‘অধিনায়কত্বের যোগ্যতা ছিল না টেন্ডুলকারের’
দুজনেই ভারতীয় দলে একে অপরের নেতৃত্বে খেলেছেন। অধিনায়ক হিসেবে একজন সফল না হলে এর কারণ অন্যজনের কাছে জানতে চাওয়া দোষের কিছু নয়। শচীন টেন্ডুলকার কেন অধিনায়ক হিসেবে সফল হতে পারেননি, আজহারউদ্দিনকে এই প্রশ্ন করায় উত্তর দেওয়া তো দূরের কথা, উল্টো ক্ষোভে ফেটে পড়লেন তিনি।
‘আমি তাঁর সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করতে চাই না। কিছু কিছু লোক আছে, যাঁদের সম্পর্কে কথা বলতে পছন্দ করি না আমি’—চোয়াল শক্ত করে জবাব আজহারউদ্দিনের।
আজহারউদ্দিনের ক্ষোভের কারণটা অনেকেই হয়তো ধরে ফেলেছেন। টেস্ট ও ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বাধিক রানের মালিকের অধিনায়ক হিসেবে সফল না হওয়ার জন্য দায়ী করা হয় যে আজহারউদ্দিনকেই! অভিযোগ আছে, ইচ্ছে করেই অধিনায়ক শচীনকে সফল হতে দেননি তিনি। অভিযোগটা আবারও স্মরণ করিয়ে দেওয়া হলে ক্ষোভ যেন আরেকটু বেড়ে যায় আজহারউদ্দিনের। বললেন, ‘অভিযোগটা সঠিক নয়। পরিসংখ্যান যাচাই করে দেখুন। ও যখন অধিনায়ক ছিল, দুই ধরনের ক্রিকেটেই আমি দলের অন্যদের চেয়ে বেশি রান করেছি।’ এরপর যেন বোমা ফাটালেন আজহার, ‘টেন্ডুলকার আসলে অধিনায়ক হওয়ার যোগ্য ছিল না!’
নিরানব্বইটি টেস্ট খেলে ম্যাচ পাতানোর অভিযোগে ২০০০ সালে আজীবন নিষিদ্ধ হয়েছিলেন আজহারউদ্দিন। ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শেষটা সেখানেই। না হলে আরও কয়েক বছর খেলতে পারতেন বলে বিশ্বাস করেন একদা ভারতের অন্যতম সফল এ অধিনায়ক। ‘আমি ভালো খেলছিলাম। যথেষ্ট ফিটও ছিলাম। আসলে এটাই ভাগ্য। আমার ভাগ্যে হয়তো মাত্র ৯৯টি টেস্ট লেখা ছিল!’ মন্তব্য আজহারের।
‘আমি তাঁর সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করতে চাই না। কিছু কিছু লোক আছে, যাঁদের সম্পর্কে কথা বলতে পছন্দ করি না আমি’—চোয়াল শক্ত করে জবাব আজহারউদ্দিনের।
আজহারউদ্দিনের ক্ষোভের কারণটা অনেকেই হয়তো ধরে ফেলেছেন। টেস্ট ও ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বাধিক রানের মালিকের অধিনায়ক হিসেবে সফল না হওয়ার জন্য দায়ী করা হয় যে আজহারউদ্দিনকেই! অভিযোগ আছে, ইচ্ছে করেই অধিনায়ক শচীনকে সফল হতে দেননি তিনি। অভিযোগটা আবারও স্মরণ করিয়ে দেওয়া হলে ক্ষোভ যেন আরেকটু বেড়ে যায় আজহারউদ্দিনের। বললেন, ‘অভিযোগটা সঠিক নয়। পরিসংখ্যান যাচাই করে দেখুন। ও যখন অধিনায়ক ছিল, দুই ধরনের ক্রিকেটেই আমি দলের অন্যদের চেয়ে বেশি রান করেছি।’ এরপর যেন বোমা ফাটালেন আজহার, ‘টেন্ডুলকার আসলে অধিনায়ক হওয়ার যোগ্য ছিল না!’
নিরানব্বইটি টেস্ট খেলে ম্যাচ পাতানোর অভিযোগে ২০০০ সালে আজীবন নিষিদ্ধ হয়েছিলেন আজহারউদ্দিন। ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শেষটা সেখানেই। না হলে আরও কয়েক বছর খেলতে পারতেন বলে বিশ্বাস করেন একদা ভারতের অন্যতম সফল এ অধিনায়ক। ‘আমি ভালো খেলছিলাম। যথেষ্ট ফিটও ছিলাম। আসলে এটাই ভাগ্য। আমার ভাগ্যে হয়তো মাত্র ৯৯টি টেস্ট লেখা ছিল!’ মন্তব্য আজহারের।
No comments