আশরাফুলের সেঞ্চুরিতে উদ্বোধন
আজ মিরপুর স্টেডিয়ামেই থাকতে পারতেন তিনি। কিন্তু ব্যাটে রান ছিল না বলে জাতীয় দলে জায়গা হয়নি। মিরপুরের বদলে আজ রাজশাহীতে খেলতে হচ্ছে মোহাম্মদ আশরাফুলকে। এবারের জাতীয় লিগকে বাংলাদেশ দলে ফেরার মিশন হিসেবেই নিয়েছেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক।
প্রথম দিনেই লক্ষ্যপূরণের পথে খানিকটা এগিয়ে গেলেন আশরাফুল। দেশের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যানের সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন শেষে ৫ উইকেটে ৩৭৭ রান তুলে ম্যাচে চালকের আসনে বসে পড়েছে ঢাকা।
বগুড়ায় চট্টগ্রামের বিপক্ষে ‘চালকের আসনে’ বসতে পারত বরিশাল; যদিনা রুখে দাঁড়াতেন নাজিমউদ্দিন। ৪৯ রানে ৪ উইকেট নিয়ে আঘাত হেনেছিলেন শাফাক আল জাবির। অধিনায়কের ৯১ রানের কল্যাণে অলআউট হওয়ার আগে ২০২ রান করতে পেরেছে চট্টগ্রাম। জবাবে দিন শেষে ৫৫ রান তুলতে দুই উইকেট খুইয়েছে বরিশাল।
এদিকে যশোর শামসুল হুদা স্টেডিয়ামকে অনুমিতভাবেই সময়মতো খেলার জন্য প্রস্তুত করে তোলা যায়নি। শেষ বিকেলে রাজশাহী ও সিলেটের মধ্যে ঘণ্টাখানেক খেলা হয়েছে। কোনো উইকেট না হারিয়ে ২৪ রান তুলেছে রাজশাহী। অবশ্য রাজশাহীর অধিনায়ক খালেদ মাসুদ বললেন, ‘মাঠের অবস্থা এখনো খারাপ, আউটফিল্ড এখনো নরম। বল জোরে পেটালেও বাউন্ডারি পার হয় না। তার পরও আমরা খেলতে রাজি হয়েছি, কারণ অন্য দুই ভেন্যুতে খেলা হচ্ছে। আমরা না খেললে পয়েন্টে পিছিয়ে পড়তে পারি।’
রাজশাহীতে ৩২ রানে দুই ওপেনারকে হারিয়ে ফেলেছিল ঢাকা। তার পরই শুরু আশরাফুল ও সামসুর রহমানের প্রতিরোধ। ৮২ বলে ৪৮ রান করা সামসুরের ব্যাটিংকে ‘প্রতিরোধ’ বলা চলে। কিন্তু আশরাফুলের ব্যাটিং স্বভাবসুলভ আক্রমণাত্মক। আমাদের রাজশাহী প্রতিনিধি জানাচ্ছেন, স্টেডিয়ামে উপস্থিত হাজারখানেক দর্শককে ভালোই বিনোদন জুগিয়েছেন আশরাফুল। ফিফটি করতে লেগেছে মাত্র ৫৩ বল। ৮৮ রান থেকে নাজমুস সাদাতের পরপর ৩ বলে তিনটি চার মেরে সেঞ্চুরিতে। ১৪৩ বলে ১৭টি চারে সাজানো ১১৩ রান করে সেই নাজমুসেরই বলে উইকেটরক্ষককে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন।
অনেক দিন পর যেকোনো ধরনের ক্রিকেটে রান পাওয়ার পর আশরাফুল স্বভাবতই উচ্ছ্বসিত। উচ্ছ্বসিত জাতীয় দল থেকে বাদ পড়ার পর প্রথম সুযোগ পাওয়া ইনিংসটাতেই নিজেকে মেলে ধরতে পারায়, ‘আমি কদিন আগেও বলেছি, আমার ব্যাটিংটা ভালো হচ্ছে। কিন্তু মাঠে সেটা করে দেখানোর সুযোগ পাচ্ছিলাম না। অবশেষে সেটা অন্তত পেরেছি।’
আশরাফুল-সামসুরের পর ঢাকার ব্যাটিংটা এখন ভর করেছে শুভাগত হোম চৌধুরী ও আনামুল হকের কাঁধে। ৮১ রান নিয়ে শুভাগত ও ৮২ রান নিয়ে আনামুল ব্যাট করছিলেন।
বগুড়ায় নিজের পরপর তিন ওভারে ৩ উইকেট নিয়ে চট্টগ্রামের স্কোর ৩ উইকেটে ১৬ রানে পরিণত করে দিয়েছিলেন শাফাক। সেখান থেকেই আফতাবকে (৪৩ বলে ৩১) নিয়ে ৬৬ রানের জুটি গড়েন নাজিমউদ্দিন। পরে ফয়সাল হোসেনকে (১৪) নিয়ে পঞ্চম উইকেটে যোগ করেন ৬০ রান। দলের সপ্তম ব্যাটসম্যান হিসেবে আরাফাত সালাউদ্দিনের বলে আউট হয়েছেন নাজিমউদ্দিন। তাঁর ১২৮ বলের ইনিংসে ছিল ১০টি চার ও ১টি ছয়।
প্রথম দিনেই লক্ষ্যপূরণের পথে খানিকটা এগিয়ে গেলেন আশরাফুল। দেশের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যানের সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন শেষে ৫ উইকেটে ৩৭৭ রান তুলে ম্যাচে চালকের আসনে বসে পড়েছে ঢাকা।
বগুড়ায় চট্টগ্রামের বিপক্ষে ‘চালকের আসনে’ বসতে পারত বরিশাল; যদিনা রুখে দাঁড়াতেন নাজিমউদ্দিন। ৪৯ রানে ৪ উইকেট নিয়ে আঘাত হেনেছিলেন শাফাক আল জাবির। অধিনায়কের ৯১ রানের কল্যাণে অলআউট হওয়ার আগে ২০২ রান করতে পেরেছে চট্টগ্রাম। জবাবে দিন শেষে ৫৫ রান তুলতে দুই উইকেট খুইয়েছে বরিশাল।
এদিকে যশোর শামসুল হুদা স্টেডিয়ামকে অনুমিতভাবেই সময়মতো খেলার জন্য প্রস্তুত করে তোলা যায়নি। শেষ বিকেলে রাজশাহী ও সিলেটের মধ্যে ঘণ্টাখানেক খেলা হয়েছে। কোনো উইকেট না হারিয়ে ২৪ রান তুলেছে রাজশাহী। অবশ্য রাজশাহীর অধিনায়ক খালেদ মাসুদ বললেন, ‘মাঠের অবস্থা এখনো খারাপ, আউটফিল্ড এখনো নরম। বল জোরে পেটালেও বাউন্ডারি পার হয় না। তার পরও আমরা খেলতে রাজি হয়েছি, কারণ অন্য দুই ভেন্যুতে খেলা হচ্ছে। আমরা না খেললে পয়েন্টে পিছিয়ে পড়তে পারি।’
রাজশাহীতে ৩২ রানে দুই ওপেনারকে হারিয়ে ফেলেছিল ঢাকা। তার পরই শুরু আশরাফুল ও সামসুর রহমানের প্রতিরোধ। ৮২ বলে ৪৮ রান করা সামসুরের ব্যাটিংকে ‘প্রতিরোধ’ বলা চলে। কিন্তু আশরাফুলের ব্যাটিং স্বভাবসুলভ আক্রমণাত্মক। আমাদের রাজশাহী প্রতিনিধি জানাচ্ছেন, স্টেডিয়ামে উপস্থিত হাজারখানেক দর্শককে ভালোই বিনোদন জুগিয়েছেন আশরাফুল। ফিফটি করতে লেগেছে মাত্র ৫৩ বল। ৮৮ রান থেকে নাজমুস সাদাতের পরপর ৩ বলে তিনটি চার মেরে সেঞ্চুরিতে। ১৪৩ বলে ১৭টি চারে সাজানো ১১৩ রান করে সেই নাজমুসেরই বলে উইকেটরক্ষককে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন।
অনেক দিন পর যেকোনো ধরনের ক্রিকেটে রান পাওয়ার পর আশরাফুল স্বভাবতই উচ্ছ্বসিত। উচ্ছ্বসিত জাতীয় দল থেকে বাদ পড়ার পর প্রথম সুযোগ পাওয়া ইনিংসটাতেই নিজেকে মেলে ধরতে পারায়, ‘আমি কদিন আগেও বলেছি, আমার ব্যাটিংটা ভালো হচ্ছে। কিন্তু মাঠে সেটা করে দেখানোর সুযোগ পাচ্ছিলাম না। অবশেষে সেটা অন্তত পেরেছি।’
আশরাফুল-সামসুরের পর ঢাকার ব্যাটিংটা এখন ভর করেছে শুভাগত হোম চৌধুরী ও আনামুল হকের কাঁধে। ৮১ রান নিয়ে শুভাগত ও ৮২ রান নিয়ে আনামুল ব্যাট করছিলেন।
বগুড়ায় নিজের পরপর তিন ওভারে ৩ উইকেট নিয়ে চট্টগ্রামের স্কোর ৩ উইকেটে ১৬ রানে পরিণত করে দিয়েছিলেন শাফাক। সেখান থেকেই আফতাবকে (৪৩ বলে ৩১) নিয়ে ৬৬ রানের জুটি গড়েন নাজিমউদ্দিন। পরে ফয়সাল হোসেনকে (১৪) নিয়ে পঞ্চম উইকেটে যোগ করেন ৬০ রান। দলের সপ্তম ব্যাটসম্যান হিসেবে আরাফাত সালাউদ্দিনের বলে আউট হয়েছেন নাজিমউদ্দিন। তাঁর ১২৮ বলের ইনিংসে ছিল ১০টি চার ও ১টি ছয়।
No comments