পিসিএলের দ্বিতীয় শিরোপাও ব্রাদার্সের
শেষ ওভারে ১০ রান প্রয়োজন ব্রাদার্সের। উত্তেজনার ছোঁয়া গ্যালারিজুড়ে। প্রথম দুই বলে দুটি সিঙ্গেল। গ্যালারির দর্শকেরা গেল সব দাঁড়িয়ে। পরের দুই বলে সব উত্তেজনায় জল। তৃতীয় ও চতুর্থ বলে চার ও ছক্কা মেরে জিতে গেছে ব্রাদার্স। টানা দ্বিতীয়বারের মতো পিসিএল জিতে নিল তারা তিন উইকেটে। এমন না হলে আবার ফাইনাল!
গ্যালারির উত্তেজনা শেষ হলো। চতুর্থ বলে ছক্কার সঙ্গে সঙ্গে চিটাগাং টাইগার্সের ক্রিকেটাররা মাঠে বসে পড়লেন। তামিমসহ কয়েকজন তেড়ে গেলেন ব্রাদার্স শিবিরের দিকে। গণ্ডগোল আজহার মাহমুদের সঙ্গে। আজহারও তেড়ে এলেন। উত্তেজিত হয়ে পড়েন চিটাগাং টাইগার্সের কোচ খালেদ মাহমুদও।
ঘটনা বেশি দূর গড়ায়নি। অল্পতেই থেমে গেছে। এর পরই ব্রাদার্স মাতল জয়োল্লাসে। জয়োল্লাস যেমন শুরুতেই হোঁচট খেয়েছে অনাকাঙ্ক্ষিত বিতণ্ডায়, তেমনি চিটাগাং টাইগার্সের ছুড়ে দেওয়া ১৩০ রানের সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়েও ব্রাদার্স হোঁচট খাচ্ছিল বারবার।
স্কোর বোর্ডে ২৬ রান উঠতেই নাবিল সামাদের এক ওভারে আউট হয়ে ফেরেন ইমরান নাজির ও জুনায়েদ সিদ্দিক। এরপর ইমরুল কায়েসকে দ্রুত ফিরিয়ে দেন এনামুল। ৪৪ রানে নাজিমউদ্দিন রিটার্ন ক্যাচ দিয়ে এবং এর ১ রান পর জহুরুল স্ট্যাম্পিং থেকে বেঁচে যান।
নাজিমউদ্দিন এনামুলের বলে ক্যাচ আউট হওয়ার আগেই জহুরুলকে ফিরিয়ে দেন ভিনসেন্ট। এরপর এনামুল তুষার ইমরানকেও ফিরিয়ে দেন। ৫০ রান তুলতেই ব্রাদার্সের ৫ উইকেট নেই। আজহার মাহমুদ ২৬ রান করে আউট হয়ে গেলে ব্রাদার্সের ম্যাচ ঝুঁকে পড়েছিল চিটাগাং টাইগার্সের দিকেই। তবে অষ্টম উইকেট জুটিতে জিয়াউর রহমান ও মোহাম্মদ রফিক আবার ম্যাচের চাকা ঘুরিয়ে দেন।
ছোট টার্গেটের ম্যাচকে জমিয়ে দেওয়ার জন্য ব্রাদার্সের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক তুষার ইমরান কৃতিত্ব দিলেন স্পিনারদের। ফাইনালে দুই ভাইয়ের লড়াইয়ের কথা থাকলেও ইনজুরির জন্য শেষ মুহূর্তে একাদশ থেকে সরে দাঁড়ান তামিমের অগ্রজ নাফিস ইকবাল।
তবে তামিম এর আগে টস জিতে ব্রাদার্স চিটাগাং টাইগার্সকে ব্যাটিংয়ে পাঠায়। কিন্তু প্রত্যাশা আর প্রাপ্তির হিসাবটা এই চূড়ান্ত ম্যাচে এসে মেলাতে পারেননি। তামিম তাঁর স্বভাব-বিরুদ্ধ ব্যাট করে ১০ বলে করেছেন মাত্র ৪ রান। শামসুর রহমান (৫১) ছাড়া বাকি সবাইও তাঁকে অনুসরণ করেছেন। আবদুর রাজ্জাক ১৬ রানে তিন উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হন। ম্যান অব দ্য সিরিজ হন ব্রাদার্সের ইমরান নাজির। শেষ দিকে ডিসপ্লে ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ছিল ফাইনালের বাড়তি পাওনা।
চিটাগাং টাইগার্স: ২০ ওভারে ১২৯/৭ (শামসুর রহমান ৫১, লু ভিনসেন্ট ১৪, আরিফুল হক ১২, আলাউদ্দিন বাবু ১১, মিথুন ১০, আবদুর রাজ্জাক ৪-০-১৬-৩, জিয়াউর ৩-০-১৬-১, আজহার মাহমুদ ৪-০-২০-১, রফিক ৩-০-২৪-১, তারেক আজিজ ৪-০-২৫-১)।
ব্রাদার্স: ১৯.৪ ওভারে ১৩২/৭ (আজহার মাহমুদ ২৬, জিয়াউর ১৭*, জুনায়েদ ১৭, নাবিল ৪-০-১৯-২, এনামুল ৪-০১-৯-৩, ভিনসেন্ট ৪-০-২৪-২)।
গ্যালারির উত্তেজনা শেষ হলো। চতুর্থ বলে ছক্কার সঙ্গে সঙ্গে চিটাগাং টাইগার্সের ক্রিকেটাররা মাঠে বসে পড়লেন। তামিমসহ কয়েকজন তেড়ে গেলেন ব্রাদার্স শিবিরের দিকে। গণ্ডগোল আজহার মাহমুদের সঙ্গে। আজহারও তেড়ে এলেন। উত্তেজিত হয়ে পড়েন চিটাগাং টাইগার্সের কোচ খালেদ মাহমুদও।
ঘটনা বেশি দূর গড়ায়নি। অল্পতেই থেমে গেছে। এর পরই ব্রাদার্স মাতল জয়োল্লাসে। জয়োল্লাস যেমন শুরুতেই হোঁচট খেয়েছে অনাকাঙ্ক্ষিত বিতণ্ডায়, তেমনি চিটাগাং টাইগার্সের ছুড়ে দেওয়া ১৩০ রানের সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়েও ব্রাদার্স হোঁচট খাচ্ছিল বারবার।
স্কোর বোর্ডে ২৬ রান উঠতেই নাবিল সামাদের এক ওভারে আউট হয়ে ফেরেন ইমরান নাজির ও জুনায়েদ সিদ্দিক। এরপর ইমরুল কায়েসকে দ্রুত ফিরিয়ে দেন এনামুল। ৪৪ রানে নাজিমউদ্দিন রিটার্ন ক্যাচ দিয়ে এবং এর ১ রান পর জহুরুল স্ট্যাম্পিং থেকে বেঁচে যান।
নাজিমউদ্দিন এনামুলের বলে ক্যাচ আউট হওয়ার আগেই জহুরুলকে ফিরিয়ে দেন ভিনসেন্ট। এরপর এনামুল তুষার ইমরানকেও ফিরিয়ে দেন। ৫০ রান তুলতেই ব্রাদার্সের ৫ উইকেট নেই। আজহার মাহমুদ ২৬ রান করে আউট হয়ে গেলে ব্রাদার্সের ম্যাচ ঝুঁকে পড়েছিল চিটাগাং টাইগার্সের দিকেই। তবে অষ্টম উইকেট জুটিতে জিয়াউর রহমান ও মোহাম্মদ রফিক আবার ম্যাচের চাকা ঘুরিয়ে দেন।
ছোট টার্গেটের ম্যাচকে জমিয়ে দেওয়ার জন্য ব্রাদার্সের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক তুষার ইমরান কৃতিত্ব দিলেন স্পিনারদের। ফাইনালে দুই ভাইয়ের লড়াইয়ের কথা থাকলেও ইনজুরির জন্য শেষ মুহূর্তে একাদশ থেকে সরে দাঁড়ান তামিমের অগ্রজ নাফিস ইকবাল।
তবে তামিম এর আগে টস জিতে ব্রাদার্স চিটাগাং টাইগার্সকে ব্যাটিংয়ে পাঠায়। কিন্তু প্রত্যাশা আর প্রাপ্তির হিসাবটা এই চূড়ান্ত ম্যাচে এসে মেলাতে পারেননি। তামিম তাঁর স্বভাব-বিরুদ্ধ ব্যাট করে ১০ বলে করেছেন মাত্র ৪ রান। শামসুর রহমান (৫১) ছাড়া বাকি সবাইও তাঁকে অনুসরণ করেছেন। আবদুর রাজ্জাক ১৬ রানে তিন উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হন। ম্যান অব দ্য সিরিজ হন ব্রাদার্সের ইমরান নাজির। শেষ দিকে ডিসপ্লে ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ছিল ফাইনালের বাড়তি পাওনা।
চিটাগাং টাইগার্স: ২০ ওভারে ১২৯/৭ (শামসুর রহমান ৫১, লু ভিনসেন্ট ১৪, আরিফুল হক ১২, আলাউদ্দিন বাবু ১১, মিথুন ১০, আবদুর রাজ্জাক ৪-০-১৬-৩, জিয়াউর ৩-০-১৬-১, আজহার মাহমুদ ৪-০-২০-১, রফিক ৩-০-২৪-১, তারেক আজিজ ৪-০-২৫-১)।
ব্রাদার্স: ১৯.৪ ওভারে ১৩২/৭ (আজহার মাহমুদ ২৬, জিয়াউর ১৭*, জুনায়েদ ১৭, নাবিল ৪-০-১৯-২, এনামুল ৪-০১-৯-৩, ভিনসেন্ট ৪-০-২৪-২)।
No comments