ব্রোকারেজ হাউসের লেনদেনে উৎসে কর না বাড়ানোর দাবি
ব্রোকারেজ হাউসের লেনদেনের ওপর কর বাড়ালেই কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আদায় বাড়বে না। বরং কর হার অপরিবর্তিত রেখে লেনদেন বাড়ানোর সুযোগ দিলে এ খাত থেকে অনেক বেশি রাজস্ব আদায় করতে পারবে সরকার। তাই ব্রোকারেজ লেনদেনের ওপর উৎসে কর না বাড়িয়ে আগের হারই বহাল রাখার দাবি জানিয়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) নেতারা।
রাজধানীর দিলকুশায় সিএসইর ঢাকা কার্যালয়ে আয়োজিত বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির নেতারা গতকাল রোববার এ দাবি জানান। তাঁরা বলেন, লেনদেনের ওপর করের হার বাড়ালে প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালন ব্যয় বাড়বে। আর এর চাপ গিয়ে পড়বে সাধারণ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ওপর। ফলে শেয়ারের লেনদেনে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তখন বর্ধিত হারে করারোপের পরও এ খাত থেকে রাজস্ব আদায়ে সরকার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করতে পারবে না।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সিএসইর সভাপতি ফখরুদ্দিন আলী আহমদ। এ সময় সংস্থাটির সহসভাপতি আল মারুফ খান, এ কিউ এ চৌধুরী, তারেক কামাল, সাবেক সভাপতি এম কে এম মহিউদ্দিন, পরিচালক বিজন চক্রবর্তী, আবু সৈয়দ মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ, মোহাম্মদ ফখরুদ্দিন, সিদ্দিকুর রহমান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুল্লাহ মামুন উপস্থিত ছিলেন।
ফখরুদ্দিন আলী আহমদ সামগ্রিক বিবেচনায় বাজেটকে স্বাগত জানালেও পুঁজিবাজার-সম্পর্কিত বিষয়গুলো পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, গত বাজেটে স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্যদের ওপর উৎসে কর ৬৭ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। আগামী বছর থেকে তা ৩০০ শতাংশ বাড়ানো হলে ব্রোকারেজ হাউসগুলোর সম্প্রসারণ কর্মকাণ্ড বাধাগ্রস্ত হবে।
তিনি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ওপর আরোপিত কর হার ১০ শতাংশের পরিবর্তে তিন শতাংশ নির্ধারণের কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, নিবন্ধিত কোম্পানির উদ্যোক্তা বা পরিচালকদের মূলধনি আয়ের ওপর পাঁচ শতাংশ হারে করারোপের সিদ্ধান্ত পরিচালকদের বেনামে শেয়ার ব্যবসায় উৎসাহিত করতে পারে।
সিএসইর নেতারা শেয়ারের অভিহিত মূল্যের অতিরিক্ত মূল্য বা প্রিমিয়ামের ওপর আরোপিত করেরও বিরোধিতা করেন। তাঁদের মতে, প্রিমিয়াম কোনো মুনাফা বা আয় নয়। এটি কোম্পানির মূলধন। আর মূলধনের ওপর কখনো কর ধার্য হতে পারে না। এটা করা হলে ভবিষ্যতে ভালো কোম্পানির শেয়ার বাজারে আনার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তৈরি হতে পারে।
সংবাদ সম্মেলনে শেয়ারবাজারের স্থিতিশীল উন্নয়নের স্বার্থে সরবরাহ বাড়ানোর দাবি জানান সিএসইর নেতারা। এ ক্ষেত্রে তাঁরা সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার বাজারে ছাড়ার সিদ্ধান্ত দ্রুত কার্যকর করার সুপারিশ করেন।
রাজধানীর দিলকুশায় সিএসইর ঢাকা কার্যালয়ে আয়োজিত বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির নেতারা গতকাল রোববার এ দাবি জানান। তাঁরা বলেন, লেনদেনের ওপর করের হার বাড়ালে প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালন ব্যয় বাড়বে। আর এর চাপ গিয়ে পড়বে সাধারণ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ওপর। ফলে শেয়ারের লেনদেনে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তখন বর্ধিত হারে করারোপের পরও এ খাত থেকে রাজস্ব আদায়ে সরকার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করতে পারবে না।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সিএসইর সভাপতি ফখরুদ্দিন আলী আহমদ। এ সময় সংস্থাটির সহসভাপতি আল মারুফ খান, এ কিউ এ চৌধুরী, তারেক কামাল, সাবেক সভাপতি এম কে এম মহিউদ্দিন, পরিচালক বিজন চক্রবর্তী, আবু সৈয়দ মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ, মোহাম্মদ ফখরুদ্দিন, সিদ্দিকুর রহমান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুল্লাহ মামুন উপস্থিত ছিলেন।
ফখরুদ্দিন আলী আহমদ সামগ্রিক বিবেচনায় বাজেটকে স্বাগত জানালেও পুঁজিবাজার-সম্পর্কিত বিষয়গুলো পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, গত বাজেটে স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্যদের ওপর উৎসে কর ৬৭ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। আগামী বছর থেকে তা ৩০০ শতাংশ বাড়ানো হলে ব্রোকারেজ হাউসগুলোর সম্প্রসারণ কর্মকাণ্ড বাধাগ্রস্ত হবে।
তিনি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ওপর আরোপিত কর হার ১০ শতাংশের পরিবর্তে তিন শতাংশ নির্ধারণের কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, নিবন্ধিত কোম্পানির উদ্যোক্তা বা পরিচালকদের মূলধনি আয়ের ওপর পাঁচ শতাংশ হারে করারোপের সিদ্ধান্ত পরিচালকদের বেনামে শেয়ার ব্যবসায় উৎসাহিত করতে পারে।
সিএসইর নেতারা শেয়ারের অভিহিত মূল্যের অতিরিক্ত মূল্য বা প্রিমিয়ামের ওপর আরোপিত করেরও বিরোধিতা করেন। তাঁদের মতে, প্রিমিয়াম কোনো মুনাফা বা আয় নয়। এটি কোম্পানির মূলধন। আর মূলধনের ওপর কখনো কর ধার্য হতে পারে না। এটা করা হলে ভবিষ্যতে ভালো কোম্পানির শেয়ার বাজারে আনার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তৈরি হতে পারে।
সংবাদ সম্মেলনে শেয়ারবাজারের স্থিতিশীল উন্নয়নের স্বার্থে সরবরাহ বাড়ানোর দাবি জানান সিএসইর নেতারা। এ ক্ষেত্রে তাঁরা সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার বাজারে ছাড়ার সিদ্ধান্ত দ্রুত কার্যকর করার সুপারিশ করেন।
No comments