পর্যবেক্ষকের খোঁজ নেই
লর্ডস টেস্টের তৃতীয় দিন স্টেডিয়াম এলাকায় সস্ত্রীক ফিশ অ্যান্ড চিপস খেতে দেখা গেছে তাঁকে। ইংল্যান্ড সফরে দলের সঙ্গে পর্যবেক্ষকের ‘গুরুদায়িত্ব’ পালন করতে আসা বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড পরিচালক ইমতিয়াজ শামসুল হুদা (কিসলু) এর পর থেকে একরকম লাপাত্তাই হয়ে আছেন। লর্ডস টেস্টের পঞ্চম দিন তিনি ইংল্যান্ড থেকে কানাডা চলে গেছেন শোনা গেলেও দলের কেউই তা নিশ্চিত করতে পারেননি। কেউই জানেন না, কোথায় আছেন তিনি?
বিদেশ সফরে দলের সঙ্গে পর্যবেক্ষক পাঠানো নিয়ে প্রতিবারই প্রশ্ন ওঠে এবং প্রতিবারই বোর্ড ব্যাখ্যা দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করে, বিদেশে পর্যবেক্ষক পাঠানো কতটা জরুরি। পূর্বসূরিদের মতো এবার শামসুলও প্রমাণ করলেন, ‘পর্যবেক্ষক’দের বিদেশ পাঠাতে এই বোর্ড হয় জেনেশুনেই মিথ্যে বলছে অথবা কোনটা জরুরি আর কোনটা জরুরি নয়, সেটা বোঝারই সামর্থ্য নেই তাদের।
দলের সঙ্গে পর্যবেক্ষক পাঠানো নিয়ে সাম্প্রতিক সমালোচনার জবাবে বোর্ড সভাপতি বলেছিলেন, এখন থেকে পর্যবেক্ষকদের কাজও নাকি পর্যবেক্ষণ করা হবে। তা শামসুল হুদা সাহেব সেই সুযোগ দিলে তো! বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাঁদের সঙ্গে পর্যবেক্ষকের বলতে গেলে দেখাই হয়নি, তিনি পর্যবেক্ষণ করবেন কী? আর দলনেতা জালাল ইউনুস তো পর্যবেক্ষকের বর্তমান অবস্থান সম্পর্কেই নিশ্চিত নন, ‘ম্যানচেস্টার আসার পরে ওনার সঙ্গে আমার দেখা হয়নি। জানি না, উনি কোথায় আছেন। শুনেছি লর্ডস টেস্টের শেষ দিন তিনি লন্ডন থেকেই সস্ত্রীক কানাডা চলে গেছেন। তবে আমাকে জানিয়ে যাননি।’
দলনেতা জানেন না পর্যবেক্ষক হয়ে আসা তাঁর সহযোগী বোর্ড পরিচালক কোথায় আছেন! ‘পর্যবেক্ষকের’ ছদ্মবেশে বিদেশে বেড়াতে এসে বোর্ড পরিচালক সিরিজ শেষ না হতেই চলে গেলেন আরেক মহাদেশে। আর ‘কমিটমেন্ট’ দেখানোর দায়টা পড়ে থাকল শুধু ক্রিকেটারদের জন্য!
ক্রিকেটারদের কমিটমেন্ট নিয়ে প্রশ্ন তোলার আগে আয়নায় নিজেদের মুখও কি দেখেন বোর্ড পরিচালকেরা?
বিদেশ সফরে দলের সঙ্গে পর্যবেক্ষক পাঠানো নিয়ে প্রতিবারই প্রশ্ন ওঠে এবং প্রতিবারই বোর্ড ব্যাখ্যা দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করে, বিদেশে পর্যবেক্ষক পাঠানো কতটা জরুরি। পূর্বসূরিদের মতো এবার শামসুলও প্রমাণ করলেন, ‘পর্যবেক্ষক’দের বিদেশ পাঠাতে এই বোর্ড হয় জেনেশুনেই মিথ্যে বলছে অথবা কোনটা জরুরি আর কোনটা জরুরি নয়, সেটা বোঝারই সামর্থ্য নেই তাদের।
দলের সঙ্গে পর্যবেক্ষক পাঠানো নিয়ে সাম্প্রতিক সমালোচনার জবাবে বোর্ড সভাপতি বলেছিলেন, এখন থেকে পর্যবেক্ষকদের কাজও নাকি পর্যবেক্ষণ করা হবে। তা শামসুল হুদা সাহেব সেই সুযোগ দিলে তো! বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাঁদের সঙ্গে পর্যবেক্ষকের বলতে গেলে দেখাই হয়নি, তিনি পর্যবেক্ষণ করবেন কী? আর দলনেতা জালাল ইউনুস তো পর্যবেক্ষকের বর্তমান অবস্থান সম্পর্কেই নিশ্চিত নন, ‘ম্যানচেস্টার আসার পরে ওনার সঙ্গে আমার দেখা হয়নি। জানি না, উনি কোথায় আছেন। শুনেছি লর্ডস টেস্টের শেষ দিন তিনি লন্ডন থেকেই সস্ত্রীক কানাডা চলে গেছেন। তবে আমাকে জানিয়ে যাননি।’
দলনেতা জানেন না পর্যবেক্ষক হয়ে আসা তাঁর সহযোগী বোর্ড পরিচালক কোথায় আছেন! ‘পর্যবেক্ষকের’ ছদ্মবেশে বিদেশে বেড়াতে এসে বোর্ড পরিচালক সিরিজ শেষ না হতেই চলে গেলেন আরেক মহাদেশে। আর ‘কমিটমেন্ট’ দেখানোর দায়টা পড়ে থাকল শুধু ক্রিকেটারদের জন্য!
ক্রিকেটারদের কমিটমেন্ট নিয়ে প্রশ্ন তোলার আগে আয়নায় নিজেদের মুখও কি দেখেন বোর্ড পরিচালকেরা?
No comments