‘আফগান নিরাপত্তা বাহিনীতে তালেবান অনুপ্রবেশ করেছে’
সদ্য অবসরপ্রাপ্ত একজন জাতিসংঘ কর্মকর্তা বলেছেন, আফগানিস্তানের পুলিশ ও সেনাবাহিনীতে তালেবান জঙ্গিরা অনুপ্রবেশ করেছে। অনুপ্রবেশকারী এসব যোদ্ধা এর মধ্যে ন্যাটো বাহিনীর ওপর বেশ কয়েকটি হামলা চালিয়েছে। ভবিষ্যতে আরও হামলা চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে তাদের।
জাতিসংঘের মাদক ও অপরাধবিষয়ক শাখার প্রধান অ্যান্টোনিও মারিয়া কস্টা এসব কথা বলেন। গত আগস্টে তিনি অবসরে যান। তবে ন্যাটো বাহিনীর একজন মুখপাত্র বলেন, তালেবানের অনুপ্রবেশের বিষয়টি এখনো বড় সমস্যা হয়ে ওঠেনি। বেশির ভাগ আফগান নিরাপত্তাকর্মীই অনুগত।
ন্যাটো বাহিনী ২০১৪ সাল নাগাদ আফগান বাহিনীর কাছে সে দেশের নিয়ন্ত্রণভার হস্তান্তরের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এর আগে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীতে তালেবানের অনুপ্রবেশের এ খবর নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে।
পরিকল্পিত সময়ে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণভার হস্তান্তর করতে হলে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করতে হবে। এ জন্য আগামী এক বছরের মধ্যে নতুন আরও অন্তত এক লাখ ৪১ হাজার নিরাপত্তা-কর্মী নিয়োগ দিতে হবে, যা বর্তমান মোট আফগান সেনাবাহিনীর চেয়েও বেশি।
অ্যান্টোনিও কস্টা বলেন, ‘আমাদের কাছে বেশ কিছু হামলার প্রমাণ রয়েছে। এসব হামলা আফগান সেনাবাহিনীর ভেতরের লোকেরাই করেছে। হামলাকারী ব্যক্তিরা তালেবান থেকে সেনাবাহিনীতে অনুপ্রবেশ করেছে।’ তিনি বলেন, ‘আফগান নিরাপত্তা বাহিনীর ভেতর একটা নীরব অংশ রয়েছে। তারা শুধু নির্দেশের অপেক্ষায় আছে। আফগানিস্তানের নিরাপত্তার জন্য এটা এখন বড় সমস্যা। গুরুতর এ বিষয়টি জানতে আমাদের বড় দেরি হয়ে গেছে।’
গত জানুয়ারিতে তালেবানরা স্বীকার করেছে, আফগান সেনাবাহিনীতে অনুপ্রবেশকারী তাদের যোদ্ধা রয়েছে। তাদেরই একজনের হামলায় মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইডির সাতজন সদস্য নিহত হয়েছেন। গত নভেম্বরেও এ ধরনের হামলার ঘটনা ঘটেছে। তখন একজন আফগান পুলিশের গুলিতে পাঁচজন ব্রিটিশ সেনা মারা যান।
জাতিসংঘের মাদক ও অপরাধবিষয়ক শাখার প্রধান অ্যান্টোনিও মারিয়া কস্টা এসব কথা বলেন। গত আগস্টে তিনি অবসরে যান। তবে ন্যাটো বাহিনীর একজন মুখপাত্র বলেন, তালেবানের অনুপ্রবেশের বিষয়টি এখনো বড় সমস্যা হয়ে ওঠেনি। বেশির ভাগ আফগান নিরাপত্তাকর্মীই অনুগত।
ন্যাটো বাহিনী ২০১৪ সাল নাগাদ আফগান বাহিনীর কাছে সে দেশের নিয়ন্ত্রণভার হস্তান্তরের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এর আগে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীতে তালেবানের অনুপ্রবেশের এ খবর নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে।
পরিকল্পিত সময়ে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণভার হস্তান্তর করতে হলে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করতে হবে। এ জন্য আগামী এক বছরের মধ্যে নতুন আরও অন্তত এক লাখ ৪১ হাজার নিরাপত্তা-কর্মী নিয়োগ দিতে হবে, যা বর্তমান মোট আফগান সেনাবাহিনীর চেয়েও বেশি।
অ্যান্টোনিও কস্টা বলেন, ‘আমাদের কাছে বেশ কিছু হামলার প্রমাণ রয়েছে। এসব হামলা আফগান সেনাবাহিনীর ভেতরের লোকেরাই করেছে। হামলাকারী ব্যক্তিরা তালেবান থেকে সেনাবাহিনীতে অনুপ্রবেশ করেছে।’ তিনি বলেন, ‘আফগান নিরাপত্তা বাহিনীর ভেতর একটা নীরব অংশ রয়েছে। তারা শুধু নির্দেশের অপেক্ষায় আছে। আফগানিস্তানের নিরাপত্তার জন্য এটা এখন বড় সমস্যা। গুরুতর এ বিষয়টি জানতে আমাদের বড় দেরি হয়ে গেছে।’
গত জানুয়ারিতে তালেবানরা স্বীকার করেছে, আফগান সেনাবাহিনীতে অনুপ্রবেশকারী তাদের যোদ্ধা রয়েছে। তাদেরই একজনের হামলায় মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইডির সাতজন সদস্য নিহত হয়েছেন। গত নভেম্বরেও এ ধরনের হামলার ঘটনা ঘটেছে। তখন একজন আফগান পুলিশের গুলিতে পাঁচজন ব্রিটিশ সেনা মারা যান।
No comments