কাসাবকে রাখা নিয়ে বিপাকে নিরাপত্তা কর্মকর্তারা
মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পাকিস্তানি জঙ্গি মুহম্মদ আজমল আমির কাসাবকে কোথায় রাখা হবে, তা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন ভারতের নিরাপত্তা কর্মকর্তারা। কাসাবকে বর্তমানে মুম্বাইয়ের আর্থার রোডের কারাগারে রাখা হয়েছে। তবে এই কারাগারে কেবল বিচারাধীন আসামিদের রাখা হয়। কাসাবের মতো মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত একজন ভয়ানক সন্ত্রাসীকে সেখানে রাখাটা নিরাপদ মনে করছেন না কর্মকর্তারা।
মহারাষ্ট্র সরকার গত রোববার নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের নিয়ে এক জরুরি বৈঠক করেছে। বৈঠকে কাসাবের নিরাপত্তা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার রায় ঘোষণার পর কাসাবকে পুনে কিংবা নাগপুরের কারাগারে পাঠানোর কথা ছিল। কিন্তু নিরাপত্তার কারণে সেখানে তাঁকে নেওয়া হচ্ছে না। তা ছাড়া কাসাবের শাস্তির বিষয়টি মুম্বাই আদালতের এখতিয়ারে থাকায় তাঁকে আপাতত মুম্বাইয়েই রাখা হচ্ছে।
কাসাবের নিরাপত্তা বাবদ ইতিমধ্যে ভারত সরকারের ৩৩ কোটি রুপি খরচ হয়েছে। রায় ঘোষণার পর তাঁর নিরাপত্তা বাবদ খরচ আরও বাড়ছে। সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন, কাসাবের মতো একজন সন্ত্রাসীর পেছনে এত অর্থ খরচ না করে সেই অর্থ মুম্বাই হামলার ঘটনায় হতাহতদের পরিবারগুলোকে দেওয়া যেতে পারে।
এদিকে কাসাবের মৃত্যুদণ্ডাদেশ হওয়ায় এখনো ভারতের বিভিন্ন স্থানে আনন্দ উৎসব চলছে। তাজ হোটেল ও ছত্রপতি শিবাজী টার্মিনালসহ যেসব জায়গায় সন্ত্রাসী হামলা হয়েছিল সেসব এলাকার লোকজন পরস্পরের মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করছে।
২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ১৬৬ জন নিহত হয়।
মহারাষ্ট্র সরকার গত রোববার নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের নিয়ে এক জরুরি বৈঠক করেছে। বৈঠকে কাসাবের নিরাপত্তা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার রায় ঘোষণার পর কাসাবকে পুনে কিংবা নাগপুরের কারাগারে পাঠানোর কথা ছিল। কিন্তু নিরাপত্তার কারণে সেখানে তাঁকে নেওয়া হচ্ছে না। তা ছাড়া কাসাবের শাস্তির বিষয়টি মুম্বাই আদালতের এখতিয়ারে থাকায় তাঁকে আপাতত মুম্বাইয়েই রাখা হচ্ছে।
কাসাবের নিরাপত্তা বাবদ ইতিমধ্যে ভারত সরকারের ৩৩ কোটি রুপি খরচ হয়েছে। রায় ঘোষণার পর তাঁর নিরাপত্তা বাবদ খরচ আরও বাড়ছে। সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন, কাসাবের মতো একজন সন্ত্রাসীর পেছনে এত অর্থ খরচ না করে সেই অর্থ মুম্বাই হামলার ঘটনায় হতাহতদের পরিবারগুলোকে দেওয়া যেতে পারে।
এদিকে কাসাবের মৃত্যুদণ্ডাদেশ হওয়ায় এখনো ভারতের বিভিন্ন স্থানে আনন্দ উৎসব চলছে। তাজ হোটেল ও ছত্রপতি শিবাজী টার্মিনালসহ যেসব জায়গায় সন্ত্রাসী হামলা হয়েছিল সেসব এলাকার লোকজন পরস্পরের মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করছে।
২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ১৬৬ জন নিহত হয়।
No comments