ধোনিকে সতর্ক করল আইসিসি
ভারতের অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির ওপর আইসিসির ‘অ্যামবুশ মার্কেটিং’য়ের খড়্গ নেমে এসেছে। বিশ্বকাপের ইভেন্ট চলাকালীন সময়ে তিনি ‘এয়ারসেল’ ও ‘সনি’ নামের দুটো ব্র্যান্ডের হয়ে প্রচারণার কাজে জড়িত হওয়ার কারণেই তাঁকে চোখ রাঙাচ্ছে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। আইসিসির অ্যামবুশ মার্কেটিং নীতিমালায় আছে, বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী কোনো দলের খেলোয়াড়েরা আইসিসির ইভেন্ট চলার সময় পৃষ্ঠপোষকদের প্রতিদ্বন্দ্বী কোনো ব্র্যান্ডের কাজে অংশ নিতে পারবেন না। এই নীতিমালা ভঙ্গের শাস্তি, অর্থদণ্ড থেকে শুরু করে বিশ্বকাপ থেকে বহিষ্কার পর্যন্ত হতে পারে।
আইসিসির আইন বিষয়ক প্রধান ডেভিড বেকার বলেছেন, বিশ্বকাপ চলাকালীন সময়ে বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী কোনো দলের খেলোয়াড়ই প্রতিদ্বন্দ্বী কোনো ব্র্যান্ডের সঙ্গে যুক্ত হতে পারবেননা। এটা আইসিসির অ্যামবুশ মার্কেটিং নীতিমালাতেই পরিষ্কার ভাষায় লেখা আছে।’
ভারতীয় খেলোয়াড়েরা অনেক আগে থেকেই আইসিসির এই নীতিমালার ঘোর বিরোধী। এই নীতিমালা কঠোরভাবে বাস্তবায়িত হলে তাঁরা অনেক ব্র্যান্ডেরই প্রচারনার কাজে অংশ নিতে পারবেন না। বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর খেলোয়াড়দের মধ্যে ভারতীয় খেলোয়াড়েরাই সবচেয়ে বেশি শিকার হয়েছেন এই অ্যামবুশ মার্কেটিং নীতিমালার।
সম্প্রতি, শচীন টেন্ডুলকারের নেতৃত্বে কয়েকজন ভারতীয় ক্রিকেটার এ ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ নিয়ে দেখা করেছিলেন ভারতীয় ক্রিকেটে বোর্ডের প্রধান শশাঙ্ক মনোহরের সঙ্গে।
আইসিসির আইন বিষয়ক প্রধান ডেভিড বেকার বলেছেন, বিশ্বকাপ চলাকালীন সময়ে বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী কোনো দলের খেলোয়াড়ই প্রতিদ্বন্দ্বী কোনো ব্র্যান্ডের সঙ্গে যুক্ত হতে পারবেননা। এটা আইসিসির অ্যামবুশ মার্কেটিং নীতিমালাতেই পরিষ্কার ভাষায় লেখা আছে।’
ভারতীয় খেলোয়াড়েরা অনেক আগে থেকেই আইসিসির এই নীতিমালার ঘোর বিরোধী। এই নীতিমালা কঠোরভাবে বাস্তবায়িত হলে তাঁরা অনেক ব্র্যান্ডেরই প্রচারনার কাজে অংশ নিতে পারবেন না। বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর খেলোয়াড়দের মধ্যে ভারতীয় খেলোয়াড়েরাই সবচেয়ে বেশি শিকার হয়েছেন এই অ্যামবুশ মার্কেটিং নীতিমালার।
সম্প্রতি, শচীন টেন্ডুলকারের নেতৃত্বে কয়েকজন ভারতীয় ক্রিকেটার এ ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ নিয়ে দেখা করেছিলেন ভারতীয় ক্রিকেটে বোর্ডের প্রধান শশাঙ্ক মনোহরের সঙ্গে।
No comments