এক দশক ধরে অনশন
ভারতের মণিপুরে ‘লৌহমানবী’ বলে পরিচিত ইরম শর্মিলার একটানা অনশন কর্মসূচির ১০ বছর পূর্ণ হবে আগামী ৪ নভেম্বর। সেনাবাহিনীর বিশেষ ক্ষমতা আইন প্রত্যাহারের দাবিতে ২০০০ সালের ৪ নভেম্বর থেকে অনশন করছেন তিনি।
কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও মানবতাবাদী কর্মী শর্মিলা (৩৮) গত মঙ্গলবার মণিপুরের রাজধানী ইম্ফলের জে এন হাসপাতাল থেকে এক বিবৃতিতে বলেন, সেনাবাহিনীর বিশেষ ক্ষমতা আইন পুরোপুরি প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাবেন। তিনি বলেন, এ আইন সংশোধন নয়, পুরোপুরি প্রত্যাহার করতে হবে।
২০০০ সালের ১ নভেম্বর ইম্ফল উপত্যকার মালম শহরে মণিপুরের ১০ জন নিরীহ নাগরিক নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে নিহত হন। ঘটনার প্রতিবাদে সোচ্চার হয়ে ওঠেন শর্মিলা। কিন্তু মণিপুরে সেনাবাহিনীর বিশেষ ক্ষমতা আইন বলবৎ থাকায় ওই গণহত্যার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি। এ আইন প্রত্যাহারের দাবিতে গত বছরের ৪ নভেম্বর সন্ধ্যায় আমরণ অনশন শুরু করেন শর্মিলা। ৬ নভেম্বর আত্মহত্যার চেষ্টার অভিযোগে মণিপুরের পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০৯ ধারায় তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। শর্মিলাকে বিচার বিভাগীয় হেফাজতে রাখে পুলিশ। তবে পুলিশের পাহারায় হাসপাতালের মধ্যেই অনশন চালিয়ে যান শর্মিলা। পুলিশ বা চিকিৎসকেরা এখনো তাঁকে মুখ দিয়ে কিছু খাওয়াতে পারছেন না। নাকে নল দিয়ে জোর করে খাওয়ানো হচ্ছে।
কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও মানবতাবাদী কর্মী শর্মিলা (৩৮) গত মঙ্গলবার মণিপুরের রাজধানী ইম্ফলের জে এন হাসপাতাল থেকে এক বিবৃতিতে বলেন, সেনাবাহিনীর বিশেষ ক্ষমতা আইন পুরোপুরি প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাবেন। তিনি বলেন, এ আইন সংশোধন নয়, পুরোপুরি প্রত্যাহার করতে হবে।
২০০০ সালের ১ নভেম্বর ইম্ফল উপত্যকার মালম শহরে মণিপুরের ১০ জন নিরীহ নাগরিক নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে নিহত হন। ঘটনার প্রতিবাদে সোচ্চার হয়ে ওঠেন শর্মিলা। কিন্তু মণিপুরে সেনাবাহিনীর বিশেষ ক্ষমতা আইন বলবৎ থাকায় ওই গণহত্যার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি। এ আইন প্রত্যাহারের দাবিতে গত বছরের ৪ নভেম্বর সন্ধ্যায় আমরণ অনশন শুরু করেন শর্মিলা। ৬ নভেম্বর আত্মহত্যার চেষ্টার অভিযোগে মণিপুরের পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০৯ ধারায় তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। শর্মিলাকে বিচার বিভাগীয় হেফাজতে রাখে পুলিশ। তবে পুলিশের পাহারায় হাসপাতালের মধ্যেই অনশন চালিয়ে যান শর্মিলা। পুলিশ বা চিকিৎসকেরা এখনো তাঁকে মুখ দিয়ে কিছু খাওয়াতে পারছেন না। নাকে নল দিয়ে জোর করে খাওয়ানো হচ্ছে।
No comments