২২৮ রানেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ইনিংস শেষ হয়েছে ২২৮ রানেই। ইনিংস শেষে রয়ে গেল সেই চিরাচরিত আক্ষেপ। যা সাধারণত বাংলাদেশের ইনিংসগুলোর ক্ষেত্রে হয়। সাকিব আল হাসান ৫৮ করেছেন, আর একজন বা দুজন যদি তাঁকে ভালো একটা সমর্থন জোগাতে পারতেন, তাহলেই কিউইদের সামনে এটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্যমাত্রা ছুড়ে দিতে পারত বাংলাদেশ। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বাকিদের ব্যক্তিগত ইনিংসকে বড় করতে না পারার ব্যর্থতায় বাংলাদেশ তা থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
সকালে টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের শুরুটা ভালোই হয়েছিল। ইমরুল কায়েস আর দীর্ঘদিন পর জাতীয় দলের হয়ে খেলতে নামা শাহরিয়ার নাফীস বাংলাদেশের ইনিংসের চাকাটা ঘুরিয়েছিলেন আত্মবিশ্বাসের সঙ্গেই। কিন্তু দলীয় ৩৪ রানে ইমরুল ব্যক্তিগত ১৬ রানে বিদায় নিলে শুরু হয় বাংলাদেশের ছন্দপতন। তার পরও শাহরিয়ার নাফীস উইকেটের চারদিকে ভালোভাবেই মেরে খেলছিলেন। শাহরিয়ার নাফীস আউট হন ব্যক্তিগত ৩৫ রানে কিউই অধিনায়ক ড্যানিয়েল ভেট্টরির বলে। এরপর জুনায়েদ, রকিবুল ও মুশফিকুর রহিম আউট হন যথাক্রমে ৩০, ২১ ও ২২ রানে। এঁরা সবাই কিন্তু নিজেদের ইনিংসের অপমৃত্যু ঘটান, সুন্দর সূচনার পরও।
আজকের ম্যাচে সাকিব আল হাসান ছিলেন অধিনায়কত্বের ভারমুক্ত, আত্মবিশ্বাসী। বেশ কিছু দিন ধরে নিজেকে হারিয়ে খোঁজার চেষ্টা করে যাওয়া সাকিব যে ইংলিশ কাউন্টিতে খেলে অনেকটাই পরিণত, তাঁর প্রমাণ তিনি রাখলেন আজ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। ৫১ বলে ৫৮ রান করে মূলত একক প্রচেষ্টাতেই বাংলাদেশের স্কোর নিয়ে যান একটা সম্মানজনক ভিত্তির ওপর। সাকিবের ইনিংসটি না হলে বাংলাদেশের সংগ্রহ কোথায় থাকত, তা নিশ্চয়ই বলে দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না।
নিউজিল্যান্ডের পক্ষে সবচেয়ে সফল বোলার ছিলেন মিলস। তিনি ৪৪ রানে নেন তিন উইকেট। এ ছাড়া ভেট্টরি ২৯ রানে দুটি ও ম্যাককে ৫১ রানে দুটি উইকেট দখল করেন। জেসি রাইডার মাত্র চার ওভার বল করে ১৬ রান দিয়ে দুটি উইকেট দখল করে সবাইকে কিছুটা অবাক করে দেন।
সকালে টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের শুরুটা ভালোই হয়েছিল। ইমরুল কায়েস আর দীর্ঘদিন পর জাতীয় দলের হয়ে খেলতে নামা শাহরিয়ার নাফীস বাংলাদেশের ইনিংসের চাকাটা ঘুরিয়েছিলেন আত্মবিশ্বাসের সঙ্গেই। কিন্তু দলীয় ৩৪ রানে ইমরুল ব্যক্তিগত ১৬ রানে বিদায় নিলে শুরু হয় বাংলাদেশের ছন্দপতন। তার পরও শাহরিয়ার নাফীস উইকেটের চারদিকে ভালোভাবেই মেরে খেলছিলেন। শাহরিয়ার নাফীস আউট হন ব্যক্তিগত ৩৫ রানে কিউই অধিনায়ক ড্যানিয়েল ভেট্টরির বলে। এরপর জুনায়েদ, রকিবুল ও মুশফিকুর রহিম আউট হন যথাক্রমে ৩০, ২১ ও ২২ রানে। এঁরা সবাই কিন্তু নিজেদের ইনিংসের অপমৃত্যু ঘটান, সুন্দর সূচনার পরও।
আজকের ম্যাচে সাকিব আল হাসান ছিলেন অধিনায়কত্বের ভারমুক্ত, আত্মবিশ্বাসী। বেশ কিছু দিন ধরে নিজেকে হারিয়ে খোঁজার চেষ্টা করে যাওয়া সাকিব যে ইংলিশ কাউন্টিতে খেলে অনেকটাই পরিণত, তাঁর প্রমাণ তিনি রাখলেন আজ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। ৫১ বলে ৫৮ রান করে মূলত একক প্রচেষ্টাতেই বাংলাদেশের স্কোর নিয়ে যান একটা সম্মানজনক ভিত্তির ওপর। সাকিবের ইনিংসটি না হলে বাংলাদেশের সংগ্রহ কোথায় থাকত, তা নিশ্চয়ই বলে দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না।
নিউজিল্যান্ডের পক্ষে সবচেয়ে সফল বোলার ছিলেন মিলস। তিনি ৪৪ রানে নেন তিন উইকেট। এ ছাড়া ভেট্টরি ২৯ রানে দুটি ও ম্যাককে ৫১ রানে দুটি উইকেট দখল করেন। জেসি রাইডার মাত্র চার ওভার বল করে ১৬ রান দিয়ে দুটি উইকেট দখল করে সবাইকে কিছুটা অবাক করে দেন।
No comments