ব্রাজিলে দ্বিতীয় দফা ভোট ৩১ অক্টোবর
ব্রাজিলে রোববারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলের মনোনীত প্রার্থী দিলমা হুসেফ প্রয়োজনীয় ৫০ শতাংশ ভোট পেতে ব্যর্থ হয়েছেন। এতে দেশটিতে এখন দ্বিতীয় দফা ভোট গ্রহণ করা হবে। ৩১ অক্টোবর এই ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
ব্রাজিলে প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হতে একজন প্রার্থীকে ৫০ ভাগ ভোট পেতে হয়। কিন্তু ৯৮ শতাংশ ভোট গণনা শেষে জানা গেছে, দিলমা পেয়েছেন প্রায় ৪৭ শতাংশ ভোট। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা সাও পাওলো শহরের সাবেক মেয়র জোসে সেরার ঝুলিতে পড়েছে প্রায় ৩৩ শতাংশ ভোট। নির্বাচনের অন্য নারীপ্রার্থী গ্রিন পার্টির ম্যারিনা সিলভা সবাইকে অবাক করে প্রায় ১৯ শতাংশ ভোট পেয়ে তৃতীয় স্থান দখল করেছেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবেন ম্যারিনা।
এর আগে বুথ ফেরত জরিপ থেকে ধারণা করা হয়েছিল, দিলমা ৫১ শতাংশ ভোট পেতে যাচ্ছেন। কিন্তু দুর্নীতি কেলেঙ্কারি এবং সামাজিক সমস্যাগুলো নিয়ে দিলমার দৃষ্টিভঙ্গির কারণে শেষ মুহূর্তে অনেক ভোটার তাঁকে ভোট দেননি।
দ্বিতীয় দফার ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে প্রেসিডেন্ট লুলা দ্য সিলভা-সমর্থিত দিলমার সঙ্গে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা জোসে সেরার। তৃতীয় হওয়ার কারণে ম্যারিনা বাদ পড়ছেন। ব্রাজিলের সুপ্রিম ইলেকটোরাল ট্রাইব্যুনালের প্রেসিডেন্ট রিকার্ডো লেওয়ানডোস্কি বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত করে বলতে পারি, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দ্বিতীয় দফায় ভোট গ্রহণ করা হবে।’
প্রাথমিক ফল ঘোষণার পর দিলমা বলেন, ‘আমরা লড়াকু এবং চ্যালেঞ্জ নিতেই অভ্যস্ত। দ্বিতীয় পর্বে আমরা ভালো করব।’ প্রেসিডেন্ট লুলার সমর্থন থাকায় এবং দেশের বিকাশমান অর্থনীতির কারণে তাঁর পক্ষে জনসমর্থন পাওয়া সহজ হয়েছে।
ব্রাজিলের রাজনৈতিক বিশ্লেষক লুই পিভা বলেন, নির্বাচনী আবহাওয়া ক্ষমতাসীন দলের পক্ষেই রয়েছে। ব্রাজিলের নাগরিকেরা তাদের সরকার নিয়ে খুবই খুশি। তাই দিলমার জয়ী হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। এদিকে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা জোসে সেরা বলেন, ‘আমরা একটি নতুন ধারণাকে সামনে এনেছি এবং দেশের জনগণ আমাদের আহ্বানে সাড়া দিয়েছে।’
ব্রাজিলে ভোট দেওয়া বাধ্যতামূলক। সেখানে সাড়ে ১৩ কোটি ভোটার রয়েছেন। ভোট দেওয়ার স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতি থাকায় নির্বাচনের ফল দ্রুত জানা গেছে। ব্রাজিল বিশ্বের অষ্টম বৃহত্তম অর্থনীতি এবং অন্যতম জনবহুল গণতান্ত্রিক দেশ।
ব্রাজিলে প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হতে একজন প্রার্থীকে ৫০ ভাগ ভোট পেতে হয়। কিন্তু ৯৮ শতাংশ ভোট গণনা শেষে জানা গেছে, দিলমা পেয়েছেন প্রায় ৪৭ শতাংশ ভোট। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা সাও পাওলো শহরের সাবেক মেয়র জোসে সেরার ঝুলিতে পড়েছে প্রায় ৩৩ শতাংশ ভোট। নির্বাচনের অন্য নারীপ্রার্থী গ্রিন পার্টির ম্যারিনা সিলভা সবাইকে অবাক করে প্রায় ১৯ শতাংশ ভোট পেয়ে তৃতীয় স্থান দখল করেছেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবেন ম্যারিনা।
এর আগে বুথ ফেরত জরিপ থেকে ধারণা করা হয়েছিল, দিলমা ৫১ শতাংশ ভোট পেতে যাচ্ছেন। কিন্তু দুর্নীতি কেলেঙ্কারি এবং সামাজিক সমস্যাগুলো নিয়ে দিলমার দৃষ্টিভঙ্গির কারণে শেষ মুহূর্তে অনেক ভোটার তাঁকে ভোট দেননি।
দ্বিতীয় দফার ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে প্রেসিডেন্ট লুলা দ্য সিলভা-সমর্থিত দিলমার সঙ্গে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা জোসে সেরার। তৃতীয় হওয়ার কারণে ম্যারিনা বাদ পড়ছেন। ব্রাজিলের সুপ্রিম ইলেকটোরাল ট্রাইব্যুনালের প্রেসিডেন্ট রিকার্ডো লেওয়ানডোস্কি বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত করে বলতে পারি, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দ্বিতীয় দফায় ভোট গ্রহণ করা হবে।’
প্রাথমিক ফল ঘোষণার পর দিলমা বলেন, ‘আমরা লড়াকু এবং চ্যালেঞ্জ নিতেই অভ্যস্ত। দ্বিতীয় পর্বে আমরা ভালো করব।’ প্রেসিডেন্ট লুলার সমর্থন থাকায় এবং দেশের বিকাশমান অর্থনীতির কারণে তাঁর পক্ষে জনসমর্থন পাওয়া সহজ হয়েছে।
ব্রাজিলের রাজনৈতিক বিশ্লেষক লুই পিভা বলেন, নির্বাচনী আবহাওয়া ক্ষমতাসীন দলের পক্ষেই রয়েছে। ব্রাজিলের নাগরিকেরা তাদের সরকার নিয়ে খুবই খুশি। তাই দিলমার জয়ী হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। এদিকে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা জোসে সেরা বলেন, ‘আমরা একটি নতুন ধারণাকে সামনে এনেছি এবং দেশের জনগণ আমাদের আহ্বানে সাড়া দিয়েছে।’
ব্রাজিলে ভোট দেওয়া বাধ্যতামূলক। সেখানে সাড়ে ১৩ কোটি ভোটার রয়েছেন। ভোট দেওয়ার স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতি থাকায় নির্বাচনের ফল দ্রুত জানা গেছে। ব্রাজিল বিশ্বের অষ্টম বৃহত্তম অর্থনীতি এবং অন্যতম জনবহুল গণতান্ত্রিক দেশ।
No comments