বিয়ে বাঁচাতে মালিক ভারতে
বরের বেশে তাঁর আসার কথা ছিল ১৫ এপ্রিল। কিন্তু সপ্তাহ দুই আগেই হবু শ্বশুরবাড়িতে পদধূলি পড়ল শোয়েব মালিকের। শারজায় পিসিএলে খেলেই সরাসরি ভারতে চলে এসেছেন পাকিস্তানি অলরাউন্ডার। উঠেছেন সানিয়া মির্জার বাড়িতেই। তাঁর সঙ্গে আয়েশা সিদ্দিকির বিয়ে নিয়ে যখন দুই দেশের মিডিয়া সরগরম, সেই আগুনের আঁচ থেকে সানিয়ার সঙ্গে সম্পর্কটা বাঁচাতে মালিকের এই হায়দরাবাদ-যাত্রা।
এদিকে পাকিস্তানের জিয়ো টিভি তাদের আর্কাইভ থেকে হাজির করেছে মালিকের বিশেষ সাক্ষাত্কার। যেখানে নিজ মুখেই স্বীকার করেছেন, তিনি বিবাহিত। অনুষ্ঠানের উপস্থাপক সুদর্শন শোয়েবকে প্রশ্ন করেছিলেন, তরুণীদের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা নিয়ে। কৌতুক করে মালিক উত্তর দেন, ‘আপনি তো আমাকে ঝামেলায় ফেলে দেবেন দেখছি। আমি হায়দরাবাদের একটি মেয়েকে বিয়ে করেছি। ওর নাম আয়েশা।’
প্রথমে কাবিননামা, এর পর শোয়েবের এই সাক্ষাত্কার প্রচারিত হওয়ার পর মালিক বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যেই আছেন। এরই মধ্যে আবার আয়েশার পরিবার মালিকের নামে উকিল নোটিশ পাঠিয়েছে। যেখানে মালিকের বিরুদ্ধে মানহানি, হয়রানি, চরিত্রহনন ও প্রতারণার অভিযোগ আনা হয়েছে। মালিকের পরিবারের পক্ষ থেকেও সিদ্দিকির পরিবারের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে মামলা করার প্রস্তুতি চলছে।
এই ডামাডোলের মধ্যেই মালিকের ভারত আগমন। তাঁর জন্য সুখবর হলো, এই দুর্দিনে সানিয়াকে পাশেই পাচ্ছেন। ভারতের এই টেনিস তারকা বলেছেন, মালিকের কথিত প্রথম বিয়ের পূর্বাপর সব ঘটনাই তিনি এবং তাঁর পরিবার জানে! ‘আমি এবং আমার পরিবারের সবাই সব সত্য জানে। খোদার ন্যায়বিচারের ওপর আমাদের আস্থা আছে’—টুইটারে মন্তব্য করেছেন সানিয়া। এও স্বীকার করেছেন, বিয়ের আগে এমন ঝামেলায় পড়বেন, সেটি তিনি দুঃস্বপ্নেও ভাবেননি। ‘অনেক ঘটনাই ঘটছে, জীবনেও যা ভাবিনি। নিজের মেহেদি নিয়ে ভাবার চেয়ে এসব নিয়েই বেশি মাথা ঘামাতে হচ্ছে। এসব দেখে অবশ্য আমার হাসিই পায়’—সানিয়ার মন্তব্যে পরিষ্কার, আয়েশার পরিবার তো বটেই, শিবসেনাদের বিয়ের আসরে হাঙ্গামা বাধানোর হুমকিতেও তিনি পিছপা হবেন না।
এদিকে এম এ সিদ্দিকির পর এবার সংবাদমাধ্যমে ‘বিপন্ন মেয়ের জীবন বাঁচানো’র আবেদন নিয়ে হাজির আয়েশার মা ফারিসা। আর মালিকের দুলাভাই ইমরান জাফর বলেছেন, আয়েশার ই-মেইল থেকে যেসব ছবি পাঠানো হয়েছে, সেগুলো এখনো তাদের কাছে আছে। ওই ছবির সঙ্গে আসল আয়েশার ছবি মেলালেই বোঝা যাবে যে, মালিককে ফাঁদে ফেলা হয়েছিল।
ঘটনার ঘনঘটার মধ্যেই এগিয়ে চলছে বিয়ের প্রস্তুতি। লাহোরে বিয়ের কেনাকাটা সারছেন ইমরান। এদিকে মালিকের পরিবারের পক্ষ থেকে সানিয়ার পরিবারকে জানানো হয়েছে, বিয়ের আয়োজনটা যেন ভারতের বদলে দুবাইয়ে করা হয়।
এদিকে পাকিস্তানের জিয়ো টিভি তাদের আর্কাইভ থেকে হাজির করেছে মালিকের বিশেষ সাক্ষাত্কার। যেখানে নিজ মুখেই স্বীকার করেছেন, তিনি বিবাহিত। অনুষ্ঠানের উপস্থাপক সুদর্শন শোয়েবকে প্রশ্ন করেছিলেন, তরুণীদের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা নিয়ে। কৌতুক করে মালিক উত্তর দেন, ‘আপনি তো আমাকে ঝামেলায় ফেলে দেবেন দেখছি। আমি হায়দরাবাদের একটি মেয়েকে বিয়ে করেছি। ওর নাম আয়েশা।’
প্রথমে কাবিননামা, এর পর শোয়েবের এই সাক্ষাত্কার প্রচারিত হওয়ার পর মালিক বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যেই আছেন। এরই মধ্যে আবার আয়েশার পরিবার মালিকের নামে উকিল নোটিশ পাঠিয়েছে। যেখানে মালিকের বিরুদ্ধে মানহানি, হয়রানি, চরিত্রহনন ও প্রতারণার অভিযোগ আনা হয়েছে। মালিকের পরিবারের পক্ষ থেকেও সিদ্দিকির পরিবারের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে মামলা করার প্রস্তুতি চলছে।
এই ডামাডোলের মধ্যেই মালিকের ভারত আগমন। তাঁর জন্য সুখবর হলো, এই দুর্দিনে সানিয়াকে পাশেই পাচ্ছেন। ভারতের এই টেনিস তারকা বলেছেন, মালিকের কথিত প্রথম বিয়ের পূর্বাপর সব ঘটনাই তিনি এবং তাঁর পরিবার জানে! ‘আমি এবং আমার পরিবারের সবাই সব সত্য জানে। খোদার ন্যায়বিচারের ওপর আমাদের আস্থা আছে’—টুইটারে মন্তব্য করেছেন সানিয়া। এও স্বীকার করেছেন, বিয়ের আগে এমন ঝামেলায় পড়বেন, সেটি তিনি দুঃস্বপ্নেও ভাবেননি। ‘অনেক ঘটনাই ঘটছে, জীবনেও যা ভাবিনি। নিজের মেহেদি নিয়ে ভাবার চেয়ে এসব নিয়েই বেশি মাথা ঘামাতে হচ্ছে। এসব দেখে অবশ্য আমার হাসিই পায়’—সানিয়ার মন্তব্যে পরিষ্কার, আয়েশার পরিবার তো বটেই, শিবসেনাদের বিয়ের আসরে হাঙ্গামা বাধানোর হুমকিতেও তিনি পিছপা হবেন না।
এদিকে এম এ সিদ্দিকির পর এবার সংবাদমাধ্যমে ‘বিপন্ন মেয়ের জীবন বাঁচানো’র আবেদন নিয়ে হাজির আয়েশার মা ফারিসা। আর মালিকের দুলাভাই ইমরান জাফর বলেছেন, আয়েশার ই-মেইল থেকে যেসব ছবি পাঠানো হয়েছে, সেগুলো এখনো তাদের কাছে আছে। ওই ছবির সঙ্গে আসল আয়েশার ছবি মেলালেই বোঝা যাবে যে, মালিককে ফাঁদে ফেলা হয়েছিল।
ঘটনার ঘনঘটার মধ্যেই এগিয়ে চলছে বিয়ের প্রস্তুতি। লাহোরে বিয়ের কেনাকাটা সারছেন ইমরান। এদিকে মালিকের পরিবারের পক্ষ থেকে সানিয়ার পরিবারকে জানানো হয়েছে, বিয়ের আয়োজনটা যেন ভারতের বদলে দুবাইয়ে করা হয়।
No comments