অবরোধ আরোপ ইরানকে আরও স্বয়ংসম্পূর্ণ করবে
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ বলেছেন, তেহরানের পরমাণু কর্মসূচির ওপর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় নতুন করে অবরোধ আরোপ করলে তা ইরানকে আরও স্বয়ংসম্পূর্ণ করে তুলবে। গতকাল শনিবার এক ভাষণে তিনি এ কথা বলেন। আহমাদিনেজাদ বলেন, তেহরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের চাপ সৃষ্টি করে ওয়াশিংটন বিশ্ববাসীর চোখে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেন, ইরানকে বিতর্কিত পরমাণু কর্মসূচি থেকে বিরত রাখতে আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ছয়-জাতি আলোচনার মাধ্যমে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেবে। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তেহরানের ওপর জাতিসংঘের সম্ভাব্য নতুন অবরোধ আরোপে বিরোধিতা করা বন্ধ করেছে চীন। এই খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেনি চীন। এতদিন ইরানের ওপর অবরোধ আরোপের প্রস্তাবের বিরোধিতা করে আসছিল বেইজিং। চীনের বক্তব্য আলোচনার মাধ্যমেই এ সমস্যার সমাধান সম্ভব। অন্য কোনো উপায়ে নয়।
পশ্চিমা বিশ্ব ও ইসরায়েলের দাবি, ইরান পরমাণু বোমা তৈরির চেষ্টা করছে। কিন্তু ইরান বরাবরই বলে আসছে, তাদের পরমাণু কর্মসূচি সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত। ইরানের এই বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করে যুক্তরাষ্ট্র ও এর মিত্র দেশগুলো পরমাণু কর্মসূচি বন্ধ করার ব্যাপারে তেহরানকে চাপ দিয়ে আসছে। এরই ধারাবাহিতায় ইরানের ওপর চতুর্থবারের মতো জাতিসংঘের অবরোধ আরোপ করতে চাইছে তারা। এ জন্য চীনের সমর্থন দরকার। কারণ চীন জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ‘ভেটো’ ক্ষমতার অধিকারী সদস্য।
ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ নিয়ে তদন্ত শুরু
আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থা (আইএইএ) এবং পশ্চিমা গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের বিষয়টি তদন্ত করছে। ইরান ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান অর্জন করছে, এ তথ্যের ভিত্তিতে তারা এ তদন্ত শুরু করেছে। ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল শনিবার এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
আইএইএ ১৪ জানুয়ারি একটি ই-মেইল পায়। ওই ই-মেইলে অভিযোগ করা হয়, ‘সতর্কতার সহিত ও গোপনে’ চীনের একটি কোম্পানির মাধ্যমে নিষিদ্ধ উপাদান ইরানের কাছে পাঠানো হয়েছে। আর এ কারণেই তারা এ তদন্ত শুরু করেছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেন, ইরানকে বিতর্কিত পরমাণু কর্মসূচি থেকে বিরত রাখতে আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ছয়-জাতি আলোচনার মাধ্যমে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেবে। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তেহরানের ওপর জাতিসংঘের সম্ভাব্য নতুন অবরোধ আরোপে বিরোধিতা করা বন্ধ করেছে চীন। এই খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেনি চীন। এতদিন ইরানের ওপর অবরোধ আরোপের প্রস্তাবের বিরোধিতা করে আসছিল বেইজিং। চীনের বক্তব্য আলোচনার মাধ্যমেই এ সমস্যার সমাধান সম্ভব। অন্য কোনো উপায়ে নয়।
পশ্চিমা বিশ্ব ও ইসরায়েলের দাবি, ইরান পরমাণু বোমা তৈরির চেষ্টা করছে। কিন্তু ইরান বরাবরই বলে আসছে, তাদের পরমাণু কর্মসূচি সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত। ইরানের এই বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করে যুক্তরাষ্ট্র ও এর মিত্র দেশগুলো পরমাণু কর্মসূচি বন্ধ করার ব্যাপারে তেহরানকে চাপ দিয়ে আসছে। এরই ধারাবাহিতায় ইরানের ওপর চতুর্থবারের মতো জাতিসংঘের অবরোধ আরোপ করতে চাইছে তারা। এ জন্য চীনের সমর্থন দরকার। কারণ চীন জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ‘ভেটো’ ক্ষমতার অধিকারী সদস্য।
ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ নিয়ে তদন্ত শুরু
আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থা (আইএইএ) এবং পশ্চিমা গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের বিষয়টি তদন্ত করছে। ইরান ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান অর্জন করছে, এ তথ্যের ভিত্তিতে তারা এ তদন্ত শুরু করেছে। ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল শনিবার এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
আইএইএ ১৪ জানুয়ারি একটি ই-মেইল পায়। ওই ই-মেইলে অভিযোগ করা হয়, ‘সতর্কতার সহিত ও গোপনে’ চীনের একটি কোম্পানির মাধ্যমে নিষিদ্ধ উপাদান ইরানের কাছে পাঠানো হয়েছে। আর এ কারণেই তারা এ তদন্ত শুরু করেছে।
No comments