শেয়ার বিনিয়োগে প্রভিশন বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক
বাংলাদেশ ব্যাংক শেয়ারবাজারে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ফাটকা বিনিয়োগে ঝুঁকি কমাতে এ ক্ষেত্রে ব্যাংকের নিরাপত্তা সঞ্চিতি (প্রভিশন) সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা দ্বিগুণ করে দিয়েছে।
নতুন এই বিধান অনুসারে এখন থেকে কোনো ব্যাংকের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে অশ্রেণীকৃত ঋণের বিপরীতে ২ শতাংশ হারে নিরাপত্তা সঞ্চিতি রাখতে হবে। এর আগ পর্যন্ত শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অশ্রেণীকৃত ঋণে ১ শতাংশ হারে ব্যাংকগুলোকে প্রভিশন রাখতে হতো।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে দেশের সব তফসিলি ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে পাঠানো এক সার্কুলারে গতকাল বুধবার নতুন এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ শ্রেণীকরণ ও প্রভিশনিং-সংক্রান্ত বিধিবিধান অনুসারে বর্তমানে চলমান, তলবি ও মেয়াদি ঋণের ক্ষেত্রে অশ্রেণীকৃত ঋণের জন্য ১ শতাংশ হারে সাধারণ প্রভিশন এবং ভোক্তা ঋণের (কনজ্যুমার ফাইন্যান্সিং) আওতায় গৃহায়ণ খাতের ঋণ ও লোন ফর প্রফেশনাল সেটআপ বিজনেসের ক্ষেত্রে ২ শতাংশ হারে ও অন্যান্য ক্ষেত্রে অশ্রেণীকৃত ঋণের জন্য ৫ শতাংশ হারে সাধারণ প্রভিশন সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
এ ছাড়া বিভিন্ন মানের খেলাপি ঋণের জন্য পৃথক ও উচ্চ হারে প্রভিশনিংয়ের বিধান আছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে প্রভিশন বৃদ্ধি বিষয়ে গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বা ঋণ দেওয়া অন্য যেকোনো বিনিয়োগ বা ঋণের চেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ।’ তিনি বলেন, ‘এটা যেহেতু ফাটকামূলক (স্পেকুলেটিভ) বাজার, তাই আমরা ব্যাংকের আমানতকারীদের অর্থের নিরাপত্তার স্বার্থে ঝুঁকি কমাতে এ ব্যবস্থা নিয়েছি।’
বাংলাদেশ ব্যাংক তার সার্কুলারে উল্লেখ করেছে, শেয়ার বা ডিবেঞ্চারবাজারে মূল্য স্থিতিশীল থাকে না বলেই এর ডিলার বা সাবসিডিয়ারি (সহযোগী) কোম্পানি বা অন্য কোনো কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান অথবা ব্যক্তিকে দেওয়া ব্যাংকঋণ বা বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে।
পুঁজিবাজারে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের ঝুঁকির বিষয়টি বিবেচনায় এনে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে কোনো ব্যাংক কোনো স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকাভুক্ত স্টক ডিলার, শেয়ার ব্রোকারেজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রমের উদ্দেশ্যে গঠিত নিজস্ব পৃথক সাবসিডিয়ারি কোম্পানি বা কোম্পানিগুলোতে প্রদত্ত যেকোনো ধরনের ঋণ (ফান্ডেড) এবং এ উদ্দেশ্যে গঠিত অন্য কোনো কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান অথবা ব্যক্তিকে প্রদত্ত যেকোনো ধরনের ঋণের অশ্রেণীকৃত অংশের বিপরীতে সাধারণ প্রভিশন ১ শতাংশের পরিবর্তে ২ শতাংশ হারে সংরক্ষণ করবে।
নতুন এই বিধান অনুসারে এখন থেকে কোনো ব্যাংকের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে অশ্রেণীকৃত ঋণের বিপরীতে ২ শতাংশ হারে নিরাপত্তা সঞ্চিতি রাখতে হবে। এর আগ পর্যন্ত শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অশ্রেণীকৃত ঋণে ১ শতাংশ হারে ব্যাংকগুলোকে প্রভিশন রাখতে হতো।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে দেশের সব তফসিলি ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে পাঠানো এক সার্কুলারে গতকাল বুধবার নতুন এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ শ্রেণীকরণ ও প্রভিশনিং-সংক্রান্ত বিধিবিধান অনুসারে বর্তমানে চলমান, তলবি ও মেয়াদি ঋণের ক্ষেত্রে অশ্রেণীকৃত ঋণের জন্য ১ শতাংশ হারে সাধারণ প্রভিশন এবং ভোক্তা ঋণের (কনজ্যুমার ফাইন্যান্সিং) আওতায় গৃহায়ণ খাতের ঋণ ও লোন ফর প্রফেশনাল সেটআপ বিজনেসের ক্ষেত্রে ২ শতাংশ হারে ও অন্যান্য ক্ষেত্রে অশ্রেণীকৃত ঋণের জন্য ৫ শতাংশ হারে সাধারণ প্রভিশন সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
এ ছাড়া বিভিন্ন মানের খেলাপি ঋণের জন্য পৃথক ও উচ্চ হারে প্রভিশনিংয়ের বিধান আছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে প্রভিশন বৃদ্ধি বিষয়ে গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বা ঋণ দেওয়া অন্য যেকোনো বিনিয়োগ বা ঋণের চেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ।’ তিনি বলেন, ‘এটা যেহেতু ফাটকামূলক (স্পেকুলেটিভ) বাজার, তাই আমরা ব্যাংকের আমানতকারীদের অর্থের নিরাপত্তার স্বার্থে ঝুঁকি কমাতে এ ব্যবস্থা নিয়েছি।’
বাংলাদেশ ব্যাংক তার সার্কুলারে উল্লেখ করেছে, শেয়ার বা ডিবেঞ্চারবাজারে মূল্য স্থিতিশীল থাকে না বলেই এর ডিলার বা সাবসিডিয়ারি (সহযোগী) কোম্পানি বা অন্য কোনো কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান অথবা ব্যক্তিকে দেওয়া ব্যাংকঋণ বা বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে।
পুঁজিবাজারে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের ঝুঁকির বিষয়টি বিবেচনায় এনে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে কোনো ব্যাংক কোনো স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকাভুক্ত স্টক ডিলার, শেয়ার ব্রোকারেজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রমের উদ্দেশ্যে গঠিত নিজস্ব পৃথক সাবসিডিয়ারি কোম্পানি বা কোম্পানিগুলোতে প্রদত্ত যেকোনো ধরনের ঋণ (ফান্ডেড) এবং এ উদ্দেশ্যে গঠিত অন্য কোনো কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান অথবা ব্যক্তিকে প্রদত্ত যেকোনো ধরনের ঋণের অশ্রেণীকৃত অংশের বিপরীতে সাধারণ প্রভিশন ১ শতাংশের পরিবর্তে ২ শতাংশ হারে সংরক্ষণ করবে।
No comments