ফ্যাবিয়ানোর বড় স্বপ্ন
একজন বিশ্বের সর্বকালের সেরা স্ট্রাইকারদের দলে। ব্রাজিলের ২০০২ বিশ্বকাপ জয়ের নায়ক তিনি, বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলের মালিকও। তিনি রোনালদো লুইস নাজারিও ডি লিমা, ‘দ্য ফেনোমেনোন’। আরেকজন লুইস ফ্যাবিয়ানো। অনেকেই আদর করে ডাকেন ‘দ্য ফ্যাবুলাস ওয়ান’।
রোনালদোর দিন শেষ। ফ্যাবিয়ানোর বলতে গেলে কেবলই শুরু। বলতে পারেন রোনালদোর শূন্য জায়গাটাই পূরণ করার দায় তাঁর ওপর। ‘দ্য ফ্যাবুলাস ওয়ান’ থেকে তাঁকে উত্তরিত হতে হবে ‘দ্য ফেনোমেনোনে’। সেই মিশন শুরু হচ্ছে এই বিশ্বকাপ দিয়েই। ফ্যাবিয়ানো পারবেন? নাকি রোনালদোর শূন্যতা পূরণ করার চাপ বোঝা হয়ে জেঁকে বসেছে তাঁর কাঁধে!
রোনালদো থাকতে থাকতেই ব্রাজিল দলে ফ্যাবিয়ানোর আবির্ভাব। ২০০৪-এর কোপা আমেরিকা দলে রোনালদো খেলেননি। সেই দলে আদ্রিয়ানোর সঙ্গে জুটি বেঁধে ২টি গোলও করেছিলেন ফ্যাবিয়ানো। কিন্তু রোনালদো-আদ্রিয়ানো-রোনালদিনহো সমৃদ্ধ ব্রাজিল দলে জায়গাটা তখন পাকা করতে পারেননি। কার্লোস দুঙ্গার ব্রাজিল দলে তাঁর জায়গা হয়েছে এবং নিজের যোগ্যতার প্রমাণ সেই থেকেই দিয়ে যাচ্ছেন ফ্যাবিয়ানো।
ব্রাজিলের বিখ্যাত হলুদ জার্সি গায়ে ৩৭ ম্যাচ খেলে ২৫ গোল তাঁর। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে করেছেন ৯ গোল। গত বছরের কনফেডারেশনস কাপে ৫ গোল করে হয়েছেন টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ গোলদাতা। সব মিলিয়ে ধারাবাহিকতার প্রতিমূর্তিই হয়ে দাঁড়িয়েছেন যেন। এ পর্যন্ত সবই ঠিক ছিল। বিশ্বকাপ যখন দুয়ারে এসে দাঁড়াল, ফ্যাবিয়ানোও যেন কেমন হয়ে গেলেন। গত ৫ ম্যাচে একটিও গোল নেই তাঁর। পত্রপত্রিকায় বড় বড় শিরোনাম—ফ্যাবিয়ানো গোল-খরায় ভুগছেন!
রোনালদোর ৯ নম্বর জার্সির চাপটা কি তাহলে অনুভব করতে শুরু করেছেন ফ্যাবিয়ানো? চাপ যে একটু থাকবেই, সেটা স্বীকার করে নিয়ে ফ্যাবিয়ানো বলছেন, সেই চাপ অনুভবের কারণ শুধু ৯ নম্বর জার্সিই নয়, ‘আমার কাঁধে অনেক বড় দায়িত্ব। এটা শুধু ৯ নম্বর জার্সির কারণেই নয়, এই চাপটা আসলে উত্তরাধিকার সূত্রে এসেছে। ব্রাজিলের জার্সি পরলেই সেটা অনুভূত হয়।’
তবে গোল-খরা নাকি তাঁকে একদমই ভাবাচ্ছে না, ‘আমি একদমই ভয় পাচ্ছি না। এর মধ্যে আমি যে ম্যাচগুলো খেলেছি, সেগুলো অন্য পর্যায়ের। আসলে ওই ম্যাচগুলোয় কোচ আমার ফিটনেসই শুধু দেখে নিয়েছেন। আমি এখানে গোল না করতে পারা নিয়ে মোটেই ভাবছি না। এটা স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। স্ট্রাইকারদের ক্ষেত্রে এমন হতেই পারে। আমি চেষ্টা করে যাচ্ছি এবং একটা সময় বল জালে পাঠাতে পারবই।’
রোনালদোর যোগ্য উত্তরসূরি হওয়ার চাপ আছে, আছে গোল-খরা। এত কিছুর পরও দুটি লক্ষ্য নিয়েই আজ উত্তর কোরিয়ার বিপক্ষে বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচ খেলতে নামছেন ফ্যাবিয়ানো। সেই লক্ষ্যের কথা শুনুন ফ্যাবিয়ানোর কণ্ঠেই, ‘আমার দুটি আশা এই বিশ্বকাপ ঘিরে—প্রথমত বিশ্বকাপ জেতা এবং দ্বিতীয়ত টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ গোলদাতা হওয়া।
রোনালদোর দিন শেষ। ফ্যাবিয়ানোর বলতে গেলে কেবলই শুরু। বলতে পারেন রোনালদোর শূন্য জায়গাটাই পূরণ করার দায় তাঁর ওপর। ‘দ্য ফ্যাবুলাস ওয়ান’ থেকে তাঁকে উত্তরিত হতে হবে ‘দ্য ফেনোমেনোনে’। সেই মিশন শুরু হচ্ছে এই বিশ্বকাপ দিয়েই। ফ্যাবিয়ানো পারবেন? নাকি রোনালদোর শূন্যতা পূরণ করার চাপ বোঝা হয়ে জেঁকে বসেছে তাঁর কাঁধে!
রোনালদো থাকতে থাকতেই ব্রাজিল দলে ফ্যাবিয়ানোর আবির্ভাব। ২০০৪-এর কোপা আমেরিকা দলে রোনালদো খেলেননি। সেই দলে আদ্রিয়ানোর সঙ্গে জুটি বেঁধে ২টি গোলও করেছিলেন ফ্যাবিয়ানো। কিন্তু রোনালদো-আদ্রিয়ানো-রোনালদিনহো সমৃদ্ধ ব্রাজিল দলে জায়গাটা তখন পাকা করতে পারেননি। কার্লোস দুঙ্গার ব্রাজিল দলে তাঁর জায়গা হয়েছে এবং নিজের যোগ্যতার প্রমাণ সেই থেকেই দিয়ে যাচ্ছেন ফ্যাবিয়ানো।
ব্রাজিলের বিখ্যাত হলুদ জার্সি গায়ে ৩৭ ম্যাচ খেলে ২৫ গোল তাঁর। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে করেছেন ৯ গোল। গত বছরের কনফেডারেশনস কাপে ৫ গোল করে হয়েছেন টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ গোলদাতা। সব মিলিয়ে ধারাবাহিকতার প্রতিমূর্তিই হয়ে দাঁড়িয়েছেন যেন। এ পর্যন্ত সবই ঠিক ছিল। বিশ্বকাপ যখন দুয়ারে এসে দাঁড়াল, ফ্যাবিয়ানোও যেন কেমন হয়ে গেলেন। গত ৫ ম্যাচে একটিও গোল নেই তাঁর। পত্রপত্রিকায় বড় বড় শিরোনাম—ফ্যাবিয়ানো গোল-খরায় ভুগছেন!
রোনালদোর ৯ নম্বর জার্সির চাপটা কি তাহলে অনুভব করতে শুরু করেছেন ফ্যাবিয়ানো? চাপ যে একটু থাকবেই, সেটা স্বীকার করে নিয়ে ফ্যাবিয়ানো বলছেন, সেই চাপ অনুভবের কারণ শুধু ৯ নম্বর জার্সিই নয়, ‘আমার কাঁধে অনেক বড় দায়িত্ব। এটা শুধু ৯ নম্বর জার্সির কারণেই নয়, এই চাপটা আসলে উত্তরাধিকার সূত্রে এসেছে। ব্রাজিলের জার্সি পরলেই সেটা অনুভূত হয়।’
তবে গোল-খরা নাকি তাঁকে একদমই ভাবাচ্ছে না, ‘আমি একদমই ভয় পাচ্ছি না। এর মধ্যে আমি যে ম্যাচগুলো খেলেছি, সেগুলো অন্য পর্যায়ের। আসলে ওই ম্যাচগুলোয় কোচ আমার ফিটনেসই শুধু দেখে নিয়েছেন। আমি এখানে গোল না করতে পারা নিয়ে মোটেই ভাবছি না। এটা স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। স্ট্রাইকারদের ক্ষেত্রে এমন হতেই পারে। আমি চেষ্টা করে যাচ্ছি এবং একটা সময় বল জালে পাঠাতে পারবই।’
রোনালদোর যোগ্য উত্তরসূরি হওয়ার চাপ আছে, আছে গোল-খরা। এত কিছুর পরও দুটি লক্ষ্য নিয়েই আজ উত্তর কোরিয়ার বিপক্ষে বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচ খেলতে নামছেন ফ্যাবিয়ানো। সেই লক্ষ্যের কথা শুনুন ফ্যাবিয়ানোর কণ্ঠেই, ‘আমার দুটি আশা এই বিশ্বকাপ ঘিরে—প্রথমত বিশ্বকাপ জেতা এবং দ্বিতীয়ত টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ গোলদাতা হওয়া।
No comments