জীবন বুঝেছেন জোন্স
নিতান্ত মধ্যবিত্ত এক পরিবার থেকে উঠে এসে খ্যাতি, অর্থ, সাফল্য পেয়েছিলেন দুহাত ভরে। সেখান থেকে মাদকদ্রব্য গ্রহণ, পদক হারানো, জেল খাটা পর্যন্ত অভিজ্ঞতা হয়েছে তাঁর। জীবনের উত্থান-পতন কাকে বলে, তা মারিয়ন জোন্সের চেয়ে ভালো আর কজন জানেন?
সেই অভিজ্ঞতা এবার পাঠকের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিতে চলেছেন সাবেক অ্যাথলেট জোন্স। গত মঙ্গলবার আত্মপ্রকাশ করেছে জোন্সের আত্মজৈবনিক বই অন দ্য রাইট ট্র্যাক। বইয়ে কী থাকছে, জীবনকে কীভাবে দেখেন—এসব প্রশ্ন নিয়ে জোন্স মুখোমুখি হয়েছিলেন বার্তা সংস্থা এপির। সেই সাক্ষাৎকারে জোন্স বলেছেন, তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় অনুতাপ মিথ্যে বলায়।
২০০০ সালের সিডনি অলিম্পিকে ৫টি সোনা জিতেছিলেন। পরের বছর বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে জিতেছিলেন ২টি সোনা। কিন্তু পরে ডোপ পরীক্ষায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় সব পদকই কেড়ে নেওয়া হয় তাঁর কাছ থেকে। ২০০৭ সালে জোন্স স্বীকার করেন যে তিনি আসলেই সিডনি অলিম্পিকের আগে ডোপ নিয়েছিলেন এবং কেন্দ্রীয় তদন্তকারীদের সামনে তিনি মিথ্যে বলেছিলেন।
এই দায়ে ২০০৮ সালে তাঁকে ছয় মাসের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। জীবনের নানারূপ দেখে কারাগার আর নিষেধাজ্ঞা থেকে বেরিয়েছেন জোন্স। গত মৌসুমে খেলেছেন উইমেনস ন্যাশনাল বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন লিগে। জীবনের এই বহুমুখী অভিজ্ঞতা নিয়ে ম্যাগি গ্রিনউড-রবিনসনের সঙ্গে মিলে লিখেছেন ২১৩ পৃষ্ঠার এই বই।
বইটা কী নিয়ে লেখা হয়েছে, তা বুঝতে জোন্সের একটা কথা শোনাই যথেষ্ট, ‘আমার জীবনের গল্পটাই অন্য রকম। জীবনের প্রথম পর্বে আমি সর্বোচ্চ চূড়ায় চড়েছিলাম। জননন্দিত ক্যারিয়ার ছিল। সেখান থেকে এমন একটা সিদ্ধান্ত নিলাম, যাতে সব শেষ হয়ে গেল।’
তাহলে জোন্স কি অনুতপ্ত? হ্যাঁ, অনুতপ্ত তো বটেই। কিন্তু টাইম মেশিনে চড়ে আর পেছনে ফিরে যেতে চান না, পেছনে ফিরে গিয়ে ভুল সংশোধন করতে চান না জোন্স, ‘মাঝেমধ্যে মনে হয়, অতীতে গিয়ে কিছু ব্যাপার বদলে দিয়ে আসি। কিন্তু তাহলে আজ আমি যেখানে, সেখানে তো থাকতাম না। আমি যদি এই অভিজ্ঞতাগুলোর ভেতর দিয়ে, ছয় মাসের সেই সাজা ভোগ না করতাম, তাহলে বুঝতামই না, জীবনটা আসলে কী। পৃথিবীর অনেক মানুষ তা বোঝে না।’
সেই অভিজ্ঞতা এবার পাঠকের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিতে চলেছেন সাবেক অ্যাথলেট জোন্স। গত মঙ্গলবার আত্মপ্রকাশ করেছে জোন্সের আত্মজৈবনিক বই অন দ্য রাইট ট্র্যাক। বইয়ে কী থাকছে, জীবনকে কীভাবে দেখেন—এসব প্রশ্ন নিয়ে জোন্স মুখোমুখি হয়েছিলেন বার্তা সংস্থা এপির। সেই সাক্ষাৎকারে জোন্স বলেছেন, তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় অনুতাপ মিথ্যে বলায়।
২০০০ সালের সিডনি অলিম্পিকে ৫টি সোনা জিতেছিলেন। পরের বছর বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে জিতেছিলেন ২টি সোনা। কিন্তু পরে ডোপ পরীক্ষায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় সব পদকই কেড়ে নেওয়া হয় তাঁর কাছ থেকে। ২০০৭ সালে জোন্স স্বীকার করেন যে তিনি আসলেই সিডনি অলিম্পিকের আগে ডোপ নিয়েছিলেন এবং কেন্দ্রীয় তদন্তকারীদের সামনে তিনি মিথ্যে বলেছিলেন।
এই দায়ে ২০০৮ সালে তাঁকে ছয় মাসের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। জীবনের নানারূপ দেখে কারাগার আর নিষেধাজ্ঞা থেকে বেরিয়েছেন জোন্স। গত মৌসুমে খেলেছেন উইমেনস ন্যাশনাল বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন লিগে। জীবনের এই বহুমুখী অভিজ্ঞতা নিয়ে ম্যাগি গ্রিনউড-রবিনসনের সঙ্গে মিলে লিখেছেন ২১৩ পৃষ্ঠার এই বই।
বইটা কী নিয়ে লেখা হয়েছে, তা বুঝতে জোন্সের একটা কথা শোনাই যথেষ্ট, ‘আমার জীবনের গল্পটাই অন্য রকম। জীবনের প্রথম পর্বে আমি সর্বোচ্চ চূড়ায় চড়েছিলাম। জননন্দিত ক্যারিয়ার ছিল। সেখান থেকে এমন একটা সিদ্ধান্ত নিলাম, যাতে সব শেষ হয়ে গেল।’
তাহলে জোন্স কি অনুতপ্ত? হ্যাঁ, অনুতপ্ত তো বটেই। কিন্তু টাইম মেশিনে চড়ে আর পেছনে ফিরে যেতে চান না, পেছনে ফিরে গিয়ে ভুল সংশোধন করতে চান না জোন্স, ‘মাঝেমধ্যে মনে হয়, অতীতে গিয়ে কিছু ব্যাপার বদলে দিয়ে আসি। কিন্তু তাহলে আজ আমি যেখানে, সেখানে তো থাকতাম না। আমি যদি এই অভিজ্ঞতাগুলোর ভেতর দিয়ে, ছয় মাসের সেই সাজা ভোগ না করতাম, তাহলে বুঝতামই না, জীবনটা আসলে কী। পৃথিবীর অনেক মানুষ তা বোঝে না।’
No comments