আবাহনীর পরীক্ষার মঞ্চ প্রেসিডেন্টস কাপ
পেশাদার লিগে হ্যাটট্রিক শিরোপা ঘরে তুলতে যাচ্ছে আবাহনী। শেষ তিন ম্যাচের আগে মোহামেডানের চেয়ে ৬ পয়েন্ট এগিয়ে আকাশি-নীলেরা। এই লিগে আবাহনীকে পরীক্ষাই দিতে হয়নি। তবে দেশের সেরা ফুটবল দলটির জন্য পরীক্ষার মঞ্চ তৈরি।
আগামীকাল ঢাকায় শুরু হচ্ছে এএফসি প্রেসিডেন্টস কাপ ফুটবল। এবার নিয়ে এই টুর্নামেন্টে তৃতীয়বার খেলছে আবাহনী। প্রথমবার নেপাল পুলিশের কাছে ৪ গোলের লজ্জা ছিল সঙ্গী। দ্বিতীয়বার অর্থাৎ গত বছর ঘরের মাঠে টুর্নামেন্ট আয়োজন করে আবাহনীর দুঃখ ছিল ‘একটা গোল’। আর এক গোল বেশি করলে গোলগড়ে সেরা রানার্সআপ হয়ে চূড়ান্ত পর্বে যাওয়ার সুযোগ মিলত।
নেপালের নিউ রোড, চীনা তাইপের হাসুস এনটিসিপিই ও কিরগিজস্তানের দরদই বিশকেকের সঙ্গে এবার লড়াই করে ঘরের মাঠে চ্যাম্পিয়ন হওয়া কঠিন নয় আবাহনীর জন্য। অধিনায়ক বিপ্লব ভট্টাচার্য সেটাই মনে করেন, ‘চ্যাম্পিয়ন হওয়াটা কঠিন কিছু নয়। এ জন্য ভালো ফুটবল খেলতে হবে। চেষ্টা করলে সম্ভব।’
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ৫ দিনে ছয়টি ম্যাচ হচ্ছে। আবাহনীর তিন ম্যাচই সন্ধ্যা ৭টায়। আগামীকাল তাদের প্রথম ম্যাচের প্রতিপক্ষ নিউরোড, ১৪ মে হাসুস, ১৬ মে শেষ ম্যাচে দরদরই বিশকেক। তিন দিনই বিকেল চারটায় শুরু হবে প্রথম ম্যাচ।
শেষ ম্যাচটিকেই যা একটু কঠিন মনে করছে আবাহনী। প্রথম দুটি ম্যাচ জিতলে শেষ ম্যাচে সুবিধাজনক অবস্থানে থেকে মাঠে নামতে চায় তারা।
মাঠের বাইরের প্রস্তুতিতে ঘাটতি থাকলেও শেষ সময়ে নড়েচড়ে বসেছে আবাহনী। প্রচারের ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে কাল ক্লাব ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেছেন কর্তারা। তবে মাঠে দর্শক আনার জন্য তেমন জোরালো তৎপরতা দেখা যায়নি। তা না যাক, আবাহনী মনে করছে টুর্নামেন্ট আয়োজনে গতবারের মতো এবারও তারা সফল হবে।
এফসির কাছ থেকে আয়োজন বাবদ পাওয়া যাচ্ছে ৬০ হাজার ডলার। ভিআইপি ৫০ ও পশ্চিম গ্যালারির টিকিটের দাম ধরা হয়েছে ২০ টাকা। পূর্ব গ্যালারি উন্মুক্ত স্কুলছাত্রদের জন্য।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন ক্লাবের ডাইরেক্টর ইন চার্জ কাজী শাহেদ আহমেদ, কাজী নাবিল আহমেদ, সত্যজিৎ দাস প্রমুখ।
আগামীকাল ঢাকায় শুরু হচ্ছে এএফসি প্রেসিডেন্টস কাপ ফুটবল। এবার নিয়ে এই টুর্নামেন্টে তৃতীয়বার খেলছে আবাহনী। প্রথমবার নেপাল পুলিশের কাছে ৪ গোলের লজ্জা ছিল সঙ্গী। দ্বিতীয়বার অর্থাৎ গত বছর ঘরের মাঠে টুর্নামেন্ট আয়োজন করে আবাহনীর দুঃখ ছিল ‘একটা গোল’। আর এক গোল বেশি করলে গোলগড়ে সেরা রানার্সআপ হয়ে চূড়ান্ত পর্বে যাওয়ার সুযোগ মিলত।
নেপালের নিউ রোড, চীনা তাইপের হাসুস এনটিসিপিই ও কিরগিজস্তানের দরদই বিশকেকের সঙ্গে এবার লড়াই করে ঘরের মাঠে চ্যাম্পিয়ন হওয়া কঠিন নয় আবাহনীর জন্য। অধিনায়ক বিপ্লব ভট্টাচার্য সেটাই মনে করেন, ‘চ্যাম্পিয়ন হওয়াটা কঠিন কিছু নয়। এ জন্য ভালো ফুটবল খেলতে হবে। চেষ্টা করলে সম্ভব।’
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ৫ দিনে ছয়টি ম্যাচ হচ্ছে। আবাহনীর তিন ম্যাচই সন্ধ্যা ৭টায়। আগামীকাল তাদের প্রথম ম্যাচের প্রতিপক্ষ নিউরোড, ১৪ মে হাসুস, ১৬ মে শেষ ম্যাচে দরদরই বিশকেক। তিন দিনই বিকেল চারটায় শুরু হবে প্রথম ম্যাচ।
শেষ ম্যাচটিকেই যা একটু কঠিন মনে করছে আবাহনী। প্রথম দুটি ম্যাচ জিতলে শেষ ম্যাচে সুবিধাজনক অবস্থানে থেকে মাঠে নামতে চায় তারা।
মাঠের বাইরের প্রস্তুতিতে ঘাটতি থাকলেও শেষ সময়ে নড়েচড়ে বসেছে আবাহনী। প্রচারের ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে কাল ক্লাব ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেছেন কর্তারা। তবে মাঠে দর্শক আনার জন্য তেমন জোরালো তৎপরতা দেখা যায়নি। তা না যাক, আবাহনী মনে করছে টুর্নামেন্ট আয়োজনে গতবারের মতো এবারও তারা সফল হবে।
এফসির কাছ থেকে আয়োজন বাবদ পাওয়া যাচ্ছে ৬০ হাজার ডলার। ভিআইপি ৫০ ও পশ্চিম গ্যালারির টিকিটের দাম ধরা হয়েছে ২০ টাকা। পূর্ব গ্যালারি উন্মুক্ত স্কুলছাত্রদের জন্য।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন ক্লাবের ডাইরেক্টর ইন চার্জ কাজী শাহেদ আহমেদ, কাজী নাবিল আহমেদ, সত্যজিৎ দাস প্রমুখ।
No comments