‘আত্মঘাতী’ পোলসেনকে কোচের সান্ত্বনা
১৯৬৭ সালের পর ১৯৯২। ফুটবলে হল্যান্ডের বিপক্ষে ডেনমার্কের সুখস্মৃতি বলতে এই দুটি বছরই। ১৯৬৭ সালে হল্যান্ডকে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের বাছাইপর্বে হারিয়েছিল ড্যানিশরা। আর ’৯২-এ টাইব্রেকারে জিতেছিল ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালে। কাল বিশ্বকাপের ম্যাচে নতুন কোনো সুখস্মৃতি আর যোগ করতে পারেনি তারা। হেরে গেছে দুই গোলে। তবে এর একটি গোল আত্মঘাতী বলে দুঃখটা আরও বেড়েছে।
আত্মঘাতী গোলটি যিনি করেছেন, সেই সিমন পোলসেন হল্যান্ডেরই এজেড আলকমার ক্লাবে খেলেন। গোল বাঁচাতে হেড করেছিলেন পোলসেন। তবে সতীর্থ ডিফেন্ডার ড্যানিয়েল অ্যাগারের পিঠে লেগে বল ঢুকে যায় নিজেদের জালে। ঘটনাটি তাঁকে যেন একটু বোকাই বানিয়ে দিয়েছিল। অবিশ্বাসের একটা হাসিও কি খেলে গেল পোলসেনের ঠোঁটে? ম্যাচের পর কোচ তাঁকে শুনিয়েছেন সান্ত্বনার বাণী, ‘সিমন পোলসেন আসলে আমাদের সেরা খেলোয়াড়। এটা যেকোনো খেলোয়াড়ের ক্ষেত্রেই ঘটতে পারে। আমি ওকে ম্যাচ শেষে বলেছি, এ নিয়ে আর না ভেবে সামনের কথা ভাবতে। কারণ ও তো ভালো খেলেছে।’ সান্ত্বনার বাণী শোনালেও ব্যাপারটিতে হতাশ কোচ মর্টেন ওলসেন, ‘তবে এটি প্র্যাকটিসে ঘটতে পারে, এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে নয়।’
তাহলে কি বলা যায় আত্মঘাতী গোলটিই হারিয়ে দিয়েছে ডেনমার্ককে! ড্যানিশ কোচ অবশ্য তা মানলেন না। হল্যান্ডের দুর্দান্ত গতিময় ফুটবলের কাছেই ড্যানিশদের পরাজয় হয়েছে, বললেন তিনি, ‘ওই গোলের পর তো আরও ৪৫ মিনিট সময় ছিল। আসলে শারীরিক ও মানসিকভাবে যে দলটি বলের দখল নিজেদের কাছে রাখে, সেই দলের বিপক্ষে খেলা কঠিন।’ কালকের ম্যাচের পর হল্যান্ডকে সম্ভাব্য শিরোপাজয়ীও মনে হয়েছে ওলসেনের কাছে, ‘ডাচরা সম্ভবত ফেবারিট নয়। তবে ফেবারিট তালিকার বাইরে থেকে এসে শিরোপা জিততে পারে তারাও। রবিন ফন পার্সি, রাফায়েল ফন ডার ভার্ট, ওয়েসলি স্নাইডারের মতো দুর্দান্ত সব খেলোয়াড় আছে তাদের।’
প্রতিপক্ষ কোচ এমন প্রশংসা করেছেন। হল্যান্ডের খেলোয়াড়দের তো আনন্দে ভাসারই কথা। কিন্তু সেটা হচ্ছে না। পা তাঁদের মাটিতেই রাখতে হচ্ছে। কোচ বার্ট ফন মারউইক যে উদ্ধত না হতে সতর্ক করে দিয়েছেন শিষ্যদের, ‘আমি কম করে হলেও এক লাখবার বলেছি, কখনো কখনো আমরা উদ্ধত হয়ে যাই। আর এটাই বুমেরাং হয় আমাদের জন্য। আমি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনেই খেলোয়াড়দের বলে এসেছি, আমরা যেন ফাঁদে পা না দিই।
আত্মঘাতী গোলটি যিনি করেছেন, সেই সিমন পোলসেন হল্যান্ডেরই এজেড আলকমার ক্লাবে খেলেন। গোল বাঁচাতে হেড করেছিলেন পোলসেন। তবে সতীর্থ ডিফেন্ডার ড্যানিয়েল অ্যাগারের পিঠে লেগে বল ঢুকে যায় নিজেদের জালে। ঘটনাটি তাঁকে যেন একটু বোকাই বানিয়ে দিয়েছিল। অবিশ্বাসের একটা হাসিও কি খেলে গেল পোলসেনের ঠোঁটে? ম্যাচের পর কোচ তাঁকে শুনিয়েছেন সান্ত্বনার বাণী, ‘সিমন পোলসেন আসলে আমাদের সেরা খেলোয়াড়। এটা যেকোনো খেলোয়াড়ের ক্ষেত্রেই ঘটতে পারে। আমি ওকে ম্যাচ শেষে বলেছি, এ নিয়ে আর না ভেবে সামনের কথা ভাবতে। কারণ ও তো ভালো খেলেছে।’ সান্ত্বনার বাণী শোনালেও ব্যাপারটিতে হতাশ কোচ মর্টেন ওলসেন, ‘তবে এটি প্র্যাকটিসে ঘটতে পারে, এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে নয়।’
তাহলে কি বলা যায় আত্মঘাতী গোলটিই হারিয়ে দিয়েছে ডেনমার্ককে! ড্যানিশ কোচ অবশ্য তা মানলেন না। হল্যান্ডের দুর্দান্ত গতিময় ফুটবলের কাছেই ড্যানিশদের পরাজয় হয়েছে, বললেন তিনি, ‘ওই গোলের পর তো আরও ৪৫ মিনিট সময় ছিল। আসলে শারীরিক ও মানসিকভাবে যে দলটি বলের দখল নিজেদের কাছে রাখে, সেই দলের বিপক্ষে খেলা কঠিন।’ কালকের ম্যাচের পর হল্যান্ডকে সম্ভাব্য শিরোপাজয়ীও মনে হয়েছে ওলসেনের কাছে, ‘ডাচরা সম্ভবত ফেবারিট নয়। তবে ফেবারিট তালিকার বাইরে থেকে এসে শিরোপা জিততে পারে তারাও। রবিন ফন পার্সি, রাফায়েল ফন ডার ভার্ট, ওয়েসলি স্নাইডারের মতো দুর্দান্ত সব খেলোয়াড় আছে তাদের।’
প্রতিপক্ষ কোচ এমন প্রশংসা করেছেন। হল্যান্ডের খেলোয়াড়দের তো আনন্দে ভাসারই কথা। কিন্তু সেটা হচ্ছে না। পা তাঁদের মাটিতেই রাখতে হচ্ছে। কোচ বার্ট ফন মারউইক যে উদ্ধত না হতে সতর্ক করে দিয়েছেন শিষ্যদের, ‘আমি কম করে হলেও এক লাখবার বলেছি, কখনো কখনো আমরা উদ্ধত হয়ে যাই। আর এটাই বুমেরাং হয় আমাদের জন্য। আমি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনেই খেলোয়াড়দের বলে এসেছি, আমরা যেন ফাঁদে পা না দিই।
No comments