ইরাকে নির্বাচনের তিন মাস পর পার্লামেন্ট অধিবেশন
ইরাকে সাধারণ নির্বাচনের তিন মাসের বেশি সময় পরে গতকাল সোমবার পার্লামেন্টের অধিবেশন বসেছে। ২০০৩ সালে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনীর অভিযানে একনায়ক সাদ্দাম হোসেনকে উৎখাতের পর সে দেশে এটি দ্বিতীয় পার্লামেন্ট। জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে সকালে পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের অধিবেশন শুরু হয়।
গত ৭ মার্চের নির্বাচনে কোনো দল বা জোট এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। সাবেক ইরাকি প্রধানমন্ত্রী আইয়াদ আলাবির নেতৃত্বাধীন ইরাকিয়া জোট সবচেয়ে বেশি আসন পায়। তার কাছাকাছি অবস্থানে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নুরি আল-মালিকির নেতৃত্বাধীন স্টেট অব ল জোট। ইরাকের সুপ্রিম কোর্ট নির্বাচনের এই ফলের বৈধতা ঘোষণা করার পর পার্লামেন্টের এই অধিবেশন বসেছে।
এই পার্লামেন্ট অধিবেশনটি অনেকটাই আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার জন্য। এই অধিবেশনে নির্বাচিত আইনপ্রণেতারা (এমপি) একসঙ্গে শপথ নেবেন। অধিবেশন শুরু হওয়ার একটু আগে আলাবি ও মালিকি হাত মেলান। শনিবার এই দুই নেতা একটি দীর্ঘ বৈঠক করেন।
নির্বাচনে পার্লামেন্টের ৩২৫টি আসনের মধ্যে ইরাকিয়া জোট ৯১টি, স্টেট অব ল জোট ৮৯টি, ইরাকি ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স (আইএনএ) ৭০টি ও কুর্দি দলগুলোর জোট ৫৯টি আসন পেয়েছে। চলতি মাসের শুরুতে স্টেট অব ল ও আইএনএ জানায়, তারা জোট করার ব্যাপারে রাজি হয়েছে। কিন্তু এর পরও সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ১৬৩টি আসনের চেয়ে চারটি আসন কম থাকছে তাদের। সরকার গঠনে দেরি হলে নতুন পার্লামেন্টের স্পিকার এবং দেশের নতুন প্রধানমন্ত্রী ও প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পিছিয়ে যেতে পারে।
গত ৭ মার্চের নির্বাচনে কোনো দল বা জোট এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। সাবেক ইরাকি প্রধানমন্ত্রী আইয়াদ আলাবির নেতৃত্বাধীন ইরাকিয়া জোট সবচেয়ে বেশি আসন পায়। তার কাছাকাছি অবস্থানে রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নুরি আল-মালিকির নেতৃত্বাধীন স্টেট অব ল জোট। ইরাকের সুপ্রিম কোর্ট নির্বাচনের এই ফলের বৈধতা ঘোষণা করার পর পার্লামেন্টের এই অধিবেশন বসেছে।
এই পার্লামেন্ট অধিবেশনটি অনেকটাই আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার জন্য। এই অধিবেশনে নির্বাচিত আইনপ্রণেতারা (এমপি) একসঙ্গে শপথ নেবেন। অধিবেশন শুরু হওয়ার একটু আগে আলাবি ও মালিকি হাত মেলান। শনিবার এই দুই নেতা একটি দীর্ঘ বৈঠক করেন।
নির্বাচনে পার্লামেন্টের ৩২৫টি আসনের মধ্যে ইরাকিয়া জোট ৯১টি, স্টেট অব ল জোট ৮৯টি, ইরাকি ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স (আইএনএ) ৭০টি ও কুর্দি দলগুলোর জোট ৫৯টি আসন পেয়েছে। চলতি মাসের শুরুতে স্টেট অব ল ও আইএনএ জানায়, তারা জোট করার ব্যাপারে রাজি হয়েছে। কিন্তু এর পরও সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ১৬৩টি আসনের চেয়ে চারটি আসন কম থাকছে তাদের। সরকার গঠনে দেরি হলে নতুন পার্লামেন্টের স্পিকার এবং দেশের নতুন প্রধানমন্ত্রী ও প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পিছিয়ে যেতে পারে।
No comments