছিলেন শেবাগ। শেবাগের ওই মন্তব্য, গত বিশ্বকাপের ইতিহাস, এবারের বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ—সব মিলিয়ে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ নিয়ে এমনিতেই ছিল দারুণ উত্তেজনা। শেবাগের ‘প্রতিশোধ-স্পৃহা’ সেই উত্তেজনার আগুনে ঘি ঢালবে, সন্দেহ নেই।
গত বিশ্বকাপের ওই ম্যাচের পর ভারতকে আর হারাতে পারেনি বাংলাদেশ। তবে বাংলাদেশের বিপক্ষে কখনোই খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি শেবাগ। ওয়ানডেতে ক্যারিয়ার গড় যেখানে ৩৪.৬৪, বাংলাদেশের বিপক্ষে সেখানে ২৯.৮১। ‘প্রতিশোধের ম্যাচ’ তাই ভারতীয় দলের জন্য যেমন, তেমনি হয়তো শেবাগের জন্যও!
তবে শুধু প্রতিশোধের ম্যাচ নয়, শেবাগ কথা বলেছেন গ্রুপের অন্য তিন বড় ম্যাচ নিয়েও, ‘ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বশেষ যখন খেলেছি, আমরা ৫-০-তে জিতেছি। সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওদের মাটিতেও আমরা ভালোই করেছি। এর আগে ভারতে হওয়া সিরিজে শচীন টেন্ডুলকার যখন ডাবল সেঞ্চুরি করল, ওই সিরিজটা আমরাই জিতেছিলাম। ওয়েস্ট ইন্ডিজে গেইল, পোলার্ডের মতো দুর্দান্ত ক্রিকেটাররা আছে, ওরা জ্বলে উঠলে আমাদের জন্য কাজটা কঠিন হবে। তবে আমাদেরও ভালো ভালো ক্রিকেটার আছে।’
ফিটনেসের চূড়ান্ত অবস্থা জানতে শেবাগ দিন দুয়েক কাটাবেন বেঙ্গালুরুর জাতীয় ক্রিকেট একাডেমিতে। কাঁধের চোটের কারণে দক্ষিণ আফ্রিকায় ওয়ানডে সিরিজে না খেলা এই ব্যাটসম্যান অবশ্য দাবি করেছেন, তিনি এখন পুরোপুরি ফিট।
No comments