রিয়ালের গোল-উৎসব
পরশু প্রবল বৃষ্টির সঙ্গে গোল-বৃষ্টিও দেখল বার্নাব্যু। দেপোতির্ভো লা করুনিয়ার জালে বৃষ্টি ঝরিয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। রিয়াল মায়োর্কার সঙ্গে বার্সার ১-১ গোলের ড্রটা হোসে মরিনহোর দল কাজে লাগিয়েছে দেপোর্তিভোকে ৬-১ গোলে উড়িয়ে দিয়ে। তবে সিরি ‘আ’তে জুভেন্টাস সান সিরোতে ইন্টার মিলানকে গোলশূন্য ড্রতে আটকে দিলেও সুবিধা হয়নি এসি মিলানের। লাৎসিও ব্রেসিয়াকে ১-০ গোলে হারিয়ে এসি মিলানকে সরিয়ে দিয়েছে শীর্ষস্থান থেকে। এসি মিলানের ওপরে চলে গেছে ইন্টার ও নাপোলি।
গোল, গোল আর গোল—এটাই কিছুদিন ধরে রিয়াল মাদ্রিদের প্রধান ভাবনা হয়ে ছিল। দল ভালো খেলছিল, জয়ও পাচ্ছিল। তবু হোসে মরিনহোকে বারবার দিতে হয়েছে একটি প্রশ্নের উত্তর—রোনালদো, হিগুয়েইন, বেনজেমা, ডি মারিয়ার সমন্বয়ে গড়া রিয়ালের ফরোয়ার্ড লাইনের গোল-খরা কাটবে কবে? স্প্যানিশ লিগে পরশুর আগের ৫টি ম্যাচে রিয়াল গোল পেয়েছিল মাত্র ৬টি।
মরিনহো ঠান্ডা মাথায় বলে গেছেন—শিগগিরই কোনো দল তাদের গোল-বন্যার শিকার হবে। রিয়ালের সেই শিকার হলো দেপোর্তিভো। যাঁদের গোল করতে না পারা নিয়ে কথা হচ্ছিল, গোল করেছেন তাঁদের প্রায় সবাই। রোনালদো করেছেন জোড়া গোল। একটি করে গোল পেয়েছেন হিগুয়েইন, মেসুত ওজিল, ডি মারিয়া। বাকি গোলটি আত্মঘাতী। যে রিয়ালের ৫ ম্যাচে ছিল ৬ গোল, তাদেরই ৬ ম্যাচে ১২ গোল হয়ে গেল।
রিয়ালের গোল-বন্যার শুরু ৪ মিনিট থেকেই, শুরু করে দেন রোনালদো। ৫৪ মিনিটের মধ্যেই ৪-০-তে এগিয়ে যায় রিয়াল। পরের গোলটি জে কাস্ত্রোর আত্মঘাতী। রোনালদো তাঁর দ্বিতীয় গোলটি করেন শেষ বাঁশি বাজার আগের মিনিটে। হাফ ডজন গোলের পাশে হাফ ডজন সুযোগ নষ্টও করেছে রিয়াল।
রোনালদো, ডি মারিয়া আর হিগুয়েইন—তিনজনই গোলরক্ষককে একা পেয়েও গোল করতে পারেননি। গোল মিস করেছেন মার্সেলো আর জাভি আলোনসোও। রিয়াল যেন আক্রমণাত্মক ফুটবলের পসরাই সাজিয়ে বসেছিল এদিন।
মিডফিল্ডার আলোনসো ফরোয়ার্ডদের পারফরম্যান্সে দারুণ খুশি, ‘ফরোয়ার্ডদের নিয়ে খুব খুশি আমরা। আসলে সবারই তা হওয়া উচিত। কারণ আদ্যন্ত ভালো খেলেছি আমরা।’ এটি মানছেন মরিনহোও। রিয়াল মাদ্রিদ কোচ খুশিও, তবে কাজ এখনো অনেক বাকি আছে বলে খেলোয়াড়দের সতর্ক করে দিয়েছেন, ‘এখনো আমরা বিশ্বের সেরা দল হয়ে যাইনি। আমরা এখনো দল হিসেবে গড়ে উঠছি এবং এই ফল আর দর্শকদের প্রশংসা, কিছুই আমাকে এই মনে করায় না যে সব কাজ শেষ। আমাদের এখনো অনেক কাজই করতে হবে।’
তবে সাম্প্রতিক ফল বলছে কাজ বেশি করতে হবে বার্সেলোনা কোচ পেপ গার্দিওলাকে। গত মাসে লা লিগায় নবাগত হারকিউলিসের কাছে হারের পর চ্যাম্পিয়নস লিগে রুবিন কাজানের কাছে আটকে গেছে বার্সা। আর এবার তারা মায়োর্কার মতো মাঝারি মানের দলের সঙ্গে ড্র করল। সেই ড্রটাও করল প্রথমে এগিয়ে যাওয়ার পর। ২১ মিনিটে বার্সেলোনাকে এগিয়ে দিয়েছিলেন লিওনেল মেসি। ৪২ মিনিটে কর্নার কিকে হেড করে মায়োর্কাকে সমতায় ফেরান এনসুয়ে।
মেসি-ইনিয়েস্তারা অবশ্য গোল মিসের হতাশায় পুড়তে পারেন। প্রায় হাফ ডজন গোল মিস না করলে বার্সাকে ড্র করতে হয় না নিজেদের মাঠে। গ্যালারিতে বসে মেসি-ইনিয়েস্তাদের এই হতাশার সঙ্গী হয়েছেন জাভি-ভিয়ারা। চোটের কারণে খেলতে পারেননি স্পেনের দুই মহাতারকা।
গোল, গোল আর গোল—এটাই কিছুদিন ধরে রিয়াল মাদ্রিদের প্রধান ভাবনা হয়ে ছিল। দল ভালো খেলছিল, জয়ও পাচ্ছিল। তবু হোসে মরিনহোকে বারবার দিতে হয়েছে একটি প্রশ্নের উত্তর—রোনালদো, হিগুয়েইন, বেনজেমা, ডি মারিয়ার সমন্বয়ে গড়া রিয়ালের ফরোয়ার্ড লাইনের গোল-খরা কাটবে কবে? স্প্যানিশ লিগে পরশুর আগের ৫টি ম্যাচে রিয়াল গোল পেয়েছিল মাত্র ৬টি।
মরিনহো ঠান্ডা মাথায় বলে গেছেন—শিগগিরই কোনো দল তাদের গোল-বন্যার শিকার হবে। রিয়ালের সেই শিকার হলো দেপোর্তিভো। যাঁদের গোল করতে না পারা নিয়ে কথা হচ্ছিল, গোল করেছেন তাঁদের প্রায় সবাই। রোনালদো করেছেন জোড়া গোল। একটি করে গোল পেয়েছেন হিগুয়েইন, মেসুত ওজিল, ডি মারিয়া। বাকি গোলটি আত্মঘাতী। যে রিয়ালের ৫ ম্যাচে ছিল ৬ গোল, তাদেরই ৬ ম্যাচে ১২ গোল হয়ে গেল।
রিয়ালের গোল-বন্যার শুরু ৪ মিনিট থেকেই, শুরু করে দেন রোনালদো। ৫৪ মিনিটের মধ্যেই ৪-০-তে এগিয়ে যায় রিয়াল। পরের গোলটি জে কাস্ত্রোর আত্মঘাতী। রোনালদো তাঁর দ্বিতীয় গোলটি করেন শেষ বাঁশি বাজার আগের মিনিটে। হাফ ডজন গোলের পাশে হাফ ডজন সুযোগ নষ্টও করেছে রিয়াল।
রোনালদো, ডি মারিয়া আর হিগুয়েইন—তিনজনই গোলরক্ষককে একা পেয়েও গোল করতে পারেননি। গোল মিস করেছেন মার্সেলো আর জাভি আলোনসোও। রিয়াল যেন আক্রমণাত্মক ফুটবলের পসরাই সাজিয়ে বসেছিল এদিন।
মিডফিল্ডার আলোনসো ফরোয়ার্ডদের পারফরম্যান্সে দারুণ খুশি, ‘ফরোয়ার্ডদের নিয়ে খুব খুশি আমরা। আসলে সবারই তা হওয়া উচিত। কারণ আদ্যন্ত ভালো খেলেছি আমরা।’ এটি মানছেন মরিনহোও। রিয়াল মাদ্রিদ কোচ খুশিও, তবে কাজ এখনো অনেক বাকি আছে বলে খেলোয়াড়দের সতর্ক করে দিয়েছেন, ‘এখনো আমরা বিশ্বের সেরা দল হয়ে যাইনি। আমরা এখনো দল হিসেবে গড়ে উঠছি এবং এই ফল আর দর্শকদের প্রশংসা, কিছুই আমাকে এই মনে করায় না যে সব কাজ শেষ। আমাদের এখনো অনেক কাজই করতে হবে।’
তবে সাম্প্রতিক ফল বলছে কাজ বেশি করতে হবে বার্সেলোনা কোচ পেপ গার্দিওলাকে। গত মাসে লা লিগায় নবাগত হারকিউলিসের কাছে হারের পর চ্যাম্পিয়নস লিগে রুবিন কাজানের কাছে আটকে গেছে বার্সা। আর এবার তারা মায়োর্কার মতো মাঝারি মানের দলের সঙ্গে ড্র করল। সেই ড্রটাও করল প্রথমে এগিয়ে যাওয়ার পর। ২১ মিনিটে বার্সেলোনাকে এগিয়ে দিয়েছিলেন লিওনেল মেসি। ৪২ মিনিটে কর্নার কিকে হেড করে মায়োর্কাকে সমতায় ফেরান এনসুয়ে।
মেসি-ইনিয়েস্তারা অবশ্য গোল মিসের হতাশায় পুড়তে পারেন। প্রায় হাফ ডজন গোল মিস না করলে বার্সাকে ড্র করতে হয় না নিজেদের মাঠে। গ্যালারিতে বসে মেসি-ইনিয়েস্তাদের এই হতাশার সঙ্গী হয়েছেন জাভি-ভিয়ারা। চোটের কারণে খেলতে পারেননি স্পেনের দুই মহাতারকা।
No comments