চীনে ভিন্ন মতাবলম্বীর মুক্তি চেয়ে শতাধিক মানুষের চিঠি
চীনের ভিন্নমতাবলম্বী লেখক ও মানবাধিকারকর্মী লিউ জিয়াওবোর নিঃশর্ত মুক্তি চেয়ে শতাধিক বিশ্বখ্যাত লেখক, বুদ্ধিজীবী ও মানবাধিকারকর্মী সে দেশের সরকারের কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ গতকাল বুধবার এ কথা জানিয়েছে। এএফপি।
চীনের পার্লামেন্টের নেতা উ বাংগুওকে উদ্দেশ করে লেখা ওই চিঠিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে ব্রিটিশ লেখক সালমান রুশদি, দক্ষিণ আফ্রিকার নোবেলজয়ী লেখিকা নাডিন গর্ডিমার ও চীনা লেখক মা ঝিয়ানও রয়েছেন।
‘চার্টার-০৮’ নামে একটি ঘোষণাপত্র লেখার দায়ে ৫৪ বছর বয়সী লেখক ও সাবেক অধ্যাপক লিউকে গত ডিসেম্বরে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। ওই ঘোষণাপত্রে চীনে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সেদেশে লিউ মানবাধিকার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছিলেন।
শতাধিক লেখক ও বুদ্ধিজীবীর স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, চীনের সংবিধান ও আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন না করে লিউ বাকস্বাধীনতার পক্ষে কথা বলেছেন। তা সত্ত্বেও তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা বলেন, কাউকেই শান্তিপূর্ণ পন্থায় বাকস্বাধীনতার পক্ষে কথা বলার জন্য কারাদণ্ড দেওয়া যায় না। তাঁরা চিঠির মাধ্যমে ভিন্নমতাবলম্বী লেখকের নিঃশর্ত মুক্তি চান।
বর্তমানে চীনের পার্লামেন্টে ১০ দিনের অধিবেশন চলছে। সংসদে তিন হাজার সদস্য থাকলেও কার্যত তাঁদের আইন প্রণয়নের ক্ষমতা নেই। ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির সিদ্ধান্তই সরকারি নীতিনির্ধারণে চূড়ান্ত ভূমিকা রাখে।
চীনের পার্লামেন্টের নেতা উ বাংগুওকে উদ্দেশ করে লেখা ওই চিঠিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে ব্রিটিশ লেখক সালমান রুশদি, দক্ষিণ আফ্রিকার নোবেলজয়ী লেখিকা নাডিন গর্ডিমার ও চীনা লেখক মা ঝিয়ানও রয়েছেন।
‘চার্টার-০৮’ নামে একটি ঘোষণাপত্র লেখার দায়ে ৫৪ বছর বয়সী লেখক ও সাবেক অধ্যাপক লিউকে গত ডিসেম্বরে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। ওই ঘোষণাপত্রে চীনে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সেদেশে লিউ মানবাধিকার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছিলেন।
শতাধিক লেখক ও বুদ্ধিজীবীর স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, চীনের সংবিধান ও আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন না করে লিউ বাকস্বাধীনতার পক্ষে কথা বলেছেন। তা সত্ত্বেও তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা বলেন, কাউকেই শান্তিপূর্ণ পন্থায় বাকস্বাধীনতার পক্ষে কথা বলার জন্য কারাদণ্ড দেওয়া যায় না। তাঁরা চিঠির মাধ্যমে ভিন্নমতাবলম্বী লেখকের নিঃশর্ত মুক্তি চান।
বর্তমানে চীনের পার্লামেন্টে ১০ দিনের অধিবেশন চলছে। সংসদে তিন হাজার সদস্য থাকলেও কার্যত তাঁদের আইন প্রণয়নের ক্ষমতা নেই। ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির সিদ্ধান্তই সরকারি নীতিনির্ধারণে চূড়ান্ত ভূমিকা রাখে।
No comments