বিক্ষোভের মধ্যেই ফ্রান্সে পেনশন সংস্কার বিল পাস
aবিভিন্ন শ্রমিক সংঘ ও শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মধ্যেই গতকাল বুধবার ফ্রান্সের পার্লামেন্টে পেনশন সংস্কার বিল পাস হয়েছে। বিলটির পক্ষে পড়ে ৩৩৬ ভোট। বিপক্ষে পড়ে ২৩৩ ভোট। বিলটি পাস হলেও আগামী মাসে প্রেসিডেন্ট সারকোজির স্বাক্ষর করার আগে এটি আইনগত চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে।
সরকারের পেনশন সংস্কার কার্যক্রমে সরকারি কর্মীদের অবসর নেওয়ার বয়স ৬০ থেকে বাড়িয়ে ৬২ বছর এবং পূর্ণ অবসরকালীন ভাতা পাওয়ার বসয়সীমা ৬৫ থেকে বাড়িয়ে ৬৭ বছর করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মূলত এর বিরুদ্ধেই প্রতিবাদ জানাতে ফ্রান্সজুড়ে ধর্মঘট ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে।
সারকোজির সরকারের এই সংস্কার বিল গত মঙ্গলবার দেশটির পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটে অনুমোদন পায়। বিলের পক্ষে ১৭৭ ও বিপক্ষে ১৫১ ভোট পড়ে।
এই বিলের বিরুদ্ধে শ্রমিকনেতাদের ডাকে আজ বৃহস্পতিবারও ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়েছে। দেশের ১০০টিরও বেশি শহর ও নগরে সাধারণ ধর্মঘট আহ্বান করা হয়েছে। সেই সঙ্গে চলবে বিক্ষোভ মিছিল। তবে সরকারের সমর্থকেরাও বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে সংস্কার বিরোধীদের কর্মসূচি ব্যর্থ করে দিয়েছে বলে দাবি করে। চলমান বিক্ষোভ এরই মধ্যে দেশটিকে জ্বালানি তেলের সংকটে ফেলেছে।
পেনশন সংস্কার পরিকল্পনার বিরুদ্ধে দেশব্যাপী ধর্মঘটের ফলে এ পর্যন্ত ৩০০ কোটি ইউরো ক্ষতি হয়েছে। এই ক্ষতি দেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার কর্মসূচির জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সরকারের ভেতরের সূত্র থেকে জানা গেছে, আগামী মাসে শ্রম, পরিবহন, পররাষ্ট্র ও বাজেট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে পরিবর্তন আনতে পারেন সারকোজি। একই মাসে জি-২০-এর দায়িত্ব নেবে ফ্রান্স। সারকোজি আশা করছেন, এর মাধ্যমে তিনি আন্তর্জাতিক বাজারে মুদ্রা বিনিময় হার ও পণ্যের দাম নির্ধারণসংক্রান্ত বিষয়গুলোতে প্রভাব বিস্তার করতে পারবেন, যা তাঁর ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে সহায়ক হবে।
সরকারের পেনশন সংস্কার কার্যক্রমে সরকারি কর্মীদের অবসর নেওয়ার বয়স ৬০ থেকে বাড়িয়ে ৬২ বছর এবং পূর্ণ অবসরকালীন ভাতা পাওয়ার বসয়সীমা ৬৫ থেকে বাড়িয়ে ৬৭ বছর করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মূলত এর বিরুদ্ধেই প্রতিবাদ জানাতে ফ্রান্সজুড়ে ধর্মঘট ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে।
সারকোজির সরকারের এই সংস্কার বিল গত মঙ্গলবার দেশটির পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটে অনুমোদন পায়। বিলের পক্ষে ১৭৭ ও বিপক্ষে ১৫১ ভোট পড়ে।
এই বিলের বিরুদ্ধে শ্রমিকনেতাদের ডাকে আজ বৃহস্পতিবারও ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়েছে। দেশের ১০০টিরও বেশি শহর ও নগরে সাধারণ ধর্মঘট আহ্বান করা হয়েছে। সেই সঙ্গে চলবে বিক্ষোভ মিছিল। তবে সরকারের সমর্থকেরাও বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে সংস্কার বিরোধীদের কর্মসূচি ব্যর্থ করে দিয়েছে বলে দাবি করে। চলমান বিক্ষোভ এরই মধ্যে দেশটিকে জ্বালানি তেলের সংকটে ফেলেছে।
পেনশন সংস্কার পরিকল্পনার বিরুদ্ধে দেশব্যাপী ধর্মঘটের ফলে এ পর্যন্ত ৩০০ কোটি ইউরো ক্ষতি হয়েছে। এই ক্ষতি দেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার কর্মসূচির জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সরকারের ভেতরের সূত্র থেকে জানা গেছে, আগামী মাসে শ্রম, পরিবহন, পররাষ্ট্র ও বাজেট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে পরিবর্তন আনতে পারেন সারকোজি। একই মাসে জি-২০-এর দায়িত্ব নেবে ফ্রান্স। সারকোজি আশা করছেন, এর মাধ্যমে তিনি আন্তর্জাতিক বাজারে মুদ্রা বিনিময় হার ও পণ্যের দাম নির্ধারণসংক্রান্ত বিষয়গুলোতে প্রভাব বিস্তার করতে পারবেন, যা তাঁর ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে সহায়ক হবে।
No comments