ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা
গত পাঁচ বছরে ভারতজুড়ে ১০টিরও বেশি বড় ধরনের ক্রমিক বোমা হামলার জন্য দায়ী ভয়ংকর সন্ত্রাসী সংগঠন ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনকে (আইএম) গত শুক্রবার সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে ঘোষণা করে নিষিদ্ধ করেছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি উদ্ধৃত করে গণমাধ্যমের খবরে এ কথা বলা হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে খবরে বলা হয়, ‘আইএম নিষিদ্ধঘোষিত স্টুডেন্ট ইসলামিক মুভমেন্ট ইন ইন্ডিয়া (সিমি) ও পাকিস্তানভিত্তিক লস্কর-ই-তাইয়েবার ছায়া সংগঠন। পাকিস্তানের আইএসআই গোষ্ঠীটিকে সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।’ আইএম নিষিদ্ধ করার ফলে দেশটিতে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনের সংখ্যা ৩৫ ছাড়িয়ে গেল। নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনের তালিকায় আল-কায়েদা, এলটিটিই, জৈশ-ই-মোহাম্মদ, হিজবুল মুজাহিদিন, সিপিআই-মাওবাদী ও উলফার নাম রয়েছে।
দিল্লি, উত্তর প্রদেশ, ব্যাঙ্গালুরু ও মুম্বাইয়ে ক্রমিক বোমা হামলার সঙ্গে আইএম জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে। ২০০৫ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি বেনারস শহরে বোমা হামলার পর সবার দৃষ্টিতে আসে গোষ্ঠীটি। ওই বোমা হামলায় আটজন আহত হন।
২০০৫ সালে রাজধানী দিল্লিতে দেওয়ানি উৎসবের প্রাক্কালে বোমা হামলাকে আইএমের চালানো সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলা হিসেবে ধরে নেওয়া হয়। ওই হামলায় ৬৬ জন প্রাণ হারান।
সিমির নেতৃত্বে বিভক্তির পর আইএম গঠিত হয়েছিল বলে বলা হয়ে থাকে। সিমির নেতৃত্বে দুটি ধারা ছিল। এক পক্ষের নেতৃত্বে ছিলেন সফদার নাগোরি। অপর পক্ষের নেতৃত্বে ছিলেন সিমির সাবেক প্রধান সমন্বয়কারী মোহাম্মদ ইসলাম।
খবরে বলা হয়, ২০০২ সালে গুজরাটে গোধরা কাণ্ডের পর দুই পক্ষ আলাদা হয়ে যায়। সিমির কট্টরপন্থী অংশটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়। যা তাৎক্ষণিকভাবে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের সমর্থন লাভ করে।
২০০৫ সালে বেনারসে হামলার দায়িত্ব স্বীকার করে প্রথমবারের মতো নিজেদের উপস্থিতির জানান দেয় আইএম। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মতে, বর্তমানে আইএমের নেতৃত্বে রয়েছে ইকবাল ভাটকাল।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে খবরে বলা হয়, ‘আইএম নিষিদ্ধঘোষিত স্টুডেন্ট ইসলামিক মুভমেন্ট ইন ইন্ডিয়া (সিমি) ও পাকিস্তানভিত্তিক লস্কর-ই-তাইয়েবার ছায়া সংগঠন। পাকিস্তানের আইএসআই গোষ্ঠীটিকে সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।’ আইএম নিষিদ্ধ করার ফলে দেশটিতে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনের সংখ্যা ৩৫ ছাড়িয়ে গেল। নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনের তালিকায় আল-কায়েদা, এলটিটিই, জৈশ-ই-মোহাম্মদ, হিজবুল মুজাহিদিন, সিপিআই-মাওবাদী ও উলফার নাম রয়েছে।
দিল্লি, উত্তর প্রদেশ, ব্যাঙ্গালুরু ও মুম্বাইয়ে ক্রমিক বোমা হামলার সঙ্গে আইএম জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে। ২০০৫ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি বেনারস শহরে বোমা হামলার পর সবার দৃষ্টিতে আসে গোষ্ঠীটি। ওই বোমা হামলায় আটজন আহত হন।
২০০৫ সালে রাজধানী দিল্লিতে দেওয়ানি উৎসবের প্রাক্কালে বোমা হামলাকে আইএমের চালানো সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলা হিসেবে ধরে নেওয়া হয়। ওই হামলায় ৬৬ জন প্রাণ হারান।
সিমির নেতৃত্বে বিভক্তির পর আইএম গঠিত হয়েছিল বলে বলা হয়ে থাকে। সিমির নেতৃত্বে দুটি ধারা ছিল। এক পক্ষের নেতৃত্বে ছিলেন সফদার নাগোরি। অপর পক্ষের নেতৃত্বে ছিলেন সিমির সাবেক প্রধান সমন্বয়কারী মোহাম্মদ ইসলাম।
খবরে বলা হয়, ২০০২ সালে গুজরাটে গোধরা কাণ্ডের পর দুই পক্ষ আলাদা হয়ে যায়। সিমির কট্টরপন্থী অংশটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়। যা তাৎক্ষণিকভাবে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের সমর্থন লাভ করে।
২০০৫ সালে বেনারসে হামলার দায়িত্ব স্বীকার করে প্রথমবারের মতো নিজেদের উপস্থিতির জানান দেয় আইএম। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মতে, বর্তমানে আইএমের নেতৃত্বে রয়েছে ইকবাল ভাটকাল।
No comments