বার্সার হার আর্সেনালে
নিজেদের মাঠ এমিরেটসে বার্সেলোনাকে ২-১ গোলে হারিয়ে দিয়েছে আর্সেনাল। এএস রোমাকে ৩-২ গোলে হারিয়ে দিয়েছে শাখতার দোনেৎ স্ক। সান সিরোতে টটেনহাম হটস্পারের কাছে এসি মিলান হেরে গেছে ১-০ গোলে। রাউলের ৭১তম ইউরোপিয়ান গোলে ভ্যালেন্সিয়ার সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করেছে শালকে জিরো ফোর।
আর্সেনালের বিপক্ষে ম্যাচে তো বটেই, বার্সেলোনা এবার টুর্নামেন্টেরই ফেবারিট। এই বার্সেলোনাই কিনা ডেভিড ভিয়ার গোলে প্রথমার্ধে এগিয়ে গিয়েও শেষ ১২ মিনিটে রবিন ফন পার্সি ও আন্দ্রেই আরশাভিনের গোলে হেরে গেল আর্সেনালের কাছে। ‘তবু বার্সেলোনাই ফেবারিট’—আর্সেনাল কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গার বলেছেন ম্যাচের আগে, যেমনটি তিনি আগেও অনেকবার বলেছেন।
ওয়েঙ্গারের এটাই বলার কথা। গত বছর কোয়ার্টার ফাইনালের স্মৃতি এখনো মুছে যাওয়ার কথা নয়! প্রথম লেগে বার্সেলোনার সঙ্গে ২-২ গোলে ড্রর পর দ্বিতীয় লেগে লিওনেল মেসির জাদুতে ‘গানার’রা উড়ে গিয়েছিল ৪-১ গোলে। এবারও প্রথম লেগে আর্সেনালের ‘ভয়’ ছিল এই মেসিকেই। ‘মেসিকে কোন দল ভয় না পায়? বার্সেলোনার বিপক্ষে খেললে আমাদের অন্যতম পরিকল্পনা থাকে মেসিকে কীভাবে আটকে রাখা যায় তা। কিন্তু ওকে কি একদম শান্ত রাখা যায়!’
আসলেই যায় না। আর্সেনালের রক্ষণভাগকে তটস্থ রেখে প্রথমার্ধে বার্সেলোনা যে দারুণ কিছু আক্রমণ করল, তা মেসির নেতৃত্বেই। মেসি ও ভিয়া মিলে প্রায় আধা ডজনের মতো গোল মিস না করলে প্রথমার্ধেই আর্সেনালকে ভেঙেচুরে দিতে পারত বার্সা। আর দ্বিতীয়ার্ধে নিজেদের দর্শন থেকে সরে এসে একটু রক্ষণাত্মক হয়ে পড়া বার্সা গোল দুটি হজম করেছে রক্ষণের ভুলে। তবে কোচ পেপ গার্দিওলা গোল মিসকেই দেখিয়েছেন বড় করে।
আগুনের বিপক্ষে আগুন দিয়েই লড়াই করে জিতলেন ওয়েঙ্গার। ন্যু ক্যাম্পেও ফুটবল-বিশ্বকে এমন একটি লড়াইয়ের আমন্ত্রণ জানিয়ে রাখলেন বার্সা কোচ গার্দিওলা, ‘দ্বিতীয় লেগে তারাও আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলবে, আমরাও তাই খেলব।’
আর্সেনালের বিপক্ষে ম্যাচে তো বটেই, বার্সেলোনা এবার টুর্নামেন্টেরই ফেবারিট। এই বার্সেলোনাই কিনা ডেভিড ভিয়ার গোলে প্রথমার্ধে এগিয়ে গিয়েও শেষ ১২ মিনিটে রবিন ফন পার্সি ও আন্দ্রেই আরশাভিনের গোলে হেরে গেল আর্সেনালের কাছে। ‘তবু বার্সেলোনাই ফেবারিট’—আর্সেনাল কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গার বলেছেন ম্যাচের আগে, যেমনটি তিনি আগেও অনেকবার বলেছেন।
ওয়েঙ্গারের এটাই বলার কথা। গত বছর কোয়ার্টার ফাইনালের স্মৃতি এখনো মুছে যাওয়ার কথা নয়! প্রথম লেগে বার্সেলোনার সঙ্গে ২-২ গোলে ড্রর পর দ্বিতীয় লেগে লিওনেল মেসির জাদুতে ‘গানার’রা উড়ে গিয়েছিল ৪-১ গোলে। এবারও প্রথম লেগে আর্সেনালের ‘ভয়’ ছিল এই মেসিকেই। ‘মেসিকে কোন দল ভয় না পায়? বার্সেলোনার বিপক্ষে খেললে আমাদের অন্যতম পরিকল্পনা থাকে মেসিকে কীভাবে আটকে রাখা যায় তা। কিন্তু ওকে কি একদম শান্ত রাখা যায়!’
আসলেই যায় না। আর্সেনালের রক্ষণভাগকে তটস্থ রেখে প্রথমার্ধে বার্সেলোনা যে দারুণ কিছু আক্রমণ করল, তা মেসির নেতৃত্বেই। মেসি ও ভিয়া মিলে প্রায় আধা ডজনের মতো গোল মিস না করলে প্রথমার্ধেই আর্সেনালকে ভেঙেচুরে দিতে পারত বার্সা। আর দ্বিতীয়ার্ধে নিজেদের দর্শন থেকে সরে এসে একটু রক্ষণাত্মক হয়ে পড়া বার্সা গোল দুটি হজম করেছে রক্ষণের ভুলে। তবে কোচ পেপ গার্দিওলা গোল মিসকেই দেখিয়েছেন বড় করে।
আগুনের বিপক্ষে আগুন দিয়েই লড়াই করে জিতলেন ওয়েঙ্গার। ন্যু ক্যাম্পেও ফুটবল-বিশ্বকে এমন একটি লড়াইয়ের আমন্ত্রণ জানিয়ে রাখলেন বার্সা কোচ গার্দিওলা, ‘দ্বিতীয় লেগে তারাও আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলবে, আমরাও তাই খেলব।’
No comments