১০ দলের ক্রিকেট বিশ্বকাপ!
শুরুটা হয়েছিল আট দলের লড়াই দিয়ে। ১৯৭৫ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত লড়াইটা সীমাবদ্ধ থেকেছে এ আটটি দলের মধ্যে। সময় গড়িয়েছে, বিশ্বকাপের ব্যাপ্তিও বেড়েছে। এখন বিশ্বকাপ ক্রিকেট মানে ১৪টি দলের এক মহাযুদ্ধ!
সামনের আসরেই অবশ্য কমে যেতে পারে বিশ্বকাপের এই ব্যাপ্তি। দলের সংখ্যা কমিয়ে দশে আনতে পারে আইসিসি। এ নিয়ে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়েছে আগেই। আজ শুক্রবার আইসিসির প্রধান নির্বাহী হারুন লরগাত আরেকবার স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন, ১০ দলের বিশ্বকাপ করার আগের সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে আসবে না ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে চারটি দল কমছে, অন্যদিকে সমানসংখ্যক দল বাড়তে পারে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। ‘গত কয়েক বছর ধরে আমরা দেখেছি, বিশ্বব্যাপী ক্রিকেটের ব্যাপ্তি বাড়াতে টি-টোয়েন্টি প্রতিযোগিতা সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখতে পারে। যেসব দল কৌশল-নির্ভর ও শীর্ষ দলগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে সক্ষম, সেসব দলেরই কেবল ৫০ ওভারের ম্যাচ খেলা উচিত।’ পিটিআইকে বলেছেন হারুন লরগাত।
আইসিসির সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে ২০১৫ সালের বিশ্বকাপে খেলতে পারবে না কেনিয়া, আয়ারল্যান্ড, হল্যান্ড ও কানাডা। এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে দুবাইয়ে গত সপ্তাহে আলোচনায় বসেছিল আইসিসির সহযোগী এ চার দেশ।
সামনের আসরেই অবশ্য কমে যেতে পারে বিশ্বকাপের এই ব্যাপ্তি। দলের সংখ্যা কমিয়ে দশে আনতে পারে আইসিসি। এ নিয়ে প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়েছে আগেই। আজ শুক্রবার আইসিসির প্রধান নির্বাহী হারুন লরগাত আরেকবার স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন, ১০ দলের বিশ্বকাপ করার আগের সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে আসবে না ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে চারটি দল কমছে, অন্যদিকে সমানসংখ্যক দল বাড়তে পারে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। ‘গত কয়েক বছর ধরে আমরা দেখেছি, বিশ্বব্যাপী ক্রিকেটের ব্যাপ্তি বাড়াতে টি-টোয়েন্টি প্রতিযোগিতা সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখতে পারে। যেসব দল কৌশল-নির্ভর ও শীর্ষ দলগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে সক্ষম, সেসব দলেরই কেবল ৫০ ওভারের ম্যাচ খেলা উচিত।’ পিটিআইকে বলেছেন হারুন লরগাত।
আইসিসির সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে ২০১৫ সালের বিশ্বকাপে খেলতে পারবে না কেনিয়া, আয়ারল্যান্ড, হল্যান্ড ও কানাডা। এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে দুবাইয়ে গত সপ্তাহে আলোচনায় বসেছিল আইসিসির সহযোগী এ চার দেশ।
No comments