‘দ্বিতীয় সেরা’ টেন্ডুলকার
শচীন টেন্ডুলকার ডন ব্র্যাডম্যানের চেয়েও ভালো, ওয়ানডের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি দেখার আবেগের আতিশয্যে এমনটাই বলে বসেছিলেন নাসের হুসেইন। ব্র্যাডম্যানের সঙ্গে কারও তুলনা চলে না। স্টিভ ওয়াহ তাই বলছেন, টেন্ডুলকারই সম্ভবত ব্র্যাডম্যানের পর দ্বিতীয় সেরা।
‘ডন ব্র্যাডম্যান তো গ্রেটেস্ট, এ নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। ডনই এক নম্বর। এর পরই আসে অন্যদের নাম। তাই যুক্তি অনুযায়ী ও (টেন্ডুলকার) সম্ভবত দ্বিতীয় সেরা ক্রিকেটার’—কাল আবুধাবিতে অনুষ্ঠিত লরিয়াস স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে স্টিভ ওয়াহ বলেছেন সাংবাদিকদের।
টেন্ডুলকারকে দ্বিতীয় সেরা বলার আগে ‘সম্ভবত’ কেন বলছেন সেটিও ব্যাখ্যা করলেন বিশ্বকাপজয়ী সাবেক অধিনায়ক, ‘কারণ আরও আরও অনেকের নাম আসবে। গ্যারি সোবার্স, ডব্লু জি গ্রেস। তাই সুনির্দিষ্টভাবে কারও নাম বলা মুশকিল।’
টি-টোয়েন্টির উত্থানকে কীভাবে দেখছেন—এই প্রশ্নের উত্তর দিতে হলো ওয়াহকে। ফাস্ট বোলার প্রজাতিটা ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হচ্ছে দেখে নিজের আশঙ্কার কথা জানালেন, ‘টেস্ট ক্রিকেটের জন্য এটা ভয়াবহ যে আমরা ফাস্ট বোলারদের পাচ্ছি না। টি-টোয়েন্টির প্রভাবেই এমনটা হচ্ছে। ফাস্ট বোলারদের অবশ্যই অনেক বেশি চাপ নিতে হয়। টি-টোয়েন্টিতে চার ওভার বোলিং করলেই তিন গুণ বেশি টাকা পাওয়া সম্ভব। তাই দেখছি, ফ্লিনটফ, ব্রেট লি, শেন বন্ডরা টেস্ট না খেলার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল। এটা লজ্জাজনক।’
ক্রিকেটে ইদানীং যা হচ্ছে তার সবটাই যে তাঁর কাছে হতাশার—এমনও নয়। যেমন আফগানিস্তানের মতো যুদ্ধবিধ্বস্ত একটা দেশের ক্রিকেট মানচিত্রে উঠে আসা স্টিভের মনে দারুণ দাগ কেটেছে। ‘এটা দুর্দান্ত একটা স্পোর্টিং গল্প। যেন সিনেমার মতো। বছরের সেরা রূপকথা। শরণার্থী শিবিরে খেলোয়াড়েরা ক্রিকেট খেলতে শিখছে। সেই তারাই দুর্দান্ত ভালো করছে।’
‘ডন ব্র্যাডম্যান তো গ্রেটেস্ট, এ নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। ডনই এক নম্বর। এর পরই আসে অন্যদের নাম। তাই যুক্তি অনুযায়ী ও (টেন্ডুলকার) সম্ভবত দ্বিতীয় সেরা ক্রিকেটার’—কাল আবুধাবিতে অনুষ্ঠিত লরিয়াস স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে স্টিভ ওয়াহ বলেছেন সাংবাদিকদের।
টেন্ডুলকারকে দ্বিতীয় সেরা বলার আগে ‘সম্ভবত’ কেন বলছেন সেটিও ব্যাখ্যা করলেন বিশ্বকাপজয়ী সাবেক অধিনায়ক, ‘কারণ আরও আরও অনেকের নাম আসবে। গ্যারি সোবার্স, ডব্লু জি গ্রেস। তাই সুনির্দিষ্টভাবে কারও নাম বলা মুশকিল।’
টি-টোয়েন্টির উত্থানকে কীভাবে দেখছেন—এই প্রশ্নের উত্তর দিতে হলো ওয়াহকে। ফাস্ট বোলার প্রজাতিটা ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হচ্ছে দেখে নিজের আশঙ্কার কথা জানালেন, ‘টেস্ট ক্রিকেটের জন্য এটা ভয়াবহ যে আমরা ফাস্ট বোলারদের পাচ্ছি না। টি-টোয়েন্টির প্রভাবেই এমনটা হচ্ছে। ফাস্ট বোলারদের অবশ্যই অনেক বেশি চাপ নিতে হয়। টি-টোয়েন্টিতে চার ওভার বোলিং করলেই তিন গুণ বেশি টাকা পাওয়া সম্ভব। তাই দেখছি, ফ্লিনটফ, ব্রেট লি, শেন বন্ডরা টেস্ট না খেলার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল। এটা লজ্জাজনক।’
ক্রিকেটে ইদানীং যা হচ্ছে তার সবটাই যে তাঁর কাছে হতাশার—এমনও নয়। যেমন আফগানিস্তানের মতো যুদ্ধবিধ্বস্ত একটা দেশের ক্রিকেট মানচিত্রে উঠে আসা স্টিভের মনে দারুণ দাগ কেটেছে। ‘এটা দুর্দান্ত একটা স্পোর্টিং গল্প। যেন সিনেমার মতো। বছরের সেরা রূপকথা। শরণার্থী শিবিরে খেলোয়াড়েরা ক্রিকেট খেলতে শিখছে। সেই তারাই দুর্দান্ত ভালো করছে।’
No comments