বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধের লড়াইয়ে চুক্তির পদক্ষেপ নিতে আহ্বান
বৈশ্বিক উষ্ণতা রোধের লড়াইয়ে একটি নতুন চুক্তিতে পৌঁছাতে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য বিভিন্ন দেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক প্রধান ক্রিস্টিয়ানা ফিগার্স। চীনের বন্দর নগরে তিয়ানজিনে প্রায় ২০০ দেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে জলবায়ুবিষয়ক আলোচনার উদ্বোধনী অধিবেশনে গতকাল সোমবার তিনি এই আহ্বান জানান।
চলতি বছরের ২৯ নভেম্বর মেক্সিকোর কানকুনে অনুষ্ঠেয় প্রধান জলবায়ু সম্মেলনের আগে তিয়ানজিন আলোচনাই বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে শেষ বড় ধরনের আলোচনা। কিয়োটো প্রটোকল অনুসরণ করে কানকুনে একটি চুক্তিতে পৌঁছাতে এই আলোচনার আয়োজন করা হয়। জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে বিশ্বের প্রধান চুক্তি কিয়োটো প্রটোকল। ২০১২ সালে এর মেয়াদ শেষ হবে।
ক্রিস্টিয়ানা ফিগার্স বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন রোধে একটি সাধারণ লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য কাজ করার এখনই আসল সময়। কানকুন সম্মেলন থেকে একটি ইতিবাচক ফল বের করে আনতে বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে এখনই আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে।
জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক আলোচনায় আরও নমনীয় হতে চীনের প্রতি আহ্বান জানান ফিগার্স। তিনি বলেন, কানকুন সম্মেলনের আগে একটি জায়গায় পৌঁছাতে চীনসহ সব দেশকেই নমনীয় হতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক আলোচনায় এশিয়ার দেশগুলোর নেতৃত্বেরও প্রশংসা করেন ফিগার্স।
পরিবেশবিষয়ক আন্তর্জাতিক সংগঠন ফ্রেন্ডস অব দ্য আর্থ জানায়, তিয়ানজিন আলোচনায় দুটি জায়গায় গুরুত্বপূর্ণ উন্নতি হয়েছে। একটি হলো, উন্নত দেশগুলোর পক্ষ থেকে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে অর্থসহায়তা; অন্যটি কিয়োটো প্রটোকলের গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমনের ব্যাপারে উন্নত দেশগুলোর ইতিবাচক মনোভাব।
গত বছর ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহেগেনে প্রায় ২০০ দেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে অনুষ্ঠিত সম্মেলন কোনো ধরনের সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়। সম্মেলনে কিছু প্রধান ইস্যুতে উন্নত বিশ্বের দেশগুলোর সঙ্গে উন্নয়নশীল দেশগুলোর মতৈক্য হয়নি
চলতি বছরের ২৯ নভেম্বর মেক্সিকোর কানকুনে অনুষ্ঠেয় প্রধান জলবায়ু সম্মেলনের আগে তিয়ানজিন আলোচনাই বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে শেষ বড় ধরনের আলোচনা। কিয়োটো প্রটোকল অনুসরণ করে কানকুনে একটি চুক্তিতে পৌঁছাতে এই আলোচনার আয়োজন করা হয়। জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে বিশ্বের প্রধান চুক্তি কিয়োটো প্রটোকল। ২০১২ সালে এর মেয়াদ শেষ হবে।
ক্রিস্টিয়ানা ফিগার্স বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন রোধে একটি সাধারণ লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য কাজ করার এখনই আসল সময়। কানকুন সম্মেলন থেকে একটি ইতিবাচক ফল বের করে আনতে বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে এখনই আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে।
জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক আলোচনায় আরও নমনীয় হতে চীনের প্রতি আহ্বান জানান ফিগার্স। তিনি বলেন, কানকুন সম্মেলনের আগে একটি জায়গায় পৌঁছাতে চীনসহ সব দেশকেই নমনীয় হতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক আলোচনায় এশিয়ার দেশগুলোর নেতৃত্বেরও প্রশংসা করেন ফিগার্স।
পরিবেশবিষয়ক আন্তর্জাতিক সংগঠন ফ্রেন্ডস অব দ্য আর্থ জানায়, তিয়ানজিন আলোচনায় দুটি জায়গায় গুরুত্বপূর্ণ উন্নতি হয়েছে। একটি হলো, উন্নত দেশগুলোর পক্ষ থেকে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে অর্থসহায়তা; অন্যটি কিয়োটো প্রটোকলের গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমনের ব্যাপারে উন্নত দেশগুলোর ইতিবাচক মনোভাব।
গত বছর ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহেগেনে প্রায় ২০০ দেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে অনুষ্ঠিত সম্মেলন কোনো ধরনের সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়। সম্মেলনে কিছু প্রধান ইস্যুতে উন্নত বিশ্বের দেশগুলোর সঙ্গে উন্নয়নশীল দেশগুলোর মতৈক্য হয়নি
No comments