কানাডায় সন্দেহভাজন আল-কায়েদার চার সদস্য গ্রেপ্তার
কানাডার আরসিএসপি পুলিশ অটোয়া ও লন্ডন অন্টারিও থেকে চারজন সন্দেহভাজন জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করেছে। এঁরা আল-কায়েদার সদস্য বলে পুলিশ দাবি করছে। গত বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার পৃথক অভিযান চালিয়ে এঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন হিবা মোহাম্মদ আলজাদেহ (৩০), মিসবাহউদ্দিন আহমেদ (২৬), খুররুম সাইয়েদ শের (২৮)। অন্যজনের নাম জানা যায়নি।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, এঁরা দেড় বছর ধরে অটোয়ার গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় বোমা হামলা চালানোর পরিকল্পনা করছিল। এরা কানাডা, ইরান, পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও দুবাইয়ের আল-কায়েদা সদস্যদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছিল। দীর্ঘদিন নজরদারির পর প্রমাণ সাপেক্ষে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ২/১ দিনের মধ্যে আরও কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হবে।
‘অপারেশন সামোসা’ নাম দিয়ে আরসিএসপি পুলিশ বৃহস্পতিবার বিকেলে অটোয়ার মুসলিম অধ্যুষিত এলাকার টাউন হাউজ থেকে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ তাৎক্ষণিক গণমাধ্যমকে কিছু জানায়নি। তবে তাঁরা দাবি করেছে, কানাডায় বড় ধরনের একটি সন্ত্রাসী হামলা তাঁরা ঠেকিয়ে দিয়েছেন।
পরে শুক্রবার সকালে লন্ডন অন্টারিওতে আরেক সন্দেহভাজন আল-কায়েদা সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়া চারজনই কানাডায় নাগরিক। তাঁদের কাছ থেকে ৫০টি বোমা তৈরির ইলেকট্রনিক সার্কিটবোর্ড, উন্নতমানের জেনারেটর, বিস্ফোরক দ্রব্য, আল-কায়েদার প্রকাশিত বেশ কিছু বই উদ্ধার করা হয়।
২৮ বছর বয়সী রোগতত্ত্ববিদ খুররম সাইয়েদ শেরকে আল-কায়েদার গুরুত্বপূর্ণ নেতা বলে ধারণা করছে কানাডার পুলিশ। মজার বিষয় হলো, দুই বছর আগে মন্ট্রিয়ালে ‘কানাডিয়ান আইডল’ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল এই খুররম। এখন অনেকে মনে করছেন, তাঁর এ সব কিছুই ছিল সাজানো এবং নিজেকে আড়াল করার চেষ্টা। আলজাদেহের বিরুদ্ধে বোমা তৈরীর অর্থ সংগ্রহ ও অস্ত্র চোরাচালানোর অভিযোগ আনা হয়েছে। কানাডায় সক্রিয় এই গোষ্ঠী অর্থ সংগ্রহ করে আফগানিস্তানে যৌথবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধরত আল কায়েদার জন্য পাঠাতো। আলজাদেহ ঘন ঘন আফগানিস্তান যেতেন।
গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন হিবা মোহাম্মদ আলজাদেহ (৩০), মিসবাহউদ্দিন আহমেদ (২৬), খুররুম সাইয়েদ শের (২৮)। অন্যজনের নাম জানা যায়নি।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, এঁরা দেড় বছর ধরে অটোয়ার গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় বোমা হামলা চালানোর পরিকল্পনা করছিল। এরা কানাডা, ইরান, পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও দুবাইয়ের আল-কায়েদা সদস্যদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছিল। দীর্ঘদিন নজরদারির পর প্রমাণ সাপেক্ষে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ২/১ দিনের মধ্যে আরও কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হবে।
‘অপারেশন সামোসা’ নাম দিয়ে আরসিএসপি পুলিশ বৃহস্পতিবার বিকেলে অটোয়ার মুসলিম অধ্যুষিত এলাকার টাউন হাউজ থেকে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ তাৎক্ষণিক গণমাধ্যমকে কিছু জানায়নি। তবে তাঁরা দাবি করেছে, কানাডায় বড় ধরনের একটি সন্ত্রাসী হামলা তাঁরা ঠেকিয়ে দিয়েছেন।
পরে শুক্রবার সকালে লন্ডন অন্টারিওতে আরেক সন্দেহভাজন আল-কায়েদা সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়া চারজনই কানাডায় নাগরিক। তাঁদের কাছ থেকে ৫০টি বোমা তৈরির ইলেকট্রনিক সার্কিটবোর্ড, উন্নতমানের জেনারেটর, বিস্ফোরক দ্রব্য, আল-কায়েদার প্রকাশিত বেশ কিছু বই উদ্ধার করা হয়।
২৮ বছর বয়সী রোগতত্ত্ববিদ খুররম সাইয়েদ শেরকে আল-কায়েদার গুরুত্বপূর্ণ নেতা বলে ধারণা করছে কানাডার পুলিশ। মজার বিষয় হলো, দুই বছর আগে মন্ট্রিয়ালে ‘কানাডিয়ান আইডল’ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল এই খুররম। এখন অনেকে মনে করছেন, তাঁর এ সব কিছুই ছিল সাজানো এবং নিজেকে আড়াল করার চেষ্টা। আলজাদেহের বিরুদ্ধে বোমা তৈরীর অর্থ সংগ্রহ ও অস্ত্র চোরাচালানোর অভিযোগ আনা হয়েছে। কানাডায় সক্রিয় এই গোষ্ঠী অর্থ সংগ্রহ করে আফগানিস্তানে যৌথবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধরত আল কায়েদার জন্য পাঠাতো। আলজাদেহ ঘন ঘন আফগানিস্তান যেতেন।
No comments