মায়াবতী মন্দির
ভাবা যায় মানুষ হয়ে দেবীর আসনে অধিষ্ঠিত হবেন এক নেত্রী। হ্যাঁ তাই হতে চলেছে এবার ভারতের উত্তর প্রদেশে। উত্তর প্রদেশের দলিত শ্রেণীর মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতীকে এবার দেবীর আসনে বসাচ্ছেন তাঁর ভক্তরা। হয়ে যাচ্ছেন তিনি মায়াবতী দেবী!
উত্তর প্রদেশের দলিত শ্রেণী থেকে ওঠে আসা নেত্রী মায়াবতী এখন এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। ইতিমধ্যে তাঁর ভক্তরা রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন স্থানে প্রতিষ্ঠা করেছেন তাঁর মূর্তি। স্বয়ং তাঁর গলায় পরিয়েছেন কোটি টাকার মালা। এবার সেই মায়াবতীকে দেবীর আসনে বসাচ্ছেন তাঁর ভক্তরা। এ জন্য প্রতিষ্ঠা করছেন মায়াবতী মন্দির। এখানে তাঁর মূর্তি স্থাপন করে চলবে পূজা-অর্চণা।
এটা গল্প নয়, সত্যি। উত্তর প্রদেশের রাজধানী লক্ষ্নৌ থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরে মাহোবা জেলার নাথপুরা গ্রামে প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে এই মায়াবতী মন্দির। দলিত আইনজীবী কানাইয়া লাল নিজে জমি দিয়েছেন মায়াবতী মন্দির প্রতিষ্ঠার জন্য। তবে তিনি মায়াবতীর দল বহুজন সমাজ পার্টির সদস্য না হলেও দলিতদের নেত্রী হিসেবে শ্রদ্ধা করেন মায়াবতীকে। কানাইয়া বলেন, মায়াবতীর মূর্তি প্রতিষ্ঠা করতে গেলে বাধা, টাকার মালা পরতে গেলে বাধা। অথচ সেই সত্তরের দশকে যখন ইন্দিরা গান্ধী এসেছিলেন এখানে, তখন তো তাঁকে দলীয় সমর্থকেরা রুপা দিয়ে ওজন করেছিলেন। তাতে তো কোনো দোষ হয়নি। দোষ কি শুধু মায়াবতী দলিত হওয়ার জন্য?
আইনজীবী কানাইয়া বলেন, মায়াবতী গোটা দলিত শ্রেণীর আদর্শ। তাঁকে নিয়ে আমাদের গর্ব। আমরা তাঁকে দেবীর আসনে বসাবই। গড়ব মায়াবতী মন্দির।
যদিও এই মন্দির তৈরি করা নিয়ে ইতিমধ্যেই বাধা এসেছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে। বলা হয়েছে, কোনো জীবিত মানুষের নামে এভাবে মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে গেলে অনুমতি প্রয়োজন।
উত্তর প্রদেশের দলিত শ্রেণী থেকে ওঠে আসা নেত্রী মায়াবতী এখন এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। ইতিমধ্যে তাঁর ভক্তরা রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন স্থানে প্রতিষ্ঠা করেছেন তাঁর মূর্তি। স্বয়ং তাঁর গলায় পরিয়েছেন কোটি টাকার মালা। এবার সেই মায়াবতীকে দেবীর আসনে বসাচ্ছেন তাঁর ভক্তরা। এ জন্য প্রতিষ্ঠা করছেন মায়াবতী মন্দির। এখানে তাঁর মূর্তি স্থাপন করে চলবে পূজা-অর্চণা।
এটা গল্প নয়, সত্যি। উত্তর প্রদেশের রাজধানী লক্ষ্নৌ থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরে মাহোবা জেলার নাথপুরা গ্রামে প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে এই মায়াবতী মন্দির। দলিত আইনজীবী কানাইয়া লাল নিজে জমি দিয়েছেন মায়াবতী মন্দির প্রতিষ্ঠার জন্য। তবে তিনি মায়াবতীর দল বহুজন সমাজ পার্টির সদস্য না হলেও দলিতদের নেত্রী হিসেবে শ্রদ্ধা করেন মায়াবতীকে। কানাইয়া বলেন, মায়াবতীর মূর্তি প্রতিষ্ঠা করতে গেলে বাধা, টাকার মালা পরতে গেলে বাধা। অথচ সেই সত্তরের দশকে যখন ইন্দিরা গান্ধী এসেছিলেন এখানে, তখন তো তাঁকে দলীয় সমর্থকেরা রুপা দিয়ে ওজন করেছিলেন। তাতে তো কোনো দোষ হয়নি। দোষ কি শুধু মায়াবতী দলিত হওয়ার জন্য?
আইনজীবী কানাইয়া বলেন, মায়াবতী গোটা দলিত শ্রেণীর আদর্শ। তাঁকে নিয়ে আমাদের গর্ব। আমরা তাঁকে দেবীর আসনে বসাবই। গড়ব মায়াবতী মন্দির।
যদিও এই মন্দির তৈরি করা নিয়ে ইতিমধ্যেই বাধা এসেছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে। বলা হয়েছে, কোনো জীবিত মানুষের নামে এভাবে মন্দির প্রতিষ্ঠা করতে গেলে অনুমতি প্রয়োজন।
No comments