মধ্যপ্রাচ্যে যাচ্ছেন ওবামা
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার স্বার্থে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দুই দেশকেই ছাড় দিতে রাজি করাতে আগামী মাসগুলোয় জেরুজালেম ও রামাল্লা সফর করবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। প্রেসিডেন্ট হিসেবে এটাই হবে ওই অঞ্চলে তাঁর প্রথম সফর।
২০০৯ সালে প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকেই মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা ওবামার পররাষ্ট্রনীতির অন্যতম লক্ষ্য ছিল। এ জন্য তিনি সম্মেলন আয়োজন করেছেন এবং বিভিন্ন পক্ষের প্রতিনিধিদের নিয়ে ধারাবাহিকভাবে অনেক বৈঠক করেছেন। আগামী সপ্তাহে ওয়াশিংটনে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দুই পক্ষের সরাসরি বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন ওবামা। ইসরায়েলের একটি সংবাদপত্র জানিয়েছে, ওয়াশিংটন এক বছরের মধ্যেই একটি সমন্বিত শান্তিচুক্তি করতে চাইছে। আগামী ১০ বছর ধরে এই চুক্তি বাস্তবায়ন করা হবে। চলতি সপ্তাহে ওয়াশিংটনে শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মার্কিন ইহুদি নেতাদের বৈঠকের ফাঁস হওয়া কিছু নথিপত্র থেকে জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র চাইছে, দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা হবে সীমান্ত ও শরণার্থী সমস্যা এবং আগামীতে জেরুজালেমের অবস্থান কী হবে, এমন কিছু নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে। কোনো বিষয়ে কোনো পক্ষ সমঝোতায় পৌঁছাতে ব্যর্থ হলে মার্কিন কর্মকর্তারা সেখানে হস্তক্ষেপ করবেন এবং প্রয়োজনে বিভিন্ন প্রস্তাবও দেওয়া হবে।
ফাঁস হওয়া নথিপত্র থেকে আরও জানা গেছে, দুই পক্ষের ধারাবাহিক আলোচনা ছাড়াও ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস নিজেদের মধ্যে নিয়মিত বৈঠক করবেন। মার্কিন কর্তৃপক্ষের এ ধরনের কৌশলে নেতানিয়াহু খুশি হবেন। কেননা তিনি বারবার দুই পক্ষের সরাসরি বৈঠক দাবি করে আসছিলেন। নেতানিয়াহু গত শনিবার বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে প্রকৃত আলোচনা হতে পারে কেবল বিভিন্ন মৌলিক বিষয়গুলোয় দুই পক্ষের নেতাদের মধ্যে সরাসরি ও ধারাবাহিক বৈঠকে।’
২০০৯ সালে প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকেই মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা ওবামার পররাষ্ট্রনীতির অন্যতম লক্ষ্য ছিল। এ জন্য তিনি সম্মেলন আয়োজন করেছেন এবং বিভিন্ন পক্ষের প্রতিনিধিদের নিয়ে ধারাবাহিকভাবে অনেক বৈঠক করেছেন। আগামী সপ্তাহে ওয়াশিংটনে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দুই পক্ষের সরাসরি বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন ওবামা। ইসরায়েলের একটি সংবাদপত্র জানিয়েছে, ওয়াশিংটন এক বছরের মধ্যেই একটি সমন্বিত শান্তিচুক্তি করতে চাইছে। আগামী ১০ বছর ধরে এই চুক্তি বাস্তবায়ন করা হবে। চলতি সপ্তাহে ওয়াশিংটনে শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মার্কিন ইহুদি নেতাদের বৈঠকের ফাঁস হওয়া কিছু নথিপত্র থেকে জানা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র চাইছে, দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা হবে সীমান্ত ও শরণার্থী সমস্যা এবং আগামীতে জেরুজালেমের অবস্থান কী হবে, এমন কিছু নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে। কোনো বিষয়ে কোনো পক্ষ সমঝোতায় পৌঁছাতে ব্যর্থ হলে মার্কিন কর্মকর্তারা সেখানে হস্তক্ষেপ করবেন এবং প্রয়োজনে বিভিন্ন প্রস্তাবও দেওয়া হবে।
ফাঁস হওয়া নথিপত্র থেকে আরও জানা গেছে, দুই পক্ষের ধারাবাহিক আলোচনা ছাড়াও ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস নিজেদের মধ্যে নিয়মিত বৈঠক করবেন। মার্কিন কর্তৃপক্ষের এ ধরনের কৌশলে নেতানিয়াহু খুশি হবেন। কেননা তিনি বারবার দুই পক্ষের সরাসরি বৈঠক দাবি করে আসছিলেন। নেতানিয়াহু গত শনিবার বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে প্রকৃত আলোচনা হতে পারে কেবল বিভিন্ন মৌলিক বিষয়গুলোয় দুই পক্ষের নেতাদের মধ্যে সরাসরি ও ধারাবাহিক বৈঠকে।’
No comments