ইরাকে আল-কায়েদার ৮০ শতাংশ নেতাকে আটক বা হত্যা করা হয়েছে
যুক্তরাষ্ট্র দাবি করেছে, গত তিন মাসে ইরাকে আল-কায়েদার প্রায় ৮০ শতাংশ নেতাকে হয় আটক অথবা হত্যা করা হয়েছে। গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর সদর দপ্তর পেন্টাগনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন ইরাকে মার্কিন বাহিনীর শীর্ষ অধিনায়ক জেনারেল রে অদিয়ের্নো।
জেনারেল অদিয়ের্নো বলেন, ইরাকে জঙ্গিগোষ্ঠীটির ৪২ জন নেতার মধ্যে এখন খুব বেশি হলে আটজন সক্রিয় আছেন। তবে এ জন্য আত্মতুষ্টিতে ভোগার সুযোগ নেই। তিনি বলেন, এত বড় ধাক্কা সামলেও আল-কায়েদা সেখানে পুনর্গঠিত হওয়ার চেষ্টা করছে এবং আগামী বছরগুলোতেও বড় ধরনের সমস্যা হয়ে থাকবে তারা।
মার্কিন এই জেনারেল আরও জানান, ২০০৩ সালে ইরাক আক্রমণের পর সেখানে মার্কিন সেনাদের এ বছরই সবচেয়ে কম হামলার মুখোমুখি হতে হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমার কাছে ২০১০ সালের প্রথম পাঁচ মাসের পরিসংখ্যান রয়েছে। এতে দেখা যাচ্ছে, ইরাকে এখন মার্কিন সেনাদের বিরুদ্ধে হামলা ও তাদের আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা সর্বনিম্ন অবস্থানে রয়েছে।’
যুক্তরাষ্ট্র ও ইরাকের নিরাপত্তা বাহিনীর যৌথ অভিযানে আল-কায়েদার পুনর্গঠন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে উল্লেখ করে জেনারেল অদিয়ের্নো দাবি করেন, শতকরা ৯৯ দশমিক ৯ ভাগ ইরাকি আল-কায়েদাকে প্রত্যাখ্যান করেছে। ইরাকের নিরাপত্তা পরিস্থিতিরও ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে।
অদিয়ের্নো সতর্ক করেন, ‘এখনো ইরাকে আল-কায়েদার বেশ কয়েকজন খুবই বিপজ্জনক ব্যক্তি রয়েছেন। তাঁরা দলের মাঝারি বা নিচু পর্যায়ের নেতা। আমরা চাই না তাঁরা শীর্ষ নেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার সুযোগ পান।’
গত মাসে আল-কায়েদার বাগদাদ শাখার সামরিক প্রধান আবু আবদুল্লাহকে গ্রেপ্তার করে ইরাকি নিরাপত্তা বাহিনী। তারা একই শাখার আততায়ী হামলাকারীদের নেতা মোহাম্মদ নূরি মাতার ইয়াসিন আল-আবাদিকেও গ্রেপ্তার করে। এ ছাড়া এপ্রিল মাসে আল-কায়েদার রাজনৈতিক শাখার নেতা আবু ওমর আল-বাগদাদি ও আবু আইয়ুব আল-মাসরি যৌথ অভিযানে নিহত হন।
আল-কায়েদার বিরুদ্ধে এই সাফল্যের জন্য জেনারেল অদিয়ের্নো ইরাকি নিরাপত্তা বাহিনীকে কৃতিত্ব দেন। তিনি বলেন, ‘ইরাকিরাই এখন দেশের বেশির ভাগ অংশে নিরাপত্তা রক্ষায় নেতৃত্বে রয়েছে। দেশের নিরাপত্তার পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য তারা আরও বেশি প্রস্তুত হয়ে উঠছে।’
জেনারেল অদিয়ের্নো বলেন, তিনি আত্মবিশ্বাসী, আগামী তিন মাসের মধ্যে নিরাপদেই ইরাকে মার্কিন সেনার সংখ্যা ৫০ হাজারে নামিয়ে আনা সম্ভব হবে।
জেনারেল অদিয়ের্নো বলেন, ইরাকে জঙ্গিগোষ্ঠীটির ৪২ জন নেতার মধ্যে এখন খুব বেশি হলে আটজন সক্রিয় আছেন। তবে এ জন্য আত্মতুষ্টিতে ভোগার সুযোগ নেই। তিনি বলেন, এত বড় ধাক্কা সামলেও আল-কায়েদা সেখানে পুনর্গঠিত হওয়ার চেষ্টা করছে এবং আগামী বছরগুলোতেও বড় ধরনের সমস্যা হয়ে থাকবে তারা।
মার্কিন এই জেনারেল আরও জানান, ২০০৩ সালে ইরাক আক্রমণের পর সেখানে মার্কিন সেনাদের এ বছরই সবচেয়ে কম হামলার মুখোমুখি হতে হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমার কাছে ২০১০ সালের প্রথম পাঁচ মাসের পরিসংখ্যান রয়েছে। এতে দেখা যাচ্ছে, ইরাকে এখন মার্কিন সেনাদের বিরুদ্ধে হামলা ও তাদের আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা সর্বনিম্ন অবস্থানে রয়েছে।’
যুক্তরাষ্ট্র ও ইরাকের নিরাপত্তা বাহিনীর যৌথ অভিযানে আল-কায়েদার পুনর্গঠন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে উল্লেখ করে জেনারেল অদিয়ের্নো দাবি করেন, শতকরা ৯৯ দশমিক ৯ ভাগ ইরাকি আল-কায়েদাকে প্রত্যাখ্যান করেছে। ইরাকের নিরাপত্তা পরিস্থিতিরও ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে।
অদিয়ের্নো সতর্ক করেন, ‘এখনো ইরাকে আল-কায়েদার বেশ কয়েকজন খুবই বিপজ্জনক ব্যক্তি রয়েছেন। তাঁরা দলের মাঝারি বা নিচু পর্যায়ের নেতা। আমরা চাই না তাঁরা শীর্ষ নেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার সুযোগ পান।’
গত মাসে আল-কায়েদার বাগদাদ শাখার সামরিক প্রধান আবু আবদুল্লাহকে গ্রেপ্তার করে ইরাকি নিরাপত্তা বাহিনী। তারা একই শাখার আততায়ী হামলাকারীদের নেতা মোহাম্মদ নূরি মাতার ইয়াসিন আল-আবাদিকেও গ্রেপ্তার করে। এ ছাড়া এপ্রিল মাসে আল-কায়েদার রাজনৈতিক শাখার নেতা আবু ওমর আল-বাগদাদি ও আবু আইয়ুব আল-মাসরি যৌথ অভিযানে নিহত হন।
আল-কায়েদার বিরুদ্ধে এই সাফল্যের জন্য জেনারেল অদিয়ের্নো ইরাকি নিরাপত্তা বাহিনীকে কৃতিত্ব দেন। তিনি বলেন, ‘ইরাকিরাই এখন দেশের বেশির ভাগ অংশে নিরাপত্তা রক্ষায় নেতৃত্বে রয়েছে। দেশের নিরাপত্তার পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য তারা আরও বেশি প্রস্তুত হয়ে উঠছে।’
জেনারেল অদিয়ের্নো বলেন, তিনি আত্মবিশ্বাসী, আগামী তিন মাসের মধ্যে নিরাপদেই ইরাকে মার্কিন সেনার সংখ্যা ৫০ হাজারে নামিয়ে আনা সম্ভব হবে।
No comments