বাজারের সংশোধন হয়েছে অনেক বেশি: অর্থমন্ত্রী
শেয়ারবাজারে অনেক বেশি সংশোধন হয়েছে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তাই তিনি আশা করছেন, এ বাজার শিগগিরই স্থিতিশীল হয়ে উঠবে।
গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে রাজধানীর যানজট নিরসন-সংক্রান্ত আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন।
মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর বিদ্যমান ‘ফোর্স সেল’ পদ্ধতির সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে নির্দিষ্ট দামের কমে শেয়ার বিক্রি বন্ধ করতে বলেছিলাম। তা তাঁরা মানেননি। ফোর্স সেল করার কোনো অধিকার নেই এঁদের। চূড়ান্তভাবে এটা আমার অপছন্দের।’
আগামী শুক্রবার মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর সঙ্গে বৈঠক করার কথা জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এ বৈঠকে ফোর্স সেল পদ্ধতির সংশোধনের বিষয়টি ফয়সালা হবে।’
১০ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ছাড়ার বছরওয়ারি পরিকল্পনা ঘোষণার পর গত সোমবার হঠাৎ তা স্থগিত করা হলো কেন—এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এটা তো করা হয়েছে আপনাদের (গণমাধ্যম) ও কথিত বিশেষজ্ঞদের কারণে।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ছাড়ার কার্যক্রম বাতিল হয়নি। ফেব্রুয়ারিতে যে দুইটি কোম্পানিকে আরও শেয়ার ছেড়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল, তারা আসবে মার্চে। আর পর্যায়ক্রমে সবগুলোই শেয়ার ছাড়বে বাজারে।
অর্থমন্ত্রী জানান, মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর মুলধন বাড়াতে হবে এবং স্বনির্ভর হতে হবে। এদের জন্য একটি সমন্বিত নীতিমালা প্রণয়নের তাগিদ দেন তিনি।
একদিনে সূচকের ৫০০ পয়েন্ট কমা বা বাড়াকে ‘পাগলামি’ উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, বাজারে অনেক বেশি সংশোধন হয়েছে। আমি সব সময়ই আশা করে আসছি, এ বাজার স্থিতিশীল হয়ে উঠবে। তবে যারা অর্থের ব্যবসা করে, তাদের লোভও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে বলে মনে করেন তিনি।
সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বিক্রির ক্ষেত্রে ন্যূনতম মাত্রা বেঁধে দেওয়ার কথা জানান অর্থমন্ত্রী।
গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে রাজধানীর যানজট নিরসন-সংক্রান্ত আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন।
মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর বিদ্যমান ‘ফোর্স সেল’ পদ্ধতির সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে নির্দিষ্ট দামের কমে শেয়ার বিক্রি বন্ধ করতে বলেছিলাম। তা তাঁরা মানেননি। ফোর্স সেল করার কোনো অধিকার নেই এঁদের। চূড়ান্তভাবে এটা আমার অপছন্দের।’
আগামী শুক্রবার মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর সঙ্গে বৈঠক করার কথা জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এ বৈঠকে ফোর্স সেল পদ্ধতির সংশোধনের বিষয়টি ফয়সালা হবে।’
১০ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ছাড়ার বছরওয়ারি পরিকল্পনা ঘোষণার পর গত সোমবার হঠাৎ তা স্থগিত করা হলো কেন—এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এটা তো করা হয়েছে আপনাদের (গণমাধ্যম) ও কথিত বিশেষজ্ঞদের কারণে।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ছাড়ার কার্যক্রম বাতিল হয়নি। ফেব্রুয়ারিতে যে দুইটি কোম্পানিকে আরও শেয়ার ছেড়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল, তারা আসবে মার্চে। আর পর্যায়ক্রমে সবগুলোই শেয়ার ছাড়বে বাজারে।
অর্থমন্ত্রী জানান, মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর মুলধন বাড়াতে হবে এবং স্বনির্ভর হতে হবে। এদের জন্য একটি সমন্বিত নীতিমালা প্রণয়নের তাগিদ দেন তিনি।
একদিনে সূচকের ৫০০ পয়েন্ট কমা বা বাড়াকে ‘পাগলামি’ উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, বাজারে অনেক বেশি সংশোধন হয়েছে। আমি সব সময়ই আশা করে আসছি, এ বাজার স্থিতিশীল হয়ে উঠবে। তবে যারা অর্থের ব্যবসা করে, তাদের লোভও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে বলে মনে করেন তিনি।
সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বিক্রির ক্ষেত্রে ন্যূনতম মাত্রা বেঁধে দেওয়ার কথা জানান অর্থমন্ত্রী।
No comments