তিব্বতি ভাষার পক্ষে ৩০০ চীনার স্বাক্ষর
চীনে তিব্বতি ভাষার ব্যবহার সীমিত না করার জন্য সরকারের কাছে পেশ করা আবেদনে তিন শতাধিক চীনা শিক্ষক ও শিক্ষার্থী স্বাক্ষর করেছেন। গতকাল বুধবার একটি মানবাধিকার সংগঠন এ খবর জানিয়েছে।
কিংহাই প্রদেশের বিদ্যালয়গুলোতে তিব্বতির পরিবর্তে চীনা ভাষার ব্যবহার শুরু করার পরিকল্পনার বিরুদ্ধে সেখানে কয়েক দিন ধরে তিব্বতিরা বিক্ষোভ করছে। গত সপ্তাহে কিংহাই প্রদেশে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী বিক্ষোভ করে। গত শুক্রবার রাজধানী বেইজিংয়ের একটি বিশ্ববিদ্যালয়েও শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেন।
বিক্ষোভকারীরা বলেছেন, কিংহাই প্রদেশে বহু আদিবাসী তিব্বতির বাস। তারা তিব্বতি ভাষায় কথা বলে এবং নিজেদের ঐতিহ্য ধরে রাখার বিষয়ে সচেষ্ট।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, চীন সরকার তিব্বতি সংস্কৃতি থেকে তাদের বিচ্যুত করতেই সেখানকার বিদ্যালয়ের ভাষাবিষয়ক ক্লাশে তিব্বতির পরিবর্তে চীনা ভাষা চালু করতে চাইছে। এটা খুবই অন্যায়।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ক্যাম্পেইন ফর তিব্বত (আইসিটি) বলেছে, তারা কিংহাইয়ের বাসিন্দাদের কাছ থেকে জানতে পেরেছে, কিংহাই থেকে ২০ জনের বেশি বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে।
আইসিটি জানিয়েছে, চীনা শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সরকারের কাছে পেশ করা আবেদনে বলেছেন, কিংহাইয়ের বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকেরা যদি শ্রেণীকক্ষে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে চীনা ভাষায় কথা বলেন, তাহলে তারা তা বুঝতে পারবে না। এতে তাদের শিক্ষা গ্রহণ ব্যাহত হবে।
কিংহাই প্রদেশের বিদ্যালয়গুলোতে তিব্বতির পরিবর্তে চীনা ভাষার ব্যবহার শুরু করার পরিকল্পনার বিরুদ্ধে সেখানে কয়েক দিন ধরে তিব্বতিরা বিক্ষোভ করছে। গত সপ্তাহে কিংহাই প্রদেশে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী বিক্ষোভ করে। গত শুক্রবার রাজধানী বেইজিংয়ের একটি বিশ্ববিদ্যালয়েও শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেন।
বিক্ষোভকারীরা বলেছেন, কিংহাই প্রদেশে বহু আদিবাসী তিব্বতির বাস। তারা তিব্বতি ভাষায় কথা বলে এবং নিজেদের ঐতিহ্য ধরে রাখার বিষয়ে সচেষ্ট।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, চীন সরকার তিব্বতি সংস্কৃতি থেকে তাদের বিচ্যুত করতেই সেখানকার বিদ্যালয়ের ভাষাবিষয়ক ক্লাশে তিব্বতির পরিবর্তে চীনা ভাষা চালু করতে চাইছে। এটা খুবই অন্যায়।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ক্যাম্পেইন ফর তিব্বত (আইসিটি) বলেছে, তারা কিংহাইয়ের বাসিন্দাদের কাছ থেকে জানতে পেরেছে, কিংহাই থেকে ২০ জনের বেশি বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে।
আইসিটি জানিয়েছে, চীনা শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সরকারের কাছে পেশ করা আবেদনে বলেছেন, কিংহাইয়ের বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকেরা যদি শ্রেণীকক্ষে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে চীনা ভাষায় কথা বলেন, তাহলে তারা তা বুঝতে পারবে না। এতে তাদের শিক্ষা গ্রহণ ব্যাহত হবে।
No comments