‘বীর’ ইউনুসের আরেক জয়
বীর পাঠানের রক্ত তাঁর শরীরে। শেষ রক্তবিন্দু নিয়ে লড়াই করে তবেই পরাজয় মেনে নেন। তবে এই দৃঢ়তা বেশির ভাগ সময় জয়ই এনে দেয় পাঠানদের। ইউনুস খানের জয় হলো আরও একবার। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) করা অনির্দিষ্টকালের নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে আদালতে গিয়েছিলেন। সেই মামলা জিতলেন সাবেক অধিনায়ক। তাঁর ওপর থেকে নিষিধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ইংল্যান্ড সফরেই দলে ফিরতে পারেন তিনি। অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদিও সে রকমই আভাস দিয়েছেন।
গত মার্চে ইউনুসসহ সাত ক্রিকেটারকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি ও অর্থদণ্ড দেয় পিসিবি। এর মধ্যে মোহান্মদ ইউসুফ ও ইউনুসকে দেওয়া হয় আজীবন নিষেধাজ্ঞা। অভিযোগ ছিল, অন্তঃকলহের মাধ্যমে এই দুজন দলে বিভেদ সৃষ্টি করেছেন। ইউসুফ এর পরই অবসর নিয়ে নেন। কিন্তু ‘অন্যায় সিদ্ধান্ত মাথা পেতে নেব না’ ঘোষণা দিয়ে আদালতে যান ইউনুস।
মাঝখানে পিসিবির পক্ষ থেকে সমঝোতা প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছিল। বলা হয়েছিল, ইউনুস মামলা তুলে নিলে নিষেধাজ্ঞাও তুলে নেওয়া হবে। কিন্তু তখনো অটল ছিলেন ইউনুস। বলেছিলেন, মামলা জিতে তবেই ফিরবেন। এই ‘গোঁয়ার্তুমি’র কারণেই হয়তো প্রাথমিক দলে থেকেও শেষ পর্যন্ত এশিয়া কাপের ১৫ জনের চূড়ান্ত দলে জায়গা হয়নি তাঁর। তবে শেষ পর্যন্ত জয় তাঁরই হলো।
আদালতে যাবেন—এমন হুংকার দিয়েছিলেন শাস্তি পাওয়া সাত ক্রিকেটারের প্রায় প্রত্যেকেই। কিন্তু পিসিবির সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ করতে চাননি বলে অন্যরা সরে এসেছিলেন। সমঝোতার রাস্তাই বেছে নিয়েছেন তাঁরা। এরই মধ্যে পিসিবিও তাঁদের শাস্তির মেয়াদ কমিয়েছে। গত সপ্তাহে শোয়েব মালিকের এক বছরের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়। কমানো হয় আকমল ভাইদের শাস্তির মেয়াদও। আফ্রিদির অর্থদণ্ড কমানো হয়েছে। আর ইউনুস তো ফিরলেন লড়াই করে।
পিসিবি অবশ্য আদালতের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে বলেছে, গুরুত্বপূর্ণ ইংল্যান্ড সফরে ইউনুসকে বিবেচনা করা হবে।
গত মার্চে ইউনুসসহ সাত ক্রিকেটারকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি ও অর্থদণ্ড দেয় পিসিবি। এর মধ্যে মোহান্মদ ইউসুফ ও ইউনুসকে দেওয়া হয় আজীবন নিষেধাজ্ঞা। অভিযোগ ছিল, অন্তঃকলহের মাধ্যমে এই দুজন দলে বিভেদ সৃষ্টি করেছেন। ইউসুফ এর পরই অবসর নিয়ে নেন। কিন্তু ‘অন্যায় সিদ্ধান্ত মাথা পেতে নেব না’ ঘোষণা দিয়ে আদালতে যান ইউনুস।
মাঝখানে পিসিবির পক্ষ থেকে সমঝোতা প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছিল। বলা হয়েছিল, ইউনুস মামলা তুলে নিলে নিষেধাজ্ঞাও তুলে নেওয়া হবে। কিন্তু তখনো অটল ছিলেন ইউনুস। বলেছিলেন, মামলা জিতে তবেই ফিরবেন। এই ‘গোঁয়ার্তুমি’র কারণেই হয়তো প্রাথমিক দলে থেকেও শেষ পর্যন্ত এশিয়া কাপের ১৫ জনের চূড়ান্ত দলে জায়গা হয়নি তাঁর। তবে শেষ পর্যন্ত জয় তাঁরই হলো।
আদালতে যাবেন—এমন হুংকার দিয়েছিলেন শাস্তি পাওয়া সাত ক্রিকেটারের প্রায় প্রত্যেকেই। কিন্তু পিসিবির সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ করতে চাননি বলে অন্যরা সরে এসেছিলেন। সমঝোতার রাস্তাই বেছে নিয়েছেন তাঁরা। এরই মধ্যে পিসিবিও তাঁদের শাস্তির মেয়াদ কমিয়েছে। গত সপ্তাহে শোয়েব মালিকের এক বছরের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়। কমানো হয় আকমল ভাইদের শাস্তির মেয়াদও। আফ্রিদির অর্থদণ্ড কমানো হয়েছে। আর ইউনুস তো ফিরলেন লড়াই করে।
পিসিবি অবশ্য আদালতের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে বলেছে, গুরুত্বপূর্ণ ইংল্যান্ড সফরে ইউনুসকে বিবেচনা করা হবে।
No comments