করাচি বিমানবন্দরে সন্দেহভাজন বোমা হামলাকারী গ্রেপ্তার
পাকিস্তানের করাচি বিমানবন্দরে গত রোববার রাতে বোমা হামলাকারী সন্দেহে একজন পাকিস্তানি নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ফয়েজ মোহাম্মদ (৩০) নামে ওই পাকিস্তানি নাগরিকের জুতার ভেতর ব্যাটারি ও বৈদ্যুতিক সার্কিট পাওয়া গেছে, যা বিস্ফোরণ ঘটানোর উপকরণ বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। থাই এয়ারওয়েজের বিমানে করে ওমানের মাস্কাট যাচ্ছিলেন তিনি। বিমানে ওঠার সময় একটি স্ক্যানার তাঁর ব্যাপারে সতর্কতা সংকেত দিলে নিরাপত্তা রক্ষায় নিয়োজিত বিমানবন্দর নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তারা তাঁকে গ্রেপ্তার করেন। এএফপি ও পিটিআই অনলাইনের।
এয়ারপোর্ট সিকিউরিটি ফোর্সের মুখপাত্র মোহাম্মদ মুনির বলেন, ফয়েজ মোহাম্মদের কাছে বিস্ফোরকদ্রব্য পাওয়া যায়নি, তবে তাঁর জুতার ভেতর সার্কিট পাওয়া গেছে। তিনি বলেন, ওই সার্কিটের মাধ্যমে বিস্ফোরকদ্রব্য তৈরি ও এর বিস্ফোরণ ঘটানো যেতে পারে।
গতকাল সোমবার ফয়েজ মোহাম্মদকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করেন পুলিশের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। করাচি পুলিশের প্রধান গোয়েন্দা কর্মকর্তা নিয়াজ খোসো বলেন, ফয়েজকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে নিজেকে তিনি একজন প্রকৌশলী বলে দাবি করেন। উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত এলাকার খাইবার পাখতুন খাঁ এলাকায় তাঁর বাড়ি। ফয়েজের ভাষ্য। সম্প্রতি পুরোনো কর্মস্থল মাস্কাটে ফিরে যাওয়ার পরিকল্পনা নেন। সেখানে এর আগে একটি নির্মাণ প্রতিষ্ঠানে তিনি কাজ করেন।
খোসো বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ফয়েজ বলেন, জুতার ভেতর ব্যাটারি ও সার্কিট এমন এক যন্ত্রের, যা কম্পনের মাধ্যমে তাঁর পা মালিশ করত। কাজ করতে করতে ক্লান্তি এসে গেলে এই যন্ত্র চালু করে তিনি পা মালিশ করতেন। এতে আরাম হতো তাঁর। ফয়েজের বক্তব্যের সত্যতা যাচাইয়ে তাঁর জুতা বিশেষজ্ঞদের কাছে পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, ফয়েজ নির্দোষ কি না, তা খতিয়ে দেখতে একটি যৌথ গোয়েন্দা দল তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে।
এয়ারপোর্ট সিকিউরিটি ফোর্সের মুখপাত্র মোহাম্মদ মুনির বলেন, ফয়েজ মোহাম্মদের কাছে বিস্ফোরকদ্রব্য পাওয়া যায়নি, তবে তাঁর জুতার ভেতর সার্কিট পাওয়া গেছে। তিনি বলেন, ওই সার্কিটের মাধ্যমে বিস্ফোরকদ্রব্য তৈরি ও এর বিস্ফোরণ ঘটানো যেতে পারে।
গতকাল সোমবার ফয়েজ মোহাম্মদকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করেন পুলিশের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। করাচি পুলিশের প্রধান গোয়েন্দা কর্মকর্তা নিয়াজ খোসো বলেন, ফয়েজকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে নিজেকে তিনি একজন প্রকৌশলী বলে দাবি করেন। উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত এলাকার খাইবার পাখতুন খাঁ এলাকায় তাঁর বাড়ি। ফয়েজের ভাষ্য। সম্প্রতি পুরোনো কর্মস্থল মাস্কাটে ফিরে যাওয়ার পরিকল্পনা নেন। সেখানে এর আগে একটি নির্মাণ প্রতিষ্ঠানে তিনি কাজ করেন।
খোসো বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ফয়েজ বলেন, জুতার ভেতর ব্যাটারি ও সার্কিট এমন এক যন্ত্রের, যা কম্পনের মাধ্যমে তাঁর পা মালিশ করত। কাজ করতে করতে ক্লান্তি এসে গেলে এই যন্ত্র চালু করে তিনি পা মালিশ করতেন। এতে আরাম হতো তাঁর। ফয়েজের বক্তব্যের সত্যতা যাচাইয়ে তাঁর জুতা বিশেষজ্ঞদের কাছে পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, ফয়েজ নির্দোষ কি না, তা খতিয়ে দেখতে একটি যৌথ গোয়েন্দা দল তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে।
No comments