বায়ার্নের হার দ্বিতীয় ম্যাচেই
বুন্দেসলিগার সবচেয়ে সফল দল তারা। গত মৌসুমে ‘ডাবল’ জয়ের কীর্তি গড়েছে। কিন্তু এ মৌসুমে লিগের দ্বিতীয় সপ্তাহেই হোঁচট খেল বায়ার্ন মিউনিখ। বায়ার্ন তাদের দ্বিতীয় লিগ ম্যাচে কাইজারস্লটার্নের কাছে ০-২ গোলে হেরে গেছে।
এ বছরই দ্বিতীয় বিভাগ চ্যাম্পিয়ন হয়ে বুন্দেসলিগায় জায়গা পাওয়া একটি দলের কাছে বায়ার্নের হেরে যাওয়াটা বিস্ময়ের। এটা আবার বুন্দেসলিগার পয়েন্ট তালিকায়ও একটা বিস্ময় উপহার দিয়েছে। পরশু বুন্দেসলিগার পয়েন্ট তালিকার ওপরের অংশের চেহারাটা একটু হয়তো অচেনাই লেগেছে সবার কাছে। এদিন পয়েন্ট তালিকায় সবার ওপরে ছিল কাইজারস্লটার্ন।
কাইজারস্লটার্নের পরাশক্তি-বধের আনন্দে কিছুটা দুঃখ মিশেছে ম্যাচের ইনজুরি সময়ে। দুই হলুদ কার্ড নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে তাদের ক্রোয়েশিয়ান স্ট্রাইকার ইলিসেভিচকে। এই ইলিসেভিচই ৩৬ মিনিটে করেছেন প্রথম গোল, কয়েক সেকেন্ড পর তাঁরই ফাইনাল পাসে দ্বিতীয় গোল করেছেন সারদিয়ান লাকিচ। তবে কাইজারস্লটার্নের ম্যাচ-পরবর্তী উৎসবকে এটা খুব বেশি প্রভাবিত করতে পারেনি। ‘আমরা বায়ার্নের মতো একটা দলকে হারিয়েছি। কোনো কিছুই এর উৎসবে প্রভাব ফেলতে পারে না’—বলেছেন লাল কার্ড দেখা ইলিসেভিচ।
বায়ার্ন অবশ্য পরাজয়টা মানতেই পারছে না। পুরো ম্যাচে ভালো খেলে হেরে যাওয়াটা কেই-বা মানতে পারে? জার্মান ডিফেন্ডার ও অধিনায়ক ফিলিপ লাম বলেছেন, ‘পুরো ৯০ মিনিট আমরা ভালো খেলেছি। গোলের সুযোগও তৈরি করেছি। কিন্তু হেরে গেলাম। যে হারটা আমাদের প্রাপ্য নয়।’ কোচ লুই ফন গল দায়ী করেছেন স্ট্রাইকারদের বাজে ফিনিশিংকে। বিশ্বকাপের সোনার জুতাজয়ী টমাস মুলার নষ্ট করেছেন সহজতম সুযোগ। সুযোগ অপচয় করেছেন মিরোস্লাভ ক্লোসাও। পুরোনো দলের বিপক্ষে নিজেকে ফিরে পেতে চেয়েছিলেন, কিন্তু বাস্তবতা হলো স্নায়ুর পরীক্ষায় উতরাতে পারেননি বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা!
বায়ার্ন যেমন বুন্দেসলিগার, লিভারপুল তেমনই ইংলিশ লিগের সর্বোচ্চ শিরোপা জেতা দল (রেকর্ডটা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সঙ্গে যৌথভাবে)। বায়ার্নের মতো লিভারপুলের শুরুটাও খুব একটা ভালো হয়নি লিগে। প্রথম ম্যাচেই নিজেদের মাঠে জয়ের অবস্থানে থেকেও আর্সেনালের সঙ্গে ড্র করেছে তারা। পরের ম্যাচে ম্যানচেস্টার সিটির কাছে হেরেছে। আজ ওয়েস্টব্রমের সঙ্গে ম্যাচ তাদের। এই ম্যাচ দিয়েই বাজে অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে চায় লিভারপুল।
এদিকে কাল শুরু হয়েছে পৃথিবী জোড়া ফুটবল-অনুরাগীদের প্রতীক্ষিত স্প্যানিশ লিগ। শুরুর দিনে গতবারের চ্যাম্পিয়ন এবং রানার্সআপদের কেউ মাঠে নামেনি। তারা মাঠে নামছে আজ। রিয়াল মাদ্রিদ যাচ্ছে রিয়াল মায়োর্কার মাঠে। আর বার্সেলোনা খেলবে রেসিং সান্তান্দারের মাঠে।
এ বছরই দ্বিতীয় বিভাগ চ্যাম্পিয়ন হয়ে বুন্দেসলিগায় জায়গা পাওয়া একটি দলের কাছে বায়ার্নের হেরে যাওয়াটা বিস্ময়ের। এটা আবার বুন্দেসলিগার পয়েন্ট তালিকায়ও একটা বিস্ময় উপহার দিয়েছে। পরশু বুন্দেসলিগার পয়েন্ট তালিকার ওপরের অংশের চেহারাটা একটু হয়তো অচেনাই লেগেছে সবার কাছে। এদিন পয়েন্ট তালিকায় সবার ওপরে ছিল কাইজারস্লটার্ন।
কাইজারস্লটার্নের পরাশক্তি-বধের আনন্দে কিছুটা দুঃখ মিশেছে ম্যাচের ইনজুরি সময়ে। দুই হলুদ কার্ড নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছে তাদের ক্রোয়েশিয়ান স্ট্রাইকার ইলিসেভিচকে। এই ইলিসেভিচই ৩৬ মিনিটে করেছেন প্রথম গোল, কয়েক সেকেন্ড পর তাঁরই ফাইনাল পাসে দ্বিতীয় গোল করেছেন সারদিয়ান লাকিচ। তবে কাইজারস্লটার্নের ম্যাচ-পরবর্তী উৎসবকে এটা খুব বেশি প্রভাবিত করতে পারেনি। ‘আমরা বায়ার্নের মতো একটা দলকে হারিয়েছি। কোনো কিছুই এর উৎসবে প্রভাব ফেলতে পারে না’—বলেছেন লাল কার্ড দেখা ইলিসেভিচ।
বায়ার্ন অবশ্য পরাজয়টা মানতেই পারছে না। পুরো ম্যাচে ভালো খেলে হেরে যাওয়াটা কেই-বা মানতে পারে? জার্মান ডিফেন্ডার ও অধিনায়ক ফিলিপ লাম বলেছেন, ‘পুরো ৯০ মিনিট আমরা ভালো খেলেছি। গোলের সুযোগও তৈরি করেছি। কিন্তু হেরে গেলাম। যে হারটা আমাদের প্রাপ্য নয়।’ কোচ লুই ফন গল দায়ী করেছেন স্ট্রাইকারদের বাজে ফিনিশিংকে। বিশ্বকাপের সোনার জুতাজয়ী টমাস মুলার নষ্ট করেছেন সহজতম সুযোগ। সুযোগ অপচয় করেছেন মিরোস্লাভ ক্লোসাও। পুরোনো দলের বিপক্ষে নিজেকে ফিরে পেতে চেয়েছিলেন, কিন্তু বাস্তবতা হলো স্নায়ুর পরীক্ষায় উতরাতে পারেননি বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা!
বায়ার্ন যেমন বুন্দেসলিগার, লিভারপুল তেমনই ইংলিশ লিগের সর্বোচ্চ শিরোপা জেতা দল (রেকর্ডটা ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সঙ্গে যৌথভাবে)। বায়ার্নের মতো লিভারপুলের শুরুটাও খুব একটা ভালো হয়নি লিগে। প্রথম ম্যাচেই নিজেদের মাঠে জয়ের অবস্থানে থেকেও আর্সেনালের সঙ্গে ড্র করেছে তারা। পরের ম্যাচে ম্যানচেস্টার সিটির কাছে হেরেছে। আজ ওয়েস্টব্রমের সঙ্গে ম্যাচ তাদের। এই ম্যাচ দিয়েই বাজে অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে চায় লিভারপুল।
এদিকে কাল শুরু হয়েছে পৃথিবী জোড়া ফুটবল-অনুরাগীদের প্রতীক্ষিত স্প্যানিশ লিগ। শুরুর দিনে গতবারের চ্যাম্পিয়ন এবং রানার্সআপদের কেউ মাঠে নামেনি। তারা মাঠে নামছে আজ। রিয়াল মাদ্রিদ যাচ্ছে রিয়াল মায়োর্কার মাঠে। আর বার্সেলোনা খেলবে রেসিং সান্তান্দারের মাঠে।
No comments