গোল আসবেই নিশ্চিত রোনালদো
রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে গত স্প্যানিশ লিগে জালে বল পাঠিয়েছেন ২৬ বার। কিন্তু পর্তুগালের হয়ে খেলার সময় যে কী হয়! নিজের শেষ গোলটি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো করেছিলেন সেই ফিনল্যান্ডের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে। এরপর একে একে ১৬ মাস কেটে গেছে, গোল পাননি পর্তুগিজ অধিনায়ক। বিশ্বকাপে অবশ্য এ নিয়ে মোটেই চিন্তিত নন রোনালদো। একবার গোল আসা শুরু করলে ঝাঁকানো বোতল থেকে বেরিয়ে আসা সসের মতোই নাকি আসতে থাকবে তা! আজ আইভরিকোস্টের বিপক্ষে বিশ্বকাপ মিশন শুরু করার আগে গোল করা নিয়ে তাই মোটেই চিন্তিত নন রোনালদো।
গোলের খরা যাচ্ছে, কিন্তু রোনালদোর মুখের হাসিতে সেটার ছায়া নেই। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘একজন ফুটবল কিংবদন্তি একবার আমাকে বলেছিলেন—গোল হচ্ছে সসের মতো! কিছু কিছু সময় অনেক চেষ্টা-চরিত্র করেও তা বের করা যায় না। কিন্তু যখন তা বের হতে শুরু করে, বের হতেই থাকে, হতেই থাকে।’
ভক্তরাও নিশ্চয়ই রোনালদোর কাছ থেকে অবিরাম গোল দেখার আশায় আছেন। সেই ভক্তদের আশ্বস্ত করতেই রোনালদো বলেছেন, ‘যথাসাধ্য কঠোর পরিশ্রম করে যাব আমি। তবে এরপর সবকিছু ঈশ্বরের হাতে। তিনিই জানেন, কে কেমন কাজ করবে আর কেইবা ভালো ফল পাবে। এই ব্যাপারে আমি পুরোপুরি নিরুদ্বিগ্ন। তবে ভালো কিছু করতে চাই এবার।’ ভালো বলতে কতটুকু ভালো, সর্বোচ্চ গোলদাতা? রোনালদো বলছেন, ‘না, আমি আমার সেরাটাই দেব এবং তাতে গোল আসবেই। কিন্তু সেরা গোলদাতা বা সেরা খেলোয়াড়—এ রকম কোনো স্থির লক্ষ্য বেঁধে দিতে চাই না।’
বিশ্বকাপ নিয়ে আলাদা লক্ষ্য না থাকলেও একটা লক্ষ্য তাঁর আছে। সেটা হলো পর্তুগালকে শীর্ষে দেখা, ‘আমি চাই বিশ্বকাপই হবে আমাদের সেরা টুর্নামেন্ট। কে জানে আমরাও হয়তো সেরা হতে পারি। আমি সেই লক্ষ্যেই লড়াই চালিয়ে যাব। আর আমার সব সময়ের লক্ষ্য—সেরা হওয়া।’
কিন্তু এই লক্ষ্যের পথে যে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে ইনজুরি! এরই মধ্যে দল থেকে ছিটকে পড়েছেন নানি ও হোসে বসিংওয়ার মতো সতীর্থ। তবে তাঁদের হারিয়েও রোনালদো খুব বেশি উদ্বিগ্ন নন, ‘তাদের আমরা হারিয়েছি ঠিক আছে, কিন্তু আমাদের বিকল্প সমাধানও আছে।’ আইভরিকোস্টের দিদিয়ের দ্রগবার ব্যাপারেও তেমন উদ্বিগ্ন নন রোনালদো, ‘দ্রগবা সম্পর্কে আমরা সবই জানি, বড় ফুটবলার সে। তাই বলে তাকে নিয়ে বেশি ভাবার সুযোগ নেই। দল, কৌশল এবং আমাদের লক্ষ্য বাস্তবায়নে সব মনোযোগ দিতে হবে। এবং এটাই জয়ের একমাত্র পথ।’
গোলের খরা যাচ্ছে, কিন্তু রোনালদোর মুখের হাসিতে সেটার ছায়া নেই। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘একজন ফুটবল কিংবদন্তি একবার আমাকে বলেছিলেন—গোল হচ্ছে সসের মতো! কিছু কিছু সময় অনেক চেষ্টা-চরিত্র করেও তা বের করা যায় না। কিন্তু যখন তা বের হতে শুরু করে, বের হতেই থাকে, হতেই থাকে।’
ভক্তরাও নিশ্চয়ই রোনালদোর কাছ থেকে অবিরাম গোল দেখার আশায় আছেন। সেই ভক্তদের আশ্বস্ত করতেই রোনালদো বলেছেন, ‘যথাসাধ্য কঠোর পরিশ্রম করে যাব আমি। তবে এরপর সবকিছু ঈশ্বরের হাতে। তিনিই জানেন, কে কেমন কাজ করবে আর কেইবা ভালো ফল পাবে। এই ব্যাপারে আমি পুরোপুরি নিরুদ্বিগ্ন। তবে ভালো কিছু করতে চাই এবার।’ ভালো বলতে কতটুকু ভালো, সর্বোচ্চ গোলদাতা? রোনালদো বলছেন, ‘না, আমি আমার সেরাটাই দেব এবং তাতে গোল আসবেই। কিন্তু সেরা গোলদাতা বা সেরা খেলোয়াড়—এ রকম কোনো স্থির লক্ষ্য বেঁধে দিতে চাই না।’
বিশ্বকাপ নিয়ে আলাদা লক্ষ্য না থাকলেও একটা লক্ষ্য তাঁর আছে। সেটা হলো পর্তুগালকে শীর্ষে দেখা, ‘আমি চাই বিশ্বকাপই হবে আমাদের সেরা টুর্নামেন্ট। কে জানে আমরাও হয়তো সেরা হতে পারি। আমি সেই লক্ষ্যেই লড়াই চালিয়ে যাব। আর আমার সব সময়ের লক্ষ্য—সেরা হওয়া।’
কিন্তু এই লক্ষ্যের পথে যে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে ইনজুরি! এরই মধ্যে দল থেকে ছিটকে পড়েছেন নানি ও হোসে বসিংওয়ার মতো সতীর্থ। তবে তাঁদের হারিয়েও রোনালদো খুব বেশি উদ্বিগ্ন নন, ‘তাদের আমরা হারিয়েছি ঠিক আছে, কিন্তু আমাদের বিকল্প সমাধানও আছে।’ আইভরিকোস্টের দিদিয়ের দ্রগবার ব্যাপারেও তেমন উদ্বিগ্ন নন রোনালদো, ‘দ্রগবা সম্পর্কে আমরা সবই জানি, বড় ফুটবলার সে। তাই বলে তাকে নিয়ে বেশি ভাবার সুযোগ নেই। দল, কৌশল এবং আমাদের লক্ষ্য বাস্তবায়নে সব মনোযোগ দিতে হবে। এবং এটাই জয়ের একমাত্র পথ।’
No comments