হারালো জীবনের আটটি বছর, ভাঙল সংসার
ঝাও জুওহাইয়ের সঙ্গে পাওনা টাকা নিয়ে বিরোধ ছিল একই গ্রামের ঝাও ঝেনশাংয়ের। একপর্যায়ে দুজনের মারামারি হয়। তারপর নিখোঁজ হন ঝেনশাং। এর মধ্যে একটি মাথাহীন লাশ উদ্ধার হয়ে বাধিয়ে দেয় বিপত্তি। লাশটি নিখোঁজ ঝেনশাংয়ের বলে শনাক্ত করা হয়। তাঁকে খুন করার দায় গিয়ে চাপে জুওহাইয়ের ওপর। পুলিশের বেদম পিটুনি সইতে না পেরে একপর্যায়ে খুনের কথা তিনি স্বীকার করেন। জুওহাইকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত প্রথমে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। পরে শাস্তি কমিয়ে ২৯ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। তারপর শুরু হয় তাঁর কারাবাস। গত মাসে ঝেনশাং সশরীরে ফিরে এলে ঘটনা নাটকীয় মোড় নেয়। বাতিল হয়ে যায় জুওহাইয়ের দণ্ডাদেশ। চীনের হেনান প্রদেশের ঝেচেং জেলার ঝাউলাউ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
কিন্তু এত দিনে জুওহাই কেবল তাঁর জীবনের আটটি বছরই হারাননি, হারিয়েছেন স্ত্রী, চার সন্তানসহ সুখের সংসার। ১৯৯৭ সালে জুওহাইয়ের সঙ্গে প্রতিবেশী ঝেনশাংয়ের মারামারি হয়। এ ব্যাপারে ঝেংশানের ভাষ্য, এক সময় জুওহাইয়ের সঙ্গে তাঁর খুব বন্ধুত্ব ছিল। ধারের টাকা ফেরত দেওয়া নিয়ে জুওহাই টালবাহানা শুরু করলে সম্পর্কের অবনতি ঘটে। একপর্যায়ে তাঁদের মারামারি হয়। এর পর ঝেনশাং পালিয়ে যান।
১৯৯৯ সালের মে মাসে ওই গ্রামে একটি মাথাহীন লাশ পাওয়া গেলে অনেকেই লাশটি নিখোঁজ ঝেনশাংয়ের বলে শনাক্ত করে। তখন ঝেনশাংকে হত্যা করার অভিযোগ ওঠে জুওহাইয়ের বিরুদ্ধে। তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ২০০২ সালে আদালতে দোষী সাব্যস্ত হন তিনি। শুরু হয় তাঁর কারাবাস। গত ৩০ এপ্রিল ঝেনশাং গ্রামে ফিরে আসেন।
গত শুক্রবার হেনানের উচ্চতর আদালত ঝেনশাংয়ের পরিচয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়ার পর জুওহাইকে বেকসুর খালাস দেন। কিন্তু ততদিনে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে জুওহাইয়ের জীবন। তিনি কারাগারে যাওয়ার পর স্ত্রী আরেকজনকে বিয়ে করে দুই সন্তান নিয়ে চলে গেছেন। অন্য দুই সন্তান দত্তক হিসেবে বড় হচ্ছে পৃথক দুটি পরিবারে।
কিন্তু এত দিনে জুওহাই কেবল তাঁর জীবনের আটটি বছরই হারাননি, হারিয়েছেন স্ত্রী, চার সন্তানসহ সুখের সংসার। ১৯৯৭ সালে জুওহাইয়ের সঙ্গে প্রতিবেশী ঝেনশাংয়ের মারামারি হয়। এ ব্যাপারে ঝেংশানের ভাষ্য, এক সময় জুওহাইয়ের সঙ্গে তাঁর খুব বন্ধুত্ব ছিল। ধারের টাকা ফেরত দেওয়া নিয়ে জুওহাই টালবাহানা শুরু করলে সম্পর্কের অবনতি ঘটে। একপর্যায়ে তাঁদের মারামারি হয়। এর পর ঝেনশাং পালিয়ে যান।
১৯৯৯ সালের মে মাসে ওই গ্রামে একটি মাথাহীন লাশ পাওয়া গেলে অনেকেই লাশটি নিখোঁজ ঝেনশাংয়ের বলে শনাক্ত করে। তখন ঝেনশাংকে হত্যা করার অভিযোগ ওঠে জুওহাইয়ের বিরুদ্ধে। তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ২০০২ সালে আদালতে দোষী সাব্যস্ত হন তিনি। শুরু হয় তাঁর কারাবাস। গত ৩০ এপ্রিল ঝেনশাং গ্রামে ফিরে আসেন।
গত শুক্রবার হেনানের উচ্চতর আদালত ঝেনশাংয়ের পরিচয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়ার পর জুওহাইকে বেকসুর খালাস দেন। কিন্তু ততদিনে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে জুওহাইয়ের জীবন। তিনি কারাগারে যাওয়ার পর স্ত্রী আরেকজনকে বিয়ে করে দুই সন্তান নিয়ে চলে গেছেন। অন্য দুই সন্তান দত্তক হিসেবে বড় হচ্ছে পৃথক দুটি পরিবারে।
No comments