এসইসির দুই সিদ্ধান্ত বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে
বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে, এমন আশায় গেল সপ্তাহে মার্জিন ঋণ ও অভিহিত মূল্য পরিবর্তন-সংক্রান্ত দুটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)।
সিদ্ধান্ত দুটি হলো—মার্জিন ঋণ নির্ধারণের ক্ষেত্রে এসইসির হস্তক্ষেপ না করা এবং কোম্পানির অভিহিত মূল্য পরিবর্তন-সংক্রান্ত গত বছর মে মাসে জারি করা একটি নির্দেশনা স্থগিত করা। আরেকটি সিদ্ধান্ত হচ্ছে, স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে (এসআরও) স্টক এক্সচেঞ্জগুলোকে প্রয়োজনে কোনো কোম্পানির বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণে ক্ষমতা প্রদান।
এসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান গত মঙ্গলবার এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের বলেন, এসইসি এখন থেকে মার্জিন ঋণ নির্ধারণের ক্ষেত্রে কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করবে না। এ ব্যাপারে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো নিজেদের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে খসড়া নীতিমালা প্রণয়ন করে ১০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে কমিশনে জমা দেবেন। কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো গ্রাহকদের মার্জিন ঋণ প্রদানের হার নির্ধারণ করবে। তবে মার্জিন ঋণের নীতিমালা তৈরির ব্যাপারে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর ওপর নজর রাখতে হবে। তা হলো গ্রাহকদের হিসাবে রক্ষিত সিকিউরিটিজের মূল্যায়ন পদ্ধতি, জোর করে শেয়ার বিক্রির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নিয়মাবলিতে এসইসির নীতিমালা অনুসরণ। মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো ছয় মাস অন্তর তাদের নির্ধারিত মার্জিন ঋণের হার পরিবর্তন করতে পারবে। তবে তা জানুয়ারির প্রথম কর্মদিবস ও জুলাইয়ের প্রথম কর্মদিবস থেকে কার্যকর হবে। একই সঙ্গে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) তাদের সদস্য স্টক ব্রোকারদের কাছ থেকে মার্জিন ঋণসংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করে তা প্রতি মাসের নির্ধারিত সময়ে এসইসিতে প্রদান করবে। এ ছাড়া মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো একই সময়ে সরাসরি এসইসিতে তাদের তথ্য প্রদান করবে।
সাইফুর রহমান আরও বলেন, স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে (এসআরও) স্টক এক্সচেঞ্জগুলো এখন থেকে বাজার পরিস্থিতি অনুযায়ী কোনো প্রতিষ্ঠানের লেনদেন স্থগিত, বা যেকোনো ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে। তবে বিষয়টি তাত্ক্ষণিকভাবে এসইসিকে অবহিত করতে হবে। সিদ্ধান্তগুলো বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে এবং বাজার স্বাভাবিক গতিতে চলবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গত বুধবার এসইসি আরেকটি নির্দেশনা জারি করে। এতে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত কোম্পানির অভিহিত মূল্য পরিবর্তনে আগের নির্দেশনা স্থগিত করা হয় কমিশন। গত বছর ১০ মে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে তাদের অভিহিত মূল্য পরিবর্তনের নির্দেশ দিয়েছিল।
তবে বাজার সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন সিদ্ধান্ত যা-ই নেওয়া হোক, বর্তমানে বাজারে প্রধান সমস্যা হচ্ছে তারল্য-সংকট। তাঁদের মতে, পুঁজিবাজারের সাম্প্রতিক ঘটনার পর তারল্য-সংকটের বদলে বড় সমস্যা হচ্ছে—এখনো অনেক বড় বড় বিনিয়োগকারী, বিশেষ করে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা নিষ্ক্রিয় রয়েছেন। তাঁদের নিষ্ক্রিয়তার কারণে গত কয়েক দিন ধরে বাজারে বেশ অস্থিরতা চলছে। বাজার বিশ্লেষকদের মতে, পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা আনতে সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপও একই কারণে কাজে আসছে না। সুতরাং, প্রথমেই প্রয়োজন বড় বিনিয়োগকারীদের বাজারে ফিরে আসা।
এ ব্যাপারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য ও রশিদ ইনভেস্টমেন্ট সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ রশিদ লালি বলেন, বিভিন্ন কারণে বর্তমানে বড় বিনিয়োগকারীরা এখন বাজার থেকে দূরে রয়েছেন। এর ফলে বাজারে তারল্য-সংকট বিরাজ করছে। তাঁরা ফিরে আসলে এ সংকট অনেকাংশে কমে যাবে।
এ ব্যাপারে ডিএসইর সাবেক প্রেসিডেন্ট রকিবুর রহমান বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, মার্জিন ঋণ দেওয়ার বিষয়টি মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসের অধীনে থাকা উচিত।’ কেননা, এসব পেশাদারদের হাতে ছেড়ে দিলে তাঁরা বাজারের সার্বিক পরিস্থিতি যাচাই-বাছাই করে ঋণ দিতে পারবেন। তাঁর মতে, মার্জিন ঋণ কোনো কোম্পানির শেয়ারের দাম ওঠানামার ওপর নির্ভর করবে। দাম কমলে বেশি ঋণ দিতে হবে এবং বাড়লে কম ঋণ দিতে হবে। এতে দাম বাড়লে শেয়ার কেনার ক্ষেত্রে নিরুত্সাহিত হবেন এবং দাম কমলে উত্সাহিত হবে। বাজার আরও স্থিতিশীল হবে।
রকিবুর রহমান আরও বলেন, বর্তমানে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার সংকট রয়েছে। এর ফলে অনেক বিনিয়োগকারী বাজার থেকে দূরে থাকায় বাজারে তারল্য-সংকটও বিরাজ করছে। সুতরাং তাঁদের মধ্যে আস্থা ফিরে এলে বাজার আবারও স্বাভাবিক হবে।
এদিকে বেশ কয়েকটি ব্রোকারেজ হাউস সূত্রে জানা যায়, বাজারের অস্বাভাবিক আচরণে অনেক বিনিয়োগকারী ইতিমধ্যে তাঁদের পোর্টফোলিও ফাঁকা করে ফেলছেন। এর ফলে গত কয়েক দিন ধরে বাজারে দরপতনের ঘটনা ঘটছে। কেননা, বাজার একটু চাঙা হলেই বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি শুরু করছেন। আর বিক্রেতার তুলনায় ক্রেতা কম হওয়ায় শেষ পর্যন্ত দরপতনের ঘটনা ঘটছে।
গত সপ্তাহের পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে চার দিনই দরপতন হয়েছে। এক দিন ছিল চাঙাভাব। গোটা সপ্তাহে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ২৬০.৫৮ পয়েন্ট কমে ৭১২৫.৩৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
গেল সপ্তাহে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম কমেছে। লেনদেন হওয়া ২৬২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৮টির, কমেছে ২১২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে দুটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। এদিকে গত সপ্তহে ডিএসইতে চার হাজার ৪৯৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে।
সিদ্ধান্ত দুটি হলো—মার্জিন ঋণ নির্ধারণের ক্ষেত্রে এসইসির হস্তক্ষেপ না করা এবং কোম্পানির অভিহিত মূল্য পরিবর্তন-সংক্রান্ত গত বছর মে মাসে জারি করা একটি নির্দেশনা স্থগিত করা। আরেকটি সিদ্ধান্ত হচ্ছে, স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে (এসআরও) স্টক এক্সচেঞ্জগুলোকে প্রয়োজনে কোনো কোম্পানির বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণে ক্ষমতা প্রদান।
এসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান গত মঙ্গলবার এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের বলেন, এসইসি এখন থেকে মার্জিন ঋণ নির্ধারণের ক্ষেত্রে কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করবে না। এ ব্যাপারে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো নিজেদের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে খসড়া নীতিমালা প্রণয়ন করে ১০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে কমিশনে জমা দেবেন। কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো গ্রাহকদের মার্জিন ঋণ প্রদানের হার নির্ধারণ করবে। তবে মার্জিন ঋণের নীতিমালা তৈরির ব্যাপারে মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর ওপর নজর রাখতে হবে। তা হলো গ্রাহকদের হিসাবে রক্ষিত সিকিউরিটিজের মূল্যায়ন পদ্ধতি, জোর করে শেয়ার বিক্রির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নিয়মাবলিতে এসইসির নীতিমালা অনুসরণ। মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো ছয় মাস অন্তর তাদের নির্ধারিত মার্জিন ঋণের হার পরিবর্তন করতে পারবে। তবে তা জানুয়ারির প্রথম কর্মদিবস ও জুলাইয়ের প্রথম কর্মদিবস থেকে কার্যকর হবে। একই সঙ্গে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) তাদের সদস্য স্টক ব্রোকারদের কাছ থেকে মার্জিন ঋণসংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করে তা প্রতি মাসের নির্ধারিত সময়ে এসইসিতে প্রদান করবে। এ ছাড়া মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো একই সময়ে সরাসরি এসইসিতে তাদের তথ্য প্রদান করবে।
সাইফুর রহমান আরও বলেন, স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে (এসআরও) স্টক এক্সচেঞ্জগুলো এখন থেকে বাজার পরিস্থিতি অনুযায়ী কোনো প্রতিষ্ঠানের লেনদেন স্থগিত, বা যেকোনো ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে। তবে বিষয়টি তাত্ক্ষণিকভাবে এসইসিকে অবহিত করতে হবে। সিদ্ধান্তগুলো বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে এবং বাজার স্বাভাবিক গতিতে চলবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গত বুধবার এসইসি আরেকটি নির্দেশনা জারি করে। এতে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত কোম্পানির অভিহিত মূল্য পরিবর্তনে আগের নির্দেশনা স্থগিত করা হয় কমিশন। গত বছর ১০ মে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে তাদের অভিহিত মূল্য পরিবর্তনের নির্দেশ দিয়েছিল।
তবে বাজার সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন সিদ্ধান্ত যা-ই নেওয়া হোক, বর্তমানে বাজারে প্রধান সমস্যা হচ্ছে তারল্য-সংকট। তাঁদের মতে, পুঁজিবাজারের সাম্প্রতিক ঘটনার পর তারল্য-সংকটের বদলে বড় সমস্যা হচ্ছে—এখনো অনেক বড় বড় বিনিয়োগকারী, বিশেষ করে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা নিষ্ক্রিয় রয়েছেন। তাঁদের নিষ্ক্রিয়তার কারণে গত কয়েক দিন ধরে বাজারে বেশ অস্থিরতা চলছে। বাজার বিশ্লেষকদের মতে, পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা আনতে সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপও একই কারণে কাজে আসছে না। সুতরাং, প্রথমেই প্রয়োজন বড় বিনিয়োগকারীদের বাজারে ফিরে আসা।
এ ব্যাপারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য ও রশিদ ইনভেস্টমেন্ট সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ রশিদ লালি বলেন, বিভিন্ন কারণে বর্তমানে বড় বিনিয়োগকারীরা এখন বাজার থেকে দূরে রয়েছেন। এর ফলে বাজারে তারল্য-সংকট বিরাজ করছে। তাঁরা ফিরে আসলে এ সংকট অনেকাংশে কমে যাবে।
এ ব্যাপারে ডিএসইর সাবেক প্রেসিডেন্ট রকিবুর রহমান বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, মার্জিন ঋণ দেওয়ার বিষয়টি মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসের অধীনে থাকা উচিত।’ কেননা, এসব পেশাদারদের হাতে ছেড়ে দিলে তাঁরা বাজারের সার্বিক পরিস্থিতি যাচাই-বাছাই করে ঋণ দিতে পারবেন। তাঁর মতে, মার্জিন ঋণ কোনো কোম্পানির শেয়ারের দাম ওঠানামার ওপর নির্ভর করবে। দাম কমলে বেশি ঋণ দিতে হবে এবং বাড়লে কম ঋণ দিতে হবে। এতে দাম বাড়লে শেয়ার কেনার ক্ষেত্রে নিরুত্সাহিত হবেন এবং দাম কমলে উত্সাহিত হবে। বাজার আরও স্থিতিশীল হবে।
রকিবুর রহমান আরও বলেন, বর্তমানে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার সংকট রয়েছে। এর ফলে অনেক বিনিয়োগকারী বাজার থেকে দূরে থাকায় বাজারে তারল্য-সংকটও বিরাজ করছে। সুতরাং তাঁদের মধ্যে আস্থা ফিরে এলে বাজার আবারও স্বাভাবিক হবে।
এদিকে বেশ কয়েকটি ব্রোকারেজ হাউস সূত্রে জানা যায়, বাজারের অস্বাভাবিক আচরণে অনেক বিনিয়োগকারী ইতিমধ্যে তাঁদের পোর্টফোলিও ফাঁকা করে ফেলছেন। এর ফলে গত কয়েক দিন ধরে বাজারে দরপতনের ঘটনা ঘটছে। কেননা, বাজার একটু চাঙা হলেই বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি শুরু করছেন। আর বিক্রেতার তুলনায় ক্রেতা কম হওয়ায় শেষ পর্যন্ত দরপতনের ঘটনা ঘটছে।
গত সপ্তাহের পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে চার দিনই দরপতন হয়েছে। এক দিন ছিল চাঙাভাব। গোটা সপ্তাহে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ২৬০.৫৮ পয়েন্ট কমে ৭১২৫.৩৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
গেল সপ্তাহে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম কমেছে। লেনদেন হওয়া ২৬২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৮টির, কমেছে ২১২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে দুটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। এদিকে গত সপ্তহে ডিএসইতে চার হাজার ৪৯৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে।
No comments