হত্যা করা হয়েছে পলকে
মরে গিয়েও নিস্তার নেই বেচারা পলের। বিশ্বকাপের তারকা অক্টোপাস পল মারা যাওয়ার পর থেকে শুরু হয়েছে পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে শোক জানানো। আবার কোনো কোনো ভক্ত দাবি করছে, পলের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়নি, তাকে মেরে ফেলা হয়েছে!
সবচেয়ে ভয়ানক দাবিটা করেছেন জিয়াং জিয়াও নামের একজন চলচ্চিত্র পরিচালক। তাঁর দাবি, পল আসলে মারা গেছে গত জুলাই মাসের ৯ তারিখ; মানে বিশ্বকাপ ফাইনালের দুই দিন আগেই!
‘পল দ্য অক্টোপাসকে কে মারল’ নামে একটা রোমাঞ্চ চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে যাচ্ছেন জিয়াও। তিনি বলছেন, বিশ্বকাপের সময় থেকে পলকে নিয়ে একটা চলচ্চিত্র বানানোর জন্য কাজ করে যাচ্ছিলেন তাঁরা। এই চলচ্চিত্রটির জন্য তাঁরা পলের ‘তথাকথিত’ ক্ষমতা নিয়ে অনেক তদন্তকাজও করেছিলেন। কিন্তু জার্মানির ‘সি লাইফ সেন্টার’ কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোনো সহযোগিতা করেনি। তখনই জিয়াও নিশ্চিত হয়েছিলেন যে, পল এরই মধ্যে মারা গেছে।
জিয়াওয়ের দাবি, ‘আমি শতকরা ৬০-৭০ ভাগ নিশ্চিত, পল ৯ জুলাই মারা গেছে। জার্মানরা এত দিন খবরটা চেপে রেখেছিল এবং আমাদের সবাইকে বোকা বানাচ্ছিল।’ প্রশ্ন হলো, তাহলে বিশ্বকাপ ফাইনালে স্পেনের পক্ষে ভবিষ্যদ্বাণীটা কে করল?
অবশ্য সি লাইফ সেন্টার কর্তৃপক্ষ এই দাবিকে ‘হাস্যকর’ বলে উড়িয়ে দিয়েছে। এই দাবির পাশাপাশি কিছু পল-ভক্ত দাবি করছেন, পলকে আসলে বাজিকরদের সঙ্গে যোগসাজশে মেরে ফেলা হয়েছে।
পলের ভবিষ্যদ্বাণীতে লোকজন বিশ্বাস করে তার অনুমান অনুযায়ী দলের পক্ষে বাজি ধরছিল। ফলে বাজিকরদের যে ভরাডুবি হচ্ছিল, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। একজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাজিকর তো পলের মৃত্যুসংবাদ শুনে বলেই ফেললেন, ‘সত্যি কথা বলি, পল দুনিয়া থেকে বিদায় নেওয়ায় আমরা একটু স্বস্তি বোধ করছি। ওর জন্য আমাদের অনেক টাকার লোকসান হয়েছে।’
ভক্তদের বক্তব্য এই লোকসান ঠেকাতেই বাজিকরেরা হত্যা করেছে পলকে। এ দাবিকেও উড়িয়ে দিয়েছে সি লাইফ কর্তৃপক্ষ। তাদের এক মুখপাত্র বলছেন, ‘আমরা নিশ্চিত করছি, পলের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। ওর বয়স হয়েছিল প্রায় আড়াই বছর, অক্টোপাসদের গড় আয়ু এ রকমই।’
পলের মৃত্যু নিয়ে যা-ই ঘটুক, জার্মানির সি লাইফ সেন্টারে এখন চলছে শেষকৃত্যের প্রস্তুতি। জাঁকজমকভাবেই পলকে সমাহিত করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, তারা সেন্টারের কোনো এক অংশে পলকে সমাহিত করবে এবং সেখানে একটি সৌধও বানানো হবে।
মানুষ না হয়ে অক্টোপাস হলেও মন্দ হতো না!
সবচেয়ে ভয়ানক দাবিটা করেছেন জিয়াং জিয়াও নামের একজন চলচ্চিত্র পরিচালক। তাঁর দাবি, পল আসলে মারা গেছে গত জুলাই মাসের ৯ তারিখ; মানে বিশ্বকাপ ফাইনালের দুই দিন আগেই!
‘পল দ্য অক্টোপাসকে কে মারল’ নামে একটা রোমাঞ্চ চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে যাচ্ছেন জিয়াও। তিনি বলছেন, বিশ্বকাপের সময় থেকে পলকে নিয়ে একটা চলচ্চিত্র বানানোর জন্য কাজ করে যাচ্ছিলেন তাঁরা। এই চলচ্চিত্রটির জন্য তাঁরা পলের ‘তথাকথিত’ ক্ষমতা নিয়ে অনেক তদন্তকাজও করেছিলেন। কিন্তু জার্মানির ‘সি লাইফ সেন্টার’ কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোনো সহযোগিতা করেনি। তখনই জিয়াও নিশ্চিত হয়েছিলেন যে, পল এরই মধ্যে মারা গেছে।
জিয়াওয়ের দাবি, ‘আমি শতকরা ৬০-৭০ ভাগ নিশ্চিত, পল ৯ জুলাই মারা গেছে। জার্মানরা এত দিন খবরটা চেপে রেখেছিল এবং আমাদের সবাইকে বোকা বানাচ্ছিল।’ প্রশ্ন হলো, তাহলে বিশ্বকাপ ফাইনালে স্পেনের পক্ষে ভবিষ্যদ্বাণীটা কে করল?
অবশ্য সি লাইফ সেন্টার কর্তৃপক্ষ এই দাবিকে ‘হাস্যকর’ বলে উড়িয়ে দিয়েছে। এই দাবির পাশাপাশি কিছু পল-ভক্ত দাবি করছেন, পলকে আসলে বাজিকরদের সঙ্গে যোগসাজশে মেরে ফেলা হয়েছে।
পলের ভবিষ্যদ্বাণীতে লোকজন বিশ্বাস করে তার অনুমান অনুযায়ী দলের পক্ষে বাজি ধরছিল। ফলে বাজিকরদের যে ভরাডুবি হচ্ছিল, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। একজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাজিকর তো পলের মৃত্যুসংবাদ শুনে বলেই ফেললেন, ‘সত্যি কথা বলি, পল দুনিয়া থেকে বিদায় নেওয়ায় আমরা একটু স্বস্তি বোধ করছি। ওর জন্য আমাদের অনেক টাকার লোকসান হয়েছে।’
ভক্তদের বক্তব্য এই লোকসান ঠেকাতেই বাজিকরেরা হত্যা করেছে পলকে। এ দাবিকেও উড়িয়ে দিয়েছে সি লাইফ কর্তৃপক্ষ। তাদের এক মুখপাত্র বলছেন, ‘আমরা নিশ্চিত করছি, পলের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। ওর বয়স হয়েছিল প্রায় আড়াই বছর, অক্টোপাসদের গড় আয়ু এ রকমই।’
পলের মৃত্যু নিয়ে যা-ই ঘটুক, জার্মানির সি লাইফ সেন্টারে এখন চলছে শেষকৃত্যের প্রস্তুতি। জাঁকজমকভাবেই পলকে সমাহিত করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, তারা সেন্টারের কোনো এক অংশে পলকে সমাহিত করবে এবং সেখানে একটি সৌধও বানানো হবে।
মানুষ না হয়ে অক্টোপাস হলেও মন্দ হতো না!
No comments