খুলনা পাওয়ার ২৫ শতাংশ শেয়ার ছাড়তে যাচ্ছে
২৫ শতাংশ শেয়ার ছেড়ে পুঁজিবাজারে সরাসরি তালিকাভুক্ত হতে যাচ্ছে খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড। এ জন্য বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে শেয়ারের দর নির্ধারণের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
গতকাল বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে এ উপলক্ষে এক সেমিনারের আয়োজন করা হয়। এতে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের প্রেসিডেন্ট ফখরউদ্দীন আলী আহম্মদ, খুলনা পাওয়ার কোম্পানির পরিচালক মুহাম্মদ ফরিদ খান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাসান মাহমুদ।
সেমিনারে জানানো হয়, খুলনা পাওয়ার কোম্পানি তাদের ২৫ শতাংশ শেয়ার বাজারে ছাড়তে যাচ্ছে।
প্রতিটি সাধারণ শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা ধরে পাঁচ কোটি ২১ লাখ ৪৮ হাজার ২৫০টি সাধারণ শেয়ার ছাড়া হবে। এর মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য বরাদ্দ ২০ শতাংশ বা এক কোটি চার লাখ ২৯ হাজার ৬৫০টি শেয়ার। প্রতি ১০০টি শেয়ার নিয়ে একটি মার্কেট লট বা বাজারগুচ্ছ তৈরি করা হবে।
অনুষ্ঠানে আরও জানানো হয়, ইতিমধ্যে সাতটি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর কাছ থেকে শেয়ারপ্রতি যে দর পাওয়া গেছে, তার ভিত্তিতে গড় করে শেয়ারপ্রতি আভাস-মূল্য ১৬২ টাকা প্রস্তাব করা হয়েছে। এখন এই আভাস-মূল্যের ভিত্তিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা ২০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে বা কমিয়ে দর প্রস্তাব করবে।
এর পরই বুকবিল্ডিং পদ্ধতি অনুসরণ করে শেয়ারের দর চূড়ান্ত হবে।
গতকাল বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে এ উপলক্ষে এক সেমিনারের আয়োজন করা হয়। এতে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের প্রেসিডেন্ট ফখরউদ্দীন আলী আহম্মদ, খুলনা পাওয়ার কোম্পানির পরিচালক মুহাম্মদ ফরিদ খান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাসান মাহমুদ।
সেমিনারে জানানো হয়, খুলনা পাওয়ার কোম্পানি তাদের ২৫ শতাংশ শেয়ার বাজারে ছাড়তে যাচ্ছে।
প্রতিটি সাধারণ শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা ধরে পাঁচ কোটি ২১ লাখ ৪৮ হাজার ২৫০টি সাধারণ শেয়ার ছাড়া হবে। এর মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য বরাদ্দ ২০ শতাংশ বা এক কোটি চার লাখ ২৯ হাজার ৬৫০টি শেয়ার। প্রতি ১০০টি শেয়ার নিয়ে একটি মার্কেট লট বা বাজারগুচ্ছ তৈরি করা হবে।
অনুষ্ঠানে আরও জানানো হয়, ইতিমধ্যে সাতটি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর কাছ থেকে শেয়ারপ্রতি যে দর পাওয়া গেছে, তার ভিত্তিতে গড় করে শেয়ারপ্রতি আভাস-মূল্য ১৬২ টাকা প্রস্তাব করা হয়েছে। এখন এই আভাস-মূল্যের ভিত্তিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা ২০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে বা কমিয়ে দর প্রস্তাব করবে।
এর পরই বুকবিল্ডিং পদ্ধতি অনুসরণ করে শেয়ারের দর চূড়ান্ত হবে।
No comments