বিশ্ব পরিবেশ রক্ষায় জাপানের ২০০ কোটি ডলারের প্যাকেজ
বিশ্ব পরিবেশ রক্ষায় ২০০ কোটি ডলারের প্যাকেজ ঘোষণা করেছে জাপান। জীববৈচিত্র্য রক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করতে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে এই সহায়তা দেওয়া হবে। গতকাল বুধবার জাপানের নাগোয়ায় চলমান জাতিসংঘ জীববৈচিত্র্যবিষয়ক শীর্ষ সম্মেলনে এই প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়।
এ দিকে একই সম্মেলনে উত্থাপিত এক সমীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পৃথিবীর প্রাণী ও উদ্ভিদের এক-পঞ্চমাংশ প্রজাতি বিলুপ্ত হওয়ার হুমকির মুখে রয়েছে। একদল বিজ্ঞানী ‘রেড লিস্ট অব থ্রেটেন্ড স্পেসিজ’ নামে এই সমীক্ষা পরিচালনা করে।
শীর্ষ সম্মেলনে গতকাল জাপানের প্রধানমন্ত্রী নাওতো কান বলেন, প্রাণী ও উদ্ভিদকে বিলুপ্তি থেকে রক্ষা করতে সহায়তার কাজে জাপান নেতৃত্ব দিতে চায়। এ জন্য জাপান পরবর্তী তিন বছরে দরিদ্র দেশগুলোর মধ্যে ২০০ কোটি ডলার বণ্টন করবে। তিনি আরও বলেন, ‘উন্নয়নশীল দেশগুলোর জাতীয় (জীববৈচিত্র্যবিষয়ক) কৌশলগুলো হালনাগাদকরণ ও বাস্তবায়নে সমর্থন দিতে যৌথ উদ্যোগে আমরা প্রাণ সঞ্চার করব।’
এ দিকে সমীক্ষা পরিচালনার দায়িত্বে থাকা বিজ্ঞানীরা বলেন, বিভিন্ন প্রাণী ও উদ্ভিদের একটি অংশ বিলুপ্ত হওয়ার হুমকি দিন দিন বাড়ছে। তবে তাঁরা আশার কথাও শুনিয়েছেন। বিজ্ঞানীরা বলেন, ব্যাপক সংরক্ষণ কর্মসূচির কারণে এর মধ্যে বিভিন্ন প্রাণী ও উদ্ভিদের কিছু প্রজাতি বিলুপ্ত হওয়ার কবল থেকে রক্ষা পেয়েছে।
সমীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রাণীর মধ্যে উভচর প্রাণীর প্রজাতিগুলো সবচেয়ে বেশি হুমকির মুখে রয়েছে। উভচর প্রাণীর ৪১ শতাংশ প্রজাতি বিলুপ্ত হওয়ার পর্যায়ে রয়েছে। পাখিকুলে ১৩ শতাংশ প্রজাতি একই পর্যায়ে রয়েছে।
প্রাণী ও উদ্ভিদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়। সেখানে কৃষিজমির জন্য বন-জঙ্গল সাফ করায় একদিকে যেমন গাছপালা কমেছে, একই সঙ্গে বিভিন্ন প্রাণী হারিয়েছে আবাস। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট প্রতিবেশ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক এডওয়ার্ড ও উইলসন বলেন, এভাবে জীববৈচিত্র্যের মেরুদণ্ড ক্ষয় হচ্ছে। বিলুপ্ত হতে থাকা প্রজাতির যে ‘লাল তালিকা’, এতে এক পা দেওয়া মানে বিলুপ্ত হওয়ার পথে ঝেড়ে এক লাফ দেওয়া।
বিজ্ঞানীরা এর মধ্যে হুঁশিয়ার করেছেন, মানুষের কারণে প্রতিবেশব্যবস্থা দিন দিন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ফলে প্রাকৃতিক হারের চেয়ে হাজার গুণ দ্রুতগতিতে প্রাণী ও উদ্ভিদের বিভিন্ন প্রজাতি হারিয়ে যাচ্ছে।
পৃথিবীর প্রাণী ও উদ্ভিদকে বিলুপ্তি থেকে রক্ষা করার কৌশল বাতলানোর লক্ষ্য নিয়ে জীববৈচিত্র্যবিষয়ক এই শীর্ষ সম্মেলন চলছে। ১২ দিনব্যাপী সম্মেলন কাল শুক্রবার শেষ হবে।
এ দিকে একই সম্মেলনে উত্থাপিত এক সমীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পৃথিবীর প্রাণী ও উদ্ভিদের এক-পঞ্চমাংশ প্রজাতি বিলুপ্ত হওয়ার হুমকির মুখে রয়েছে। একদল বিজ্ঞানী ‘রেড লিস্ট অব থ্রেটেন্ড স্পেসিজ’ নামে এই সমীক্ষা পরিচালনা করে।
শীর্ষ সম্মেলনে গতকাল জাপানের প্রধানমন্ত্রী নাওতো কান বলেন, প্রাণী ও উদ্ভিদকে বিলুপ্তি থেকে রক্ষা করতে সহায়তার কাজে জাপান নেতৃত্ব দিতে চায়। এ জন্য জাপান পরবর্তী তিন বছরে দরিদ্র দেশগুলোর মধ্যে ২০০ কোটি ডলার বণ্টন করবে। তিনি আরও বলেন, ‘উন্নয়নশীল দেশগুলোর জাতীয় (জীববৈচিত্র্যবিষয়ক) কৌশলগুলো হালনাগাদকরণ ও বাস্তবায়নে সমর্থন দিতে যৌথ উদ্যোগে আমরা প্রাণ সঞ্চার করব।’
এ দিকে সমীক্ষা পরিচালনার দায়িত্বে থাকা বিজ্ঞানীরা বলেন, বিভিন্ন প্রাণী ও উদ্ভিদের একটি অংশ বিলুপ্ত হওয়ার হুমকি দিন দিন বাড়ছে। তবে তাঁরা আশার কথাও শুনিয়েছেন। বিজ্ঞানীরা বলেন, ব্যাপক সংরক্ষণ কর্মসূচির কারণে এর মধ্যে বিভিন্ন প্রাণী ও উদ্ভিদের কিছু প্রজাতি বিলুপ্ত হওয়ার কবল থেকে রক্ষা পেয়েছে।
সমীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রাণীর মধ্যে উভচর প্রাণীর প্রজাতিগুলো সবচেয়ে বেশি হুমকির মুখে রয়েছে। উভচর প্রাণীর ৪১ শতাংশ প্রজাতি বিলুপ্ত হওয়ার পর্যায়ে রয়েছে। পাখিকুলে ১৩ শতাংশ প্রজাতি একই পর্যায়ে রয়েছে।
প্রাণী ও উদ্ভিদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়। সেখানে কৃষিজমির জন্য বন-জঙ্গল সাফ করায় একদিকে যেমন গাছপালা কমেছে, একই সঙ্গে বিভিন্ন প্রাণী হারিয়েছে আবাস। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট প্রতিবেশ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক এডওয়ার্ড ও উইলসন বলেন, এভাবে জীববৈচিত্র্যের মেরুদণ্ড ক্ষয় হচ্ছে। বিলুপ্ত হতে থাকা প্রজাতির যে ‘লাল তালিকা’, এতে এক পা দেওয়া মানে বিলুপ্ত হওয়ার পথে ঝেড়ে এক লাফ দেওয়া।
বিজ্ঞানীরা এর মধ্যে হুঁশিয়ার করেছেন, মানুষের কারণে প্রতিবেশব্যবস্থা দিন দিন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ফলে প্রাকৃতিক হারের চেয়ে হাজার গুণ দ্রুতগতিতে প্রাণী ও উদ্ভিদের বিভিন্ন প্রজাতি হারিয়ে যাচ্ছে।
পৃথিবীর প্রাণী ও উদ্ভিদকে বিলুপ্তি থেকে রক্ষা করার কৌশল বাতলানোর লক্ষ্য নিয়ে জীববৈচিত্র্যবিষয়ক এই শীর্ষ সম্মেলন চলছে। ১২ দিনব্যাপী সম্মেলন কাল শুক্রবার শেষ হবে।
No comments