‘সমন্বয়কারী কর্মকর্তা’ বেকহাম
ইংল্যান্ড দলের সঙ্গে রাস্টেনবার্গের বেস ক্যাম্পে পৌঁছে গেছেন। ছবি-টবিও পাওয়া যাচ্ছে—দলের সঙ্গে অনুশীলন করছেন ডেভিড বেকহাম। কিন্তু তাঁর ভূমিকাটা কী?
বিশ্বকাপের জন্য না হলেও সংবাদমাধ্যমের জন্য এটাই এখন ‘কোটি টাকার প্রশ্ন’। তিনি খেলবেন না, কোচিং করাবেন না; সাবেক ইংলিশ অধিনায়ক দক্ষিণ আফ্রিকায় তাহলে করবেনটা কী? প্রশ্নটার একটা জবাব দিয়েছেন ক্যাপেলো। পরিষ্কার করে বেকহামের পদের কোনো নাম বলেননি। তবে কাজের যে বর্ণনা দিয়েছেন, তাতে বেকহামকে ‘সমন্বয়কারী কর্মকর্তা’ বলে চালিয়ে দেওয়া যায়।
সাংবাদিকদের দফায় দফায় প্রশ্নের মুখে ক্যাপেলো বেকহামের বিশ্বকাপ ভূমিকা সম্পর্কে বলছেন, ‘ও দলে থাকবে। কিন্তু ও কোচ না, ও খেলোয়াড়ও না। ও হচ্ছে কোচিং-দল ও খেলোয়াড়দের মধ্যে সমন্বয়কারী। আমাদের জন্য এটাই গুরুত্বপূর্ণ যে ও এখানে আছে; ছুটি কাটাতে নয়, খেলোয়াড়দের সঙ্গেই আছে। ও আমাদের প্রতি মুহূর্তে উপকার করতে পারবে।’
সেই উপকারটা কী রকম, তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছে কিছু সংবাদমাধ্যম। তাদের খবর অনুযায়ী, বেকহামের কাজ হবে, প্রতিদিন খেলোয়াড়দের অনুশীলনে ও খেলায় চোখ রেখে তাদের সম্পর্কে কোচকে একটা রিপোর্ট দেওয়া। আবার কোনো খেলোয়াড় ম্যানেজমেন্টকে কোনো কথা বলতে চাইলে, সেটা বেকহামকে বললেই হবে। তিনি সেটা দলের মহাপরিচালক ফ্রাঙ্কো বালদিনিকে পৌঁছে দেবেন।
অবশ্য বেকহামের এই ‘অনির্দিষ্ট’ পরিচয়ে এসি মিলানের হয়ে খেলতে গিয়ে ইনজুরিতে পড়া এই তারকা মানসিক সংকটে পড়তে পারেন বলে অনেকে অনুমান করছেন। সমালোচকেরা বলছেন, পুরো ব্যাপারটিতে বেকহাম নিজেকে অবাঞ্ছিত মনে করতে পারেন।
এক বাক্যে এসব সমালোচনার জবাব দিয়েছেন ক্যাপেলো, ‘বেকহাম থাকা গুরুত্বপূর্ণ এই কারণে যে, ও ইংল্যান্ডের প্রতীক।’
বিশ্বকাপের জন্য না হলেও সংবাদমাধ্যমের জন্য এটাই এখন ‘কোটি টাকার প্রশ্ন’। তিনি খেলবেন না, কোচিং করাবেন না; সাবেক ইংলিশ অধিনায়ক দক্ষিণ আফ্রিকায় তাহলে করবেনটা কী? প্রশ্নটার একটা জবাব দিয়েছেন ক্যাপেলো। পরিষ্কার করে বেকহামের পদের কোনো নাম বলেননি। তবে কাজের যে বর্ণনা দিয়েছেন, তাতে বেকহামকে ‘সমন্বয়কারী কর্মকর্তা’ বলে চালিয়ে দেওয়া যায়।
সাংবাদিকদের দফায় দফায় প্রশ্নের মুখে ক্যাপেলো বেকহামের বিশ্বকাপ ভূমিকা সম্পর্কে বলছেন, ‘ও দলে থাকবে। কিন্তু ও কোচ না, ও খেলোয়াড়ও না। ও হচ্ছে কোচিং-দল ও খেলোয়াড়দের মধ্যে সমন্বয়কারী। আমাদের জন্য এটাই গুরুত্বপূর্ণ যে ও এখানে আছে; ছুটি কাটাতে নয়, খেলোয়াড়দের সঙ্গেই আছে। ও আমাদের প্রতি মুহূর্তে উপকার করতে পারবে।’
সেই উপকারটা কী রকম, তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছে কিছু সংবাদমাধ্যম। তাদের খবর অনুযায়ী, বেকহামের কাজ হবে, প্রতিদিন খেলোয়াড়দের অনুশীলনে ও খেলায় চোখ রেখে তাদের সম্পর্কে কোচকে একটা রিপোর্ট দেওয়া। আবার কোনো খেলোয়াড় ম্যানেজমেন্টকে কোনো কথা বলতে চাইলে, সেটা বেকহামকে বললেই হবে। তিনি সেটা দলের মহাপরিচালক ফ্রাঙ্কো বালদিনিকে পৌঁছে দেবেন।
অবশ্য বেকহামের এই ‘অনির্দিষ্ট’ পরিচয়ে এসি মিলানের হয়ে খেলতে গিয়ে ইনজুরিতে পড়া এই তারকা মানসিক সংকটে পড়তে পারেন বলে অনেকে অনুমান করছেন। সমালোচকেরা বলছেন, পুরো ব্যাপারটিতে বেকহাম নিজেকে অবাঞ্ছিত মনে করতে পারেন।
এক বাক্যে এসব সমালোচনার জবাব দিয়েছেন ক্যাপেলো, ‘বেকহাম থাকা গুরুত্বপূর্ণ এই কারণে যে, ও ইংল্যান্ডের প্রতীক।’
No comments