পাকিস্তানকে সেমিতে তুলল ইংল্যান্ড
সেমিফাইনাল আগেই নিশ্চিত করেছিল ইংল্যান্ড। তাই তাদের জন্য ম্যাচটি নিছক আনুষ্ঠানিকতার হলেও নিউজিল্যান্ডের জন্য ছিল বাঁচা-মরার লড়াই। যে লড়াইয়ে ৩ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে পড়ল ড্যানিয়েল ভেট্টোরির দল। আর তাদের পরাজয়ে কপাল খুলল পাকিস্তানের। নিউজিল্যান্ডের সমান ২ পয়েন্ট নিয়েও শ্রেয়তর রান রেটের ভিত্তিতে শেষ চারে উঠে গেছে গতবারের চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান।
সেন্ট লুসিয়ায় কাল টস জেতা নিউজিল্যান্ড প্রথমে ব্যাট করে ৬ উইকেটে করে ১৪৯ রান। যা ৫ বল হাতে রেখেই ৭ উইকেটে টপকে যায় ইংল্যান্ড।
বেন্ডন ম্যাককালাম (৩৩) ও জেসি রাইডার (৯) উদ্বোধনী জুটিতে ৩০ রান এনে দিয়েছিলেন নিউজিল্যান্ডকে। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে অ্যারন রেমন্ডকে (১৬) নিয়ে ম্যাককালাম করেন ২৯ রান। ১ উইকেটে ৫৯ থেকে নিউজিল্যান্ড একপর্যায়ে হয়ে যায় ৩ উইকেটে ৬৫। এ অবস্থায় নিউজিল্যান্ডকে পথ দেখান রস টেলর। স্কট স্টাইরিসকে (৩১) নিয়ে চতুর্থ উইকেটে ৬২ রানের জুটি গড়া টেলর ৩৩ বলে ২টি ছয়ে করেন সর্বোচ্চ ৪৪ রান।
ইংল্যান্ড ৬৬ রানে হারিয়ে ফেলে ৪ উইকেটে। পঞ্চম উইকেটে লুক রাইট ও এউইন মরগানের ৫২ রানের জুটি এই ব্যাটিং বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে দলকে। মরগান সর্বোচ্চ ৪০ রান করেন। ৪টি চার ও ১টি ছয়ে ৩৪ বলে সর্বোচ্চ ৪০ রান করেন মরগান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: নিউজিল্যান্ড: ২০ ওভারে ১৪৯/৬ (ম্যাককালাম ৩৩, রাইডার ৯, রেমন্ড ১৬, টেলর ৪৪, স্টাইরিস ৩১, হপকিন্স ১, নাথান ম্যাককালাম ৩*, ভেট্টোরি ৪*; ব্রেসনান ১/২০, সাইডবটম ১/৩৫, ব্রড ২/৩৩, সোয়ান ২/৩১, হার্ডি ০/২৫)।
ইংল্যান্ড: ১৯.১ ওভারে ১৫৩/৭ (কিসওয়েটার ১৫, লাম্ব ৩২, বোপারা ৯, কলিংউড ৩, মরগান ৪০, রাইট ২৪, ব্রেসনান ২৩*, ইয়ার্ডি ০, সোয়ান ১*; নাথান ম্যাককালাম ১/৩৭, বন্ড ২/২৯, মিলস ১/৩২, ভেট্টোরি ১/২৪, স্টাইরিস ২/১৬, বাটলার ০/১০)।
ফল: ইংল্যান্ড ৩ উইকেটে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: টিম ব্রেসনান।
সেন্ট লুসিয়ায় কাল টস জেতা নিউজিল্যান্ড প্রথমে ব্যাট করে ৬ উইকেটে করে ১৪৯ রান। যা ৫ বল হাতে রেখেই ৭ উইকেটে টপকে যায় ইংল্যান্ড।
বেন্ডন ম্যাককালাম (৩৩) ও জেসি রাইডার (৯) উদ্বোধনী জুটিতে ৩০ রান এনে দিয়েছিলেন নিউজিল্যান্ডকে। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে অ্যারন রেমন্ডকে (১৬) নিয়ে ম্যাককালাম করেন ২৯ রান। ১ উইকেটে ৫৯ থেকে নিউজিল্যান্ড একপর্যায়ে হয়ে যায় ৩ উইকেটে ৬৫। এ অবস্থায় নিউজিল্যান্ডকে পথ দেখান রস টেলর। স্কট স্টাইরিসকে (৩১) নিয়ে চতুর্থ উইকেটে ৬২ রানের জুটি গড়া টেলর ৩৩ বলে ২টি ছয়ে করেন সর্বোচ্চ ৪৪ রান।
ইংল্যান্ড ৬৬ রানে হারিয়ে ফেলে ৪ উইকেটে। পঞ্চম উইকেটে লুক রাইট ও এউইন মরগানের ৫২ রানের জুটি এই ব্যাটিং বিপর্যয় কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে দলকে। মরগান সর্বোচ্চ ৪০ রান করেন। ৪টি চার ও ১টি ছয়ে ৩৪ বলে সর্বোচ্চ ৪০ রান করেন মরগান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: নিউজিল্যান্ড: ২০ ওভারে ১৪৯/৬ (ম্যাককালাম ৩৩, রাইডার ৯, রেমন্ড ১৬, টেলর ৪৪, স্টাইরিস ৩১, হপকিন্স ১, নাথান ম্যাককালাম ৩*, ভেট্টোরি ৪*; ব্রেসনান ১/২০, সাইডবটম ১/৩৫, ব্রড ২/৩৩, সোয়ান ২/৩১, হার্ডি ০/২৫)।
ইংল্যান্ড: ১৯.১ ওভারে ১৫৩/৭ (কিসওয়েটার ১৫, লাম্ব ৩২, বোপারা ৯, কলিংউড ৩, মরগান ৪০, রাইট ২৪, ব্রেসনান ২৩*, ইয়ার্ডি ০, সোয়ান ১*; নাথান ম্যাককালাম ১/৩৭, বন্ড ২/২৯, মিলস ১/৩২, ভেট্টোরি ১/২৪, স্টাইরিস ২/১৬, বাটলার ০/১০)।
ফল: ইংল্যান্ড ৩ উইকেটে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: টিম ব্রেসনান।
No comments