রোমাঞ্চিত ‘ওপেনার’ পিটারসেন
ক্রিকেট তার ইতিহাসেই কেভিন পিটারসেনের মতো আক্রমণাত্মক ব্যাটসম্যান খুব বেশি দেখেনি। তাঁর ক্রিজে থাকা মানেই রানের ফুলঝুরি। পরোয়া করেন না কোনো বোলারকেই। বলকে অবলীলায় সীমানা ছাড়া করতে ভালোবাসেন। বিশ্বকাপেই ইংল্যান্ডের হয়ে ওপেনিংয়ে নামার সম্ভাবনা দেখে দারুণ উত্তেজনা অনুভব করছেন তিনি। চোখ যেন চকচক করছে কেপির, ফিল্ডিং বাধ্যবাধকতার সুযোগ নিয়ে ব্যাটকে বানিয়ে ফেলবেন তরবারি। গত পরশু কানাডার বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচেই ওপেনিংয়ে নেমেছিলেন এই মারকুটে ব্যাটসম্যান।
মার্কাস ট্রেসকোথিকের অবসরের পর থেকেই উদ্বোধনী জুটি থেকে ভালো রান পাচ্ছে না ইংল্যান্ড। ওপেনাররা যেমন পারছেন না দ্রুত রান তুলতে, তেমনি পারছেন না বড় ইনিংস খেলতেও। যদিও অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস গত বছরই ওয়ানডেতে তাঁর সেরা সময় কাটিয়েছেন।
সাধারণত চারে ব্যাট করা পিটারসেন ফতুল্লার ওই ম্যাচে ওপেনিংয়ে নেমে ৩টি চার ও একটি ছয়ে সাজিয়ে ২৮ বলে করেছেন ২৪ রান। কানাডার সঙ্গে ২৪৩ রানে অলআউট হয় ইংল্যান্ড। তবে উইকেটকিপার ম্যাট প্রিয়রের ৭৮ ও জোনাথন ট্রটের ৫৭ রান ছাড়া এই রানও তারা করতে পারত না।
মাত্র ২৮ রানে প্রথম ৫ উইকেট হারানো কানাডা দারুণভাবে ম্যাচে ফেরে। সাত নম্বরে নেমে ৭০ বলে ৯৩ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলে কানাডাকে প্রায় জিতেই দিয়েছিলেন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত রিজওয়ান চিমা। ১০ চারের সঙ্গে ৫টি ছক্কাও মারেন এই অলরাউন্ডার। শেষ পর্যন্ত ২২৭ রানে গিয়ে থামে কানাডার সাহসী জবাব। চোট থেকে ফেরা স্টুয়ার্ট ব্রড ও আজমল শেহজাদের বোলিংয়েই বিপর্যস্ত হয় কানাডা। ব্রড পাঁচটি ও শেহজাদ দুটি উইকেট পেয়েছেন।
ম্যাচ শেষে টিভি চ্যানেল স্কাই স্পোর্টসকে পিটারসেন বলেছেন অস্ট্রেলিয়া সফরের শেষ প্রান্তেই তাঁর ওপেনিংয়ে নামা নিয়ে আলোচনা হয়েছিল, ‘এটি সত্যিই দারুণ! বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে চমৎ কার একটি ব্যাপার। অস্ট্রেলিয়া সফরের শেষ প্রান্তেই এটা নিয়ে আলোচনা হয়। আমরা অনুভব করছি ইনিংসের শুরুতেই ব্যাট করার দারুণ সময়। আমি আমার স্বাভাবিক খেলাটাই খেলতে চাচ্ছি। এটা পিঞ্চ হিটিংয়ের ভূমিকা নয়। আমাকে এটা দেওয়া হয়েছে এবং আমি দারুণ উত্তেজিত ছিলাম। দলের সিদ্ধান্ত ঠিকই ছিল। দারুণ লাগছে। অনুভূতিটা দুর্দান্ত।’
কানাডার সঙ্গে খেলা নিয়েও কথা বলেছেন দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্ম নেওয়া ক্রিকেটার। ব্রড, শেহজাদ, প্রিয়র ও ট্রটের প্রশংসাও করেন কেপি। ম্যাচটা জমিয়ে দেওয়ায় কানাডার রিজওয়ান চিমাকেও ধন্যবাদ জানাতে ভোলেননি, ‘তাঁকে অভিবাদন, কিন্তু ম্যাচটি শেষ পর্যন্ত আমরাই জিতেছি।’
মার্কাস ট্রেসকোথিকের অবসরের পর থেকেই উদ্বোধনী জুটি থেকে ভালো রান পাচ্ছে না ইংল্যান্ড। ওপেনাররা যেমন পারছেন না দ্রুত রান তুলতে, তেমনি পারছেন না বড় ইনিংস খেলতেও। যদিও অধিনায়ক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস গত বছরই ওয়ানডেতে তাঁর সেরা সময় কাটিয়েছেন।
সাধারণত চারে ব্যাট করা পিটারসেন ফতুল্লার ওই ম্যাচে ওপেনিংয়ে নেমে ৩টি চার ও একটি ছয়ে সাজিয়ে ২৮ বলে করেছেন ২৪ রান। কানাডার সঙ্গে ২৪৩ রানে অলআউট হয় ইংল্যান্ড। তবে উইকেটকিপার ম্যাট প্রিয়রের ৭৮ ও জোনাথন ট্রটের ৫৭ রান ছাড়া এই রানও তারা করতে পারত না।
মাত্র ২৮ রানে প্রথম ৫ উইকেট হারানো কানাডা দারুণভাবে ম্যাচে ফেরে। সাত নম্বরে নেমে ৭০ বলে ৯৩ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলে কানাডাকে প্রায় জিতেই দিয়েছিলেন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত রিজওয়ান চিমা। ১০ চারের সঙ্গে ৫টি ছক্কাও মারেন এই অলরাউন্ডার। শেষ পর্যন্ত ২২৭ রানে গিয়ে থামে কানাডার সাহসী জবাব। চোট থেকে ফেরা স্টুয়ার্ট ব্রড ও আজমল শেহজাদের বোলিংয়েই বিপর্যস্ত হয় কানাডা। ব্রড পাঁচটি ও শেহজাদ দুটি উইকেট পেয়েছেন।
ম্যাচ শেষে টিভি চ্যানেল স্কাই স্পোর্টসকে পিটারসেন বলেছেন অস্ট্রেলিয়া সফরের শেষ প্রান্তেই তাঁর ওপেনিংয়ে নামা নিয়ে আলোচনা হয়েছিল, ‘এটি সত্যিই দারুণ! বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে চমৎ কার একটি ব্যাপার। অস্ট্রেলিয়া সফরের শেষ প্রান্তেই এটা নিয়ে আলোচনা হয়। আমরা অনুভব করছি ইনিংসের শুরুতেই ব্যাট করার দারুণ সময়। আমি আমার স্বাভাবিক খেলাটাই খেলতে চাচ্ছি। এটা পিঞ্চ হিটিংয়ের ভূমিকা নয়। আমাকে এটা দেওয়া হয়েছে এবং আমি দারুণ উত্তেজিত ছিলাম। দলের সিদ্ধান্ত ঠিকই ছিল। দারুণ লাগছে। অনুভূতিটা দুর্দান্ত।’
কানাডার সঙ্গে খেলা নিয়েও কথা বলেছেন দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্ম নেওয়া ক্রিকেটার। ব্রড, শেহজাদ, প্রিয়র ও ট্রটের প্রশংসাও করেন কেপি। ম্যাচটা জমিয়ে দেওয়ায় কানাডার রিজওয়ান চিমাকেও ধন্যবাদ জানাতে ভোলেননি, ‘তাঁকে অভিবাদন, কিন্তু ম্যাচটি শেষ পর্যন্ত আমরাই জিতেছি।’
No comments