ত্রিদেশীয় বৈঠকের আহ্বান প্রচণ্ডর
নেপালে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের চেষ্টা গত মঙ্গলবার ১৩ বারের মতো ভেস্তে যাওয়ার পর সে দেশের বিরোধী নেতা ও মাওবাদীদের প্রধান পুষ্পকমল দহল ওরফে প্রচণ্ড সংকট সমাধানে ত্রিদেশীয় বৈঠক আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, অচলাবস্থা নিরসন করে শান্তিপ্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে নেপাল এবং তার প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও চীনের প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি ‘কৌশল জোট’ গঠন করা দরকার।
ভোট কেনার সঙ্গে প্রচণ্ডের সংশ্লিষ্টতা থাকা নিয়ে খবর প্রকাশের পর গত মাসে প্রচণ্ড প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন থেকে সরে যান। সম্প্রতি নেপালের সংকট নিয়ে আলোচনার জন্য তিনি চীন সফর করেন। গত মঙ্গলবার তিনি নেপালে ফেরেন। গতকাল বুধবার নেপালের মাওবাদীদের মুখপত্র জনদিশার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, চীন সফর করার সময় প্রচণ্ড চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। প্রচণ্ডের উদ্ধৃতি দিয়ে জনদিশা জানিয়েছে, আগামী সপ্তাহে সিপিসির কয়েকজন সদস্যের নয়াদিল্লি সফর করার কথা। ওই প্রতিবেদনের দাবি, প্রচণ্ডের অনুরোধেই তাঁরা নেপাল সমস্যার সমাধান করতে ভারতের নেতাদের সঙ্গে আলাপ করবেন। তবে প্রচণ্ড যে ‘কৌশল জোটের’ প্রস্তাব দিয়েছেন, এর ধরন সম্পর্কে ওই প্রতিবেদনে বিস্তারিত কিছু বলা হয়নি।
প্রচণ্ড এমন এক সময় এ ধরনের প্রস্তাব দিলেন, যখন কাঠমান্ডুতে ভারতের রাষ্ট্রদূতের গাড়িতে জুতা নিক্ষেপ করা নিয়ে ভারতের সঙ্গে মাওবাদীদের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। ৬ অক্টোবর ভারতের রাষ্ট্রদূত রাকেশ সুদের গাড়িতে বিক্ষোভকারীরা জুতা নিক্ষেপ করে। ভারতের অভিযোগ, প্রচণ্ডের ইন্ধনেই মাওবাদী বিক্ষোভকারীরা রাকেশের গাড়িতে জুতা ছুড়ে মারে। ইতিমধ্যে ভারত নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের আটক করার জন্য চাপ দেওয়া শুরু করেছে।
প্রচণ্ড বলেন, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশকেও জুতা ছুড়ে মারা হয়েছিল। কিন্তু তাই বলে গঠনমূলক প্রক্রিয়া ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। তবে ইতিপূর্বে প্রচণ্ড প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে তাঁর হেরে যাওয়ার পেছনে ভারতের হাত রয়েছে বলে অভিযোগ করেন।
এ ছাড়া মাওবাদীরা নেপালের অচলাবস্থার জন্য ভারতকেই দায়ী করে আসছে।
ভোট কেনার সঙ্গে প্রচণ্ডের সংশ্লিষ্টতা থাকা নিয়ে খবর প্রকাশের পর গত মাসে প্রচণ্ড প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন থেকে সরে যান। সম্প্রতি নেপালের সংকট নিয়ে আলোচনার জন্য তিনি চীন সফর করেন। গত মঙ্গলবার তিনি নেপালে ফেরেন। গতকাল বুধবার নেপালের মাওবাদীদের মুখপত্র জনদিশার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, চীন সফর করার সময় প্রচণ্ড চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। প্রচণ্ডের উদ্ধৃতি দিয়ে জনদিশা জানিয়েছে, আগামী সপ্তাহে সিপিসির কয়েকজন সদস্যের নয়াদিল্লি সফর করার কথা। ওই প্রতিবেদনের দাবি, প্রচণ্ডের অনুরোধেই তাঁরা নেপাল সমস্যার সমাধান করতে ভারতের নেতাদের সঙ্গে আলাপ করবেন। তবে প্রচণ্ড যে ‘কৌশল জোটের’ প্রস্তাব দিয়েছেন, এর ধরন সম্পর্কে ওই প্রতিবেদনে বিস্তারিত কিছু বলা হয়নি।
প্রচণ্ড এমন এক সময় এ ধরনের প্রস্তাব দিলেন, যখন কাঠমান্ডুতে ভারতের রাষ্ট্রদূতের গাড়িতে জুতা নিক্ষেপ করা নিয়ে ভারতের সঙ্গে মাওবাদীদের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। ৬ অক্টোবর ভারতের রাষ্ট্রদূত রাকেশ সুদের গাড়িতে বিক্ষোভকারীরা জুতা নিক্ষেপ করে। ভারতের অভিযোগ, প্রচণ্ডের ইন্ধনেই মাওবাদী বিক্ষোভকারীরা রাকেশের গাড়িতে জুতা ছুড়ে মারে। ইতিমধ্যে ভারত নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের আটক করার জন্য চাপ দেওয়া শুরু করেছে।
প্রচণ্ড বলেন, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশকেও জুতা ছুড়ে মারা হয়েছিল। কিন্তু তাই বলে গঠনমূলক প্রক্রিয়া ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। তবে ইতিপূর্বে প্রচণ্ড প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে তাঁর হেরে যাওয়ার পেছনে ভারতের হাত রয়েছে বলে অভিযোগ করেন।
এ ছাড়া মাওবাদীরা নেপালের অচলাবস্থার জন্য ভারতকেই দায়ী করে আসছে।
No comments