কিষানজির খোঁজ দিলেই ১২ লাখ রুপি
ভারতে মাওবাদীদের শীর্ষ নেতা কোটেশ্বর রাও ওরফে কিষানজির খোঁজ কিংবা তাঁকে ধরিয়ে দিলেই ১২ লাখ রুপি পুরস্কার দেওয়া হবে। ঝাড়খন্ড রাজ্যের পুলিশ এ ঘোষণা দিয়েছে।
ঝাড়খন্ড বা পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ জানে না কিষানজি এখন ঠিক কোথায় আছেন। এই দুই রাজ্যের পুলিশেরই দাবি, মাওবাদী এই শীর্ষ নেতা গুরুতর আহত হয়ে অজ্ঞাত স্থানে চিকিৎসা নিচ্ছেন। পুলিশের দাবি, গত ২৪ মার্চ পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম মেদিনীপুরের শালবনি থানার হাতিলোটা গ্রামে পুলিশের যৌথ বাহিনীর সঙ্গে মাওবাদীদের বন্দুকযুদ্ধে কিষানজি গুরুতর জখম হন। এরপর থেকে তাঁর কণ্ঠ শোনা যাচ্ছে না। এর আগে বিশেষ বিশেষ ঘটনার পর কিষানজি সংবাদমাধ্যমের কাছে টেলিফোনে মাওবাদীদের অবস্থান জানিয়ে বক্তব্য তুলে ধরতেন।
এদিকে মাওবাদীরাও সাত পুলিশ কর্মকর্তার মাথার জন্য ১০ লাখ রুপি করে ‘তোফা’ ঘোষণা করেছে। এই সাত পুলিশ কর্মকর্তার মধ্যে পাঁচজন হলেন রাঁচি, হাজারিবাগ, পূর্ব সিংভূম, পশ্চিম সিংভূম এবং লোহারডাগার পুলিশ সুপার (এসপি)।
ঝাড়খন্ডে মাওবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হওয়ার পর মাওবাদী হামলার আতঙ্কে কংগ্রেসের বেশ কিছু নেতা কংগ্রেস ছেড়ে দিয়েছেন। তিন দিন আগে ধলভূমগড় থানার কংগ্রেস সভাপতি গোবর্ধন মাহালিকে বাড়ি থেকে টেনে নিয়ে হত্যা করে মাওবাদীরা। এরপরই কংগ্রেসের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
ঝাড়খন্ড বা পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ জানে না কিষানজি এখন ঠিক কোথায় আছেন। এই দুই রাজ্যের পুলিশেরই দাবি, মাওবাদী এই শীর্ষ নেতা গুরুতর আহত হয়ে অজ্ঞাত স্থানে চিকিৎসা নিচ্ছেন। পুলিশের দাবি, গত ২৪ মার্চ পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম মেদিনীপুরের শালবনি থানার হাতিলোটা গ্রামে পুলিশের যৌথ বাহিনীর সঙ্গে মাওবাদীদের বন্দুকযুদ্ধে কিষানজি গুরুতর জখম হন। এরপর থেকে তাঁর কণ্ঠ শোনা যাচ্ছে না। এর আগে বিশেষ বিশেষ ঘটনার পর কিষানজি সংবাদমাধ্যমের কাছে টেলিফোনে মাওবাদীদের অবস্থান জানিয়ে বক্তব্য তুলে ধরতেন।
এদিকে মাওবাদীরাও সাত পুলিশ কর্মকর্তার মাথার জন্য ১০ লাখ রুপি করে ‘তোফা’ ঘোষণা করেছে। এই সাত পুলিশ কর্মকর্তার মধ্যে পাঁচজন হলেন রাঁচি, হাজারিবাগ, পূর্ব সিংভূম, পশ্চিম সিংভূম এবং লোহারডাগার পুলিশ সুপার (এসপি)।
ঝাড়খন্ডে মাওবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হওয়ার পর মাওবাদী হামলার আতঙ্কে কংগ্রেসের বেশ কিছু নেতা কংগ্রেস ছেড়ে দিয়েছেন। তিন দিন আগে ধলভূমগড় থানার কংগ্রেস সভাপতি গোবর্ধন মাহালিকে বাড়ি থেকে টেনে নিয়ে হত্যা করে মাওবাদীরা। এরপরই কংগ্রেসের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
No comments