১৩ দিন বন্ধ থাকার পর চাতলাপুর দিয়ে ত্রিপুরায় রপ্তানি শুরু
বিএসএফের বাধায় কুলাউড়া উপজেলার শরীফপুর সীমান্তে চাতলাপুর চেকপোস্ট এলাকার উন্নয়নকাজ বন্ধ থাকার ১৩ দিন পর চাতলাপুর স্থলবন্দর দিয়ে উত্তর ত্রিপুরায় বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানি আবার শুরু হয়েছে।
গতকাল শনিবার চাতলাপুর স্থলবন্দর এলাকায় সিমেন্ট, চিপ পাথর ও ইটবোঝাই ট্রাকের দীর্ঘ সারি দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।
চাতলাপুর স্থলবন্দর সড়ক উন্নয়নে বিএসএফের বাধা সম্পর্কে এবং ভারতীয় অংশে শ্মশানঘাট উন্নয়নে বিডিআরের বাধার বিষয়ে ১০ আগস্ট থেকে বিডিআর ও বিএসএফের মধ্যে প্রায় সাতটি বৈঠক হয়েছে।
এসব বৈঠকে সিদ্ধান্ত গৃহীত হলেও বিএসএফের বাধায় চাতলাপুর স্থলবন্দর সড়কের উন্নয়নকাজ বন্ধ হয়ে যায়।
ফলে ১৫ আগস্ট থেকে চাতলাপুর দিয়ে সিমেন্ট, চিপ পাথর, ইট ও মাছ রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায়।
চাতলাপুর স্থলবন্দর কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্ট ও রপ্তানিকারক খন্দকার আতিক সেলিম এবং চাতলাপুর শুল্ক কর্মকর্তা সঞ্জীৎ আচার্য প্রথম আলোকে জানান, ত্রিপুরার ব্যবসায়ীদের আগ্রহে ও চাপে পড়ে বাধ্য হয়ে অনেকটা ঝুঁকি নিয়ে গতকাল শনিবার থেকে সিমেন্ট, চিপ পাথর ও ইট রপ্তানি করা শুরু হয়।
ঠিকাদার মোসাদ্দেক আহমদ মানিক জানান, চাতলাপুর চেকপোস্ট থেকে দেড় শ গজ এলাকার সড়কের উন্নয়নকাজ আপাতত বন্ধ রয়েছে। তবে বাকি পুরো সড়কে পর্যায়ক্রমে কাজ চলছে।
গতকাল শনিবার চাতলাপুর স্থলবন্দর এলাকায় সিমেন্ট, চিপ পাথর ও ইটবোঝাই ট্রাকের দীর্ঘ সারি দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।
চাতলাপুর স্থলবন্দর সড়ক উন্নয়নে বিএসএফের বাধা সম্পর্কে এবং ভারতীয় অংশে শ্মশানঘাট উন্নয়নে বিডিআরের বাধার বিষয়ে ১০ আগস্ট থেকে বিডিআর ও বিএসএফের মধ্যে প্রায় সাতটি বৈঠক হয়েছে।
এসব বৈঠকে সিদ্ধান্ত গৃহীত হলেও বিএসএফের বাধায় চাতলাপুর স্থলবন্দর সড়কের উন্নয়নকাজ বন্ধ হয়ে যায়।
ফলে ১৫ আগস্ট থেকে চাতলাপুর দিয়ে সিমেন্ট, চিপ পাথর, ইট ও মাছ রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায়।
চাতলাপুর স্থলবন্দর কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্ট ও রপ্তানিকারক খন্দকার আতিক সেলিম এবং চাতলাপুর শুল্ক কর্মকর্তা সঞ্জীৎ আচার্য প্রথম আলোকে জানান, ত্রিপুরার ব্যবসায়ীদের আগ্রহে ও চাপে পড়ে বাধ্য হয়ে অনেকটা ঝুঁকি নিয়ে গতকাল শনিবার থেকে সিমেন্ট, চিপ পাথর ও ইট রপ্তানি করা শুরু হয়।
ঠিকাদার মোসাদ্দেক আহমদ মানিক জানান, চাতলাপুর চেকপোস্ট থেকে দেড় শ গজ এলাকার সড়কের উন্নয়নকাজ আপাতত বন্ধ রয়েছে। তবে বাকি পুরো সড়কে পর্যায়ক্রমে কাজ চলছে।
No comments